LIFE HACKS Cover Image
LIFE HACKS Profile Picture
LIFE HACKS
@LifeHacks • 0 people like this

ফোন ছাড়া থাকতে না পারা ‘নোমোফোবিয়া’, আপনিও আক্রান্ত নন তো?

নোমোফোবিয়ার লক্ষণ
১) সর্বক্ষণ ফোনের নোটিফিকেশন চেক করা। কী মেসেজ এল, আদৌ কোনও মেসেজ এল কি না, তাই নিয়ে মনের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি হওয়া।

২) যতক্ষণ না হাতে ফোনটি আসছে তত ক্ষণ মনের মধ্যে কী হল, কী হয়ে যাচ্ছে, মনের মধ্যে তা নিয়ে ভয় কাজ করতে থাকে।

৩) ফোনের ব্যাটারি লো সিগন্যাল দেখালে বা বন্ধ হয়ে গেলেই অনেকের প্যানিক অ্যাটাক হয়। কী করবেন ভেবে পান না। অস্থির হয়ে ওঠেন।

৪) সারা ক্ষণ সমাজমাধ্যমে থাকতে না পারার উদ্বেগ বেশি দেখা যায় তরুণ প্রজন্মের মধ্যে। সারা ক্ষণ মনের মধ্যে অদ্ভুত এক অস্থিরতা কাজ করতে থাকে।

৫) হাতের কাছে ফোন না থাকার কষ্টে অনেক সময় উইথড্রয়াল সিম্পটমও দেখা যায়। অনিদ্রাজনিত সমস্যা, অবসাদ, খাবারে অনীহা, সারা ক্ষণ খিটখিট করার মতো লক্ষণ দেখা যায়।

যেভাবে নিজেকে সুরক্ষিত রাখবেন
১) স্মার্টফোন ব্যবহারের সময় সম্পর্কে নিজেকেই সচেতন হতে হবে।

২) অবসাদ, উদ্বেগ বাড়তে পারে এমন জিনিস ফোনে না দেখাই ভাল।

৩) সমাজমাধ্যম থেকে নিজেকে সরিয়ে রাখার অভ্যাস করতে হবে।

Read More

বজ্রপাত থেকে রক্ষা পাওয়ার ২০টি উপায়-

১. বিদ্যুতের খুঁটি, লাইন এবং উঁচু জায়গা থেকে দূরে থাকুন।

২. পানি থেকে সরে আসুন। নৌকায় থাকলে ছাউনির নিচে প্রবেশ করুন।

৩. আপনার ভবনে যদি বজ্রপাত নিরোধক ব্যবস্থা না থাকে তাহলে বজ্রঝড়ের সময় সবাই আলাদা আলাদা কক্ষে বিচ্ছিন্নভাবে অবস্থান করুন।

৪. মেঘের আওয়াজ শুনলেই নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যান।

৪. গাছের নিচে, টেলিফোন বা কোনো ধরনের সংযোগের খুঁটির পাশে দাঁড়াবেন না।

৫. গাড়ি থেকে বের না হয়ে ভেতরে আশ্রয় নিতে পারেন।

৬. ফাঁকা জায়গা, মাঠ, খেত ও যাত্রী ছাউনিতে থাকবেন না।

৭. পাহাড়ের চূড়া বা সমুদ্রসৈকতে অবস্থান করা ঠিক নয়।

৮. মুঠোফোন, কম্পিউটার, টিভি, ফ্রিজ ও বিদ্যুতের সুইচ বন্ধ রাখুন।

৯. টিনশেড বাড়ি থেকে সরে গিয়ে পাঁকা বাড়িতে অবস্থান নিতে পারেন।

১০. বাড়ির জানালা বন্ধ রাখুন। বজ্রপাতের সময় জানালা স্পর্শ করা যাবে না।

১১. বাড়ি নিরাপদ রাখতে আর্থিং সংযুক্ত রড মাটিতে স্থাপন করতে হবে।

১২. বাড়ির ধাতব কল, সিঁড়ির রেলিং, পাইপ ইত্যাদি স্পর্শ করা যাবে না।

১৩. বজ্রপাতের সময় শুয়ে পড়তে হবে।

১৪. বজ্রপাতে আহত ব্যক্তিকে স্পর্শ না করাই ভালো।

১৫. বৃষ্টি ও মেঘের গর্জন না থামা পর্যন্ত নিরাপদে থাকা বাঞ্ছনীয়।

১৬. গভীর ও উলম্ব আকৃতির মেঘ দেখলেই বুঝবেন বজ্রঝড় হতে পারে। যদি জরুরি প্রয়োজন থাকেই তাহলে রাবারের জুতো পরে বাইরে যাবেন।

১৭. গ্রামীণ অঞ্চলে মাঠে অবস্থান করলে পায়ের আঙুলে ভর দিয়ে দাঁড়ান। তারপর কানে আঙুল দিয়ে মাথা নিচু করে বসুন। বজ্রপাতের সময় এভাবে নিজেকে নিরাপদ রাখার চেষ্টা অনেক আগে থেকেই প্রচলিত।

১৮. উঁচু গাছপালা বা বিদ্যুতের খুঁটিতে বজ্রপাতের সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই এসব স্থানে আশ্রয় নেবেন না। খোলা স্থানে বিচ্ছিন্ন একটি যাত্রী ছাউনি, তালগাছ বা বড় গাছ ইত্যাদিতে বজ্রপাত হওয়ার সম্ভাবনা অত্যন্ত বেশি থাকে।

