발견하다 게시물Discover 페이지에서 매력적인 콘텐츠와 다양한 관점을 살펴보세요. 신선한 아이디어를 발견하고 의미 있는 대화에 참여하세요.
#পোড়া ভবনটি এখন যেমন
লিপ ইয়ারের এই দিনটি যেন মৃত্যুপুরীতে পরিণত হল অনেক পরিবারের কাছে ! ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ এই তারিখ ও দিনটিতে নিভে গেলো কত পরিবারের স্বপ্ন ,হাসি আর আনন্দ সব যেন পরিণত হল দুঃস্বপ্নতে । পরিবার ,পরিজন ,প্রিয়জন ,বন্ধুবান্ধব নিয়ে বেইলী রোডের রেস্তোরাঁতে খেতে এসেছিল সবাই। আগুনের লেলিহান শিখা তাদের গ্রাস করে নিল , কে জানত তাদের এই দিনটি তে আর ঘরে ফেরা হবেনা ! বেরিয়ে আসছে একের পর এক পোড়া লাশ ,স্বজনদের আহাজাড়িতে ভাড়ী হয়ে উঠেছে সেখানকার বাতাস । রাতভর প্রচেষ্টায় সেই আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হলেও, এই ঘটনায় কমপক্ষে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং আরও ২২ জন গুরুতর আহত হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। শুক্রবার ভোরে, বাংলাদেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন জানিয়েছেন, আহতদের অনেকেরই অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাই মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। দমকল কর্তারা জানিয়েছেন, ভবনটির প্রথম তলায় অবস্থিত এক রেস্তোরাঁয় প্রথমে আগুন লেগেছিল। সেখান থেকে আগুন দ্রুত উপরের তলগুলিতে ছড়িয়ে পড়ে। উপরে আরও কয়েকটি রেস্তোরাঁ এবং একটি পোশাকের দোকান ছিল।
জানা গিয়েছে, দমকলের মোট ১৩টি ইঞ্জিন এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তারপর, ওই সাততলা ভবনটি থেকে সংজ্ঞাহীন অবস্থায় ৪২ জন-সহ মোট ৭৫ জনকে বের করে আনা হয়েছে। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল এবং শেখ হাসিনা ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারিতে আহতদের চিকিৎসা চলছে। আহতদের অনেকেরই আগুনে পুড়ে এবং ধোঁয়ার জেরে শ্বাসযন্ত্রের গুরুতর ক্ষতি হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, আগুন লাগার পর, আগুবনের হাত থেকে বাঁচতে অনেকেই উপরের তলগুলিতে উঠে গিয়েছিলেন। তাঁরা সেখানেই আটকে পড়েছিলেন। পরে, মই ব্যবহার করে দমকল কর্মীরা তাদের অনেককে উদ্ধার করে।
#পোড়া ভবনটি এখন যেমন
লিপ ইয়ারের এই দিনটি যেন মৃত্যুপুরীতে পরিণত হল অনেক পরিবারের কাছে ! ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ এই তারিখ ও দিনটিতে নিভে গেলো কত পরিবারের স্বপ্ন ,হাসি আর আনন্দ সব যেন পরিণত হল দুঃস্বপ্নতে । পরিবার ,পরিজন ,প্রিয়জন ,বন্ধুবান্ধব নিয়ে বেইলী রোডের রেস্তোরাঁতে খেতে এসেছিল সবাই। আগুনের লেলিহান শিখা তাদের গ্রাস করে নিল , কে জানত তাদের এই দিনটি তে আর ঘরে ফেরা হবেনা ! বেরিয়ে আসছে একের পর এক পোড়া লাশ ,স্বজনদের আহাজাড়িতে ভাড়ী হয়ে উঠেছে সেখানকার বাতাস । রাতভর প্রচেষ্টায় সেই আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হলেও, এই ঘটনায় কমপক্ষে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং আরও ২২ জন গুরুতর আহত হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। শুক্রবার ভোরে, বাংলাদেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন জানিয়েছেন, আহতদের অনেকেরই অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাই মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। দমকল কর্তারা জানিয়েছেন, ভবনটির প্রথম তলায় অবস্থিত এক রেস্তোরাঁয় প্রথমে আগুন লেগেছিল। সেখান থেকে আগুন দ্রুত উপরের তলগুলিতে ছড়িয়ে পড়ে। উপরে আরও কয়েকটি রেস্তোরাঁ এবং একটি পোশাকের দোকান ছিল।
জানা গিয়েছে, দমকলের মোট ১৩টি ইঞ্জিন এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তারপর, ওই সাততলা ভবনটি থেকে সংজ্ঞাহীন অবস্থায় ৪২ জন-সহ মোট ৭৫ জনকে বের করে আনা হয়েছে। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল এবং শেখ হাসিনা ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারিতে আহতদের চিকিৎসা চলছে। আহতদের অনেকেরই আগুনে পুড়ে এবং ধোঁয়ার জেরে শ্বাসযন্ত্রের গুরুতর ক্ষতি হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, আগুন লাগার পর, আগুবনের হাত থেকে বাঁচতে অনেকেই উপরের তলগুলিতে উঠে গিয়েছিলেন। তাঁরা সেখানেই আটকে পড়েছিলেন। পরে, মই ব্যবহার করে দমকল কর্মীরা তাদের অনেককে উদ্ধার করে।
#পোড়া ভবনটি এখন যেমন