১৯. বজ্রপাতের সময় আপনি যদি ছোট কোনো পুকুরে সাঁতার কাটেন বা জলাবদ্ধ স্থানে থাকেন তাহলে সেখান থেকে সরে পড়ুন। পানি খুব বেশি বিদ্যুৎ পরিবাহী।

২০. বজ্রপাতে অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে যদি আক্রান্ত হন তাহলে দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। বজ্রপাতে আক্রান্ত হলেই সবাই তাৎক্ষণিকভাবে মারা যান এমন না। তাই দ্রুত নিকটস্থ চিকিৎসাকেন্দ্রে নিয়ে যান। বজ্রপাতে আহত হলে না ভেবেই ওই ব্যক্তির শ্বাস-প্রশ্বাস ও হৃৎস্পন্দন ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চালান।

Read More

মেঝেতে ঘুমানো স্বাস্থ্যের জন্য ভালো নাকি খারাপ?

তীব্র গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন। এ সময়ে একটু স্বস্তির জন্য অনেকেই আরামের নরম বিছানা ছেড়ে মেঝেতে ঘুমাচ্ছেন। কেননা, তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে বিছানায় ঘুমানো মুশকিল। মেঝের ঠান্ডায় দিব্যি ঘুমিয়ে যান। তবে আপনি জানেন কি মেঝেতে ঘুমানো স্বাস্থ্যের জন্য ভালো নাকি খারাপ? চলুন জেনে নিই মেঝেতে ঘুমালে শরীরে কী ঘটে–

পিঠে ব্যথা কমে:
মেঝেতে ঘুমালে মেরুদণ্ড সোজা হয়ে থাকে। ফলে যাদের পিঠে ব্যথার মতো সমস্যা আছে, তাদের ক্ষেত্রে উপকার মেলে। কারণ, মেরুদণ্ড সোজা হয়ে থাকলে পিঠে আরাম পাওয়া যায় আর সমস্যাও অনেকটা কমে আসে। এ ছাড়াও মেঝেতে ঘুমানোর ফলে আপনার কোমরের ব্যথাও কমতে পারে। তাই বিশেষজ্ঞরা মেঝেতে ঘুমানোর অভ্যাসকে স্বাস্থ্যের জন্য ভালো বলছেন।

ঘাড়ের ব্যথা কমায়
ঘুমের সময় ঘাড় সোজা করে না রাখলে ঘাড় ও পিঠে ব্যথার সৃষ্টি হতে পারে। বিশেষ করে আপনি যদি আঁকাবাঁকা হয়ে ঘুমান তাহলে ঘাড়ে ব্যথা হতে পারে। তবে মেঝেতে ঘুমালে এ ধরনের সমস্যা এড়ানো যায়। কারণ, এ ক্ষেত্রে ঘাড় সোজা রাখা সহজ হয়।

রক্ত সঞ্চালন ভালো হয়
শরীর সুস্থ রাখার জন্য রক্ত সঞ্চালন ভালো হওয়া জরুরি। আপনি যদি মেঝে বা শক্ত জায়গায় ঘুমান তাহলে রক্ত সঞ্চালন ভালো হবে। তাই মেঝেতে ঘুমালে উপকার পাওয়া যাবে। তবে আপনার যদি ঠান্ডা লেগে যাওয়ার সমস্যা থাকে, তাহলে মেঝেতে না ঘুমানোই ভালো।

ঘুমের সমস্যা দূর হয়
গরমের সময় অনেকেই অনিদ্রার সমস্যায় ভোগেন। গরমের ফলে বারবার ঘুম ভেঙে যেতে পারে বা ভালোভাবে ঘুম না-ও হতে পারে। এ ক্ষেত্রে মেঝেতে ঘুমালে আরামে ঘুমানো সম্ভব।


তবে মেঝেতে ঘুমালে শরীরে কিছু সমস্যাও হতে পারে। সেই বিষয়গুলোতেও নজর রাখা উচিত। চলুন জেনে নিই সে সস্পর্কে বিস্তারিত–

অ্যালার্জির সমস্যা
মেঝেতে প্রায়ই বেশি ধুলো****ি ও ময়লা জমে। বিশেষ করে কার্পেটের ওপর ঘুমানোর অভ্যাস থাকলে এর থেকে হাঁচি, সর্দি, চুলকানি, চোখ লাল হওয়া, শ্বাসকষ্ট ও কাশির মতো অ্যালার্জির সমস্যা বাড়তে পারে। তাই মেঝেতে ঘুমানোর ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করুন।

ঠান্ডা লেগে যেতে পারে
গরমে ঠান্ডা মেঝেতে ঘুমালে আরাম পেতে পারেন, তবে ঠান্ডায় ঘুমানোর কারণে সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হতে পারেন। এ ক্ষেত্রে শরীরের তাপ দ্রুত কমতে পারে ও স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ঠান্ডা অনুভূত হয়।

Read More

বাড়ির কাজে লাগতে পারে এমন কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস।💓

imageimage
+9

00:00
00:00
SunMonTueWedThuFriSat
2324252627281234567891011121314151617181920212223242526272829303112345
:
PM