লিপ ইয়ারের এই দিনটি যেন মৃত্যুপুরীতে পরিণত হল অনেক পরিবারের কাছে ! ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ এই তারিখ ও দিনটিতে নিভে গেলো কত পরিবারের স্বপ্ন ,হাসি আর আনন্দ সব যেন পরিণত হল দুঃস্বপ্নতে । পরিবার ,পরিজন ,প্রিয়জন ,বন্ধুবান্ধব নিয়ে বেইলী রোডের রেস্তোরাঁতে খেতে এসেছিল সবাই। আগুনের লেলিহান শিখা তাদের গ্রাস করে নিল , কে জানত তাদের এই দিনটি তে আর ঘরে ফেরা হবেনা ! বেরিয়ে আসছে একের পর এক পোড়া লাশ ,স্বজনদের আহাজাড়িতে ভাড়ী হয়ে উঠেছে সেখানকার বাতাস । রাতভর প্রচেষ্টায় সেই আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হলেও, এই ঘটনায় কমপক্ষে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং আরও ২২ জন গুরুতর আহত হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। শুক্রবার ভোরে, বাংলাদেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন জানিয়েছেন, আহতদের অনেকেরই অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাই মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। দমকল কর্তারা জানিয়েছেন, ভবনটির প্রথম তলায় অবস্থিত এক রেস্তোরাঁয় প্রথমে আগুন লেগেছিল। সেখান থেকে আগুন দ্রুত উপরের তলগুলিতে ছড়িয়ে পড়ে। উপরে আরও কয়েকটি রেস্তোরাঁ এবং একটি পোশাকের দোকান ছিল।
জানা গিয়েছে, দমকলের মোট ১৩টি ইঞ্জিন এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তারপর, ওই সাততলা ভবনটি থেকে সংজ্ঞাহীন অবস্থায় ৪২ জন-সহ মোট ৭৫ জনকে বের করে আনা হয়েছে। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল এবং শেখ হাসিনা ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারিতে আহতদের চিকিৎসা চলছে। আহতদের অনেকেরই আগুনে পুড়ে এবং ধোঁয়ার জেরে শ্বাসযন্ত্রের গুরুতর ক্ষতি হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, আগুন লাগার পর, আগুবনের হাত থেকে বাঁচতে অনেকেই উপরের তলগুলিতে উঠে গিয়েছিলেন। তাঁরা সেখানেই আটকে পড়েছিলেন। পরে, মই ব্যবহার করে দমকল কর্মীরা তাদের অনেককে উদ্ধার করে।
#অস্বাস্থ্যকর আজ ঢাকার বাতাস
#বায়ুদূষণে বিশ্বের ১১৭টি শহরের মধ্যে আজ শনিবার সকাল ৯টায় ঢাকার অবস্থান দ্বিতীয়। এই সময়ে আইকিউএয়ারের বাতাসের মানসূচকে ঢাকার স্কোর ১৯৬। এই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে বিবেচনা করা হয়।
নিয়মিত তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার বায়ুদূষণের এই পরিস্থিতি তুলে ধরে । বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা এই লাইভ বা তাৎক্ষণিক একিউআই সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটা নির্মল বা দূষিত, সেটা সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং সতর্ক করে।
আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, স্কোর ৫১ থেকে ১০০ হলে তাকে ‘মাঝারি’ বা ‘গ্রহণযোগ্য’ মানের বায়ু হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ১০১ থেকে ১৫০ স্কোরকে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয়।স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তা ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে তাকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু ধরা হয়। আর ৩০১ থেকে তার ওপরের স্কোরকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ বা ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ ধরা হয়।
বায়ুদূষণ বেশি হলে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকেন সংবেদনশীল গোষ্ঠীর মানুষ। এই গোষ্ঠীতে আছেন বয়স্ক, শিশু, অন্তঃসত্ত্বা ও জটিল রোগে ভোগা মানুষেরা। তাঁদের বিষয়ে বিশেষ যত্নবান হওয়া দরকার বলে পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের।
আজ সকাল ৯টায় বিশ্বে বায়ুদূষণে শীর্ষ অবস্থানে ছিল ভারতের কলকাতা। শহরটির স্কোর ২১৫। আর ১৮৪ স্কোর নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে ছিল পাকিস্তানের লাহোর।
ঢাকার বায়ুদূষণের স্থানীয় উৎসগুলোর মধ্যে আছে যানবাহন ও কলকারখানার ধোঁয়া, নির্মাণকাজের দূষণ, আশপাশের ইটভাটার ধোঁয়া।
স্বাস্থ্য টিপসঃ ঢাকার বায়ুদূষণ থেকে বাঁচতে আইকিউএয়ার যে পরামর্শ দিয়েছে, তার মধ্যে আছে, বাইরে বের হলে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর মানুষকে অবশ্যই মাস্ক পরতে হবে।