#রামজানুল মুবারাক

image
Kurtibari فروخت کے لئے نئی مصنوعات شامل کی.
1 Y
image

0 جائزے
اسٹاک میں· نئی

Embroidery kurti-EK17

৳1.350.00 (BDT)

Embroidery kurti
Fabrics : Indian khadi
Size: M/L/xxl (38/42/46)
Long- 31"

#গুগল এর প্রতিষ্ঠাতা #ল্যারি পেইজ এর #জীবনী |Google owner Larry Page Biography
ল্যারি পেইজ, নামটা হয়তো খুব একটা পরিচিত না কিন্তু উনার ইনভেন্ট করা Google নাম তার সাথে আমরা খুবই পরিচিত। হ্যা, আমাদের দৈনন্দিন জীবনের নিত্য প্রয়োজনীয় অংশ হচ্ছে গুগল সার্চ ইঞ্জিন। আমাদের কোন কিছু জানার জন্য বা ইম্পর্ট্যান্ট কোন তথ্য সংগ্রহ বা অনলাইন জগতে যেকোন কিছু খুজে বের করার জন্য আমরা গুগল সার্চ ইঞ্জিন ব্যাবহার করে থাকি। আর এই গুগলের আবিষ্কারক হচ্ছে ল্যারি পেইজ। আজকে আমরা তার জীবনী সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো।



#ল্যারি পেইজ –

ল্যারি পেইজ একজন ইন্টারনেট উদ্যোক্তা এবং কম্পিউটার বিজ্ঞানী যিনি তার স্কুল বন্ধু সার্জি ব্রিন এর সাথে মিলে ১৯৯৮ সালে গুগল সার্চ ইঞ্জিন চালু করেন। তিনি ২৩ এ মার্চ, ১৯৭৩ সালে মিশিগান এ জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতামাতা উভয়ই কম্পিউটারে দক্ষ ছিলেন। এবং তার স্ত্রীর নাম ছিল লুসিন্ডা সাউথওয়র্থ। ল্যারি স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি থেকে কম্পিউটার ইঞ্জিনয়ারিং পাশ করেন এবং এরপরে তিনি তার বন্ধু সার্জী কে সাথে নিয়ে গুগল সার্চ ইঞ্জিন বানানোর কাজে লেগে পড়েন এবং ১৯৯৮ সালে সফল ভাবে গুগল সার্চ ইঞ্জিন আবিষ্কার করেন।





#জীবনের শুরু এবং শিক্ষা-

তিনি ছোটবেলা থেকেই কম্পিউটার নিয়ে অনেক গবেষণা করে থাকেন, তার বাবা মা দুজনে কম্পিউটার এক্সপার্ট এবং তার বড় ভাই একজন সফল অনলাইন উদ্যোক্তা হওয়ায় তিনি পরিবার থেকে অনেক সাহায্য পান এবং বাড়িতে কম্পিউটার সম্পর্কিত যাবতীয় বই এবং সামগ্রী থাকার কারণে তিনি এগুলো নিয়ে গবেষনা করার অনেক সুযোগ পান। তিনি প্রথমে মন্তেসরি স্কুল থেকে শিক্ষা গ্রহণ করেন, এরপর তার সৃজনশীলতার অনেক বিকাশ ঘটার পরে তিনি ইস্ট ল্যানসিং হয় স্কুলে পড়াশুনা করেন এরপর তিনি স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি তে ভর্তি হবার পরে সেখান থেকেই আস্তে আস্তে গুগলের যাত্রা শুরু হয়।



#গুগলের আবিস্কার-

স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে একটি রিসার্চ প্রজেক্টের কাজে ল্যারি এবং ব্রিন একটি সার্চ ইঞ্জিন তৈরি করেন যেখানে জনপ্রিয়তার ভিত্তিতে কিছু পেইজ এর লিস্ট করেন এবং সেখানে সার্চ দিলে সবচেয়ে জনপ্রিয় পেইজ সবার আগে আসত। তারপর তারা এই সার্চ ইঞ্জিন এর নাম দেন “Google”. এবং এখানে তারা দুইটা o দিয়ে দুইটা শুন্য কে নির্দেশ করেছেন , অর্থাৎ ১ এর সাথে ১০০. এটার দ্বারা এটি বুঝিয়েছেন যে তাদের উদ্দেশ্য অনেক পরিমাণে তথ্য উপস্থিত থাকবে এই ওয়েব এ। এবং এরপর তারা পরিবার,বন্ধু এবং অন্যান্য বিনিয়োগকারী দের থেকে ১ মিলিয়ন ডলার তুলার পরে এই অর্থ এই সার্চ ইঞ্জিন এর উপরে বিনিয়োগ করেন এবং ১৯৯৮ এ এই কোম্পানি এর যাত্রা শুরু হয়।





#সাফল্য-

একটি অবাক করার মতো ঘটনা হলো, নব্বই এর দশকে সবচেয়ে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন Yahoo ল্যারি এবং ব্রিন এর কাছ থেকে গুগল ক্রয় করার অফার ফিরিয়ে দেয়। এরপর ২০০৪ সালে যখন গুগল এর নাম শেয়ার মার্কেটে আসে ঠিক তখনই ল্যারি এবং ব্রিন অনেক সম্পদের মালিক হয়ে যান এবং তারা রাতারাতি বিলিয়নারি হয়ে যান। এরপরে বিভিন্ন সময়ে নানা ব্যস্ততার কারণে ল্যারি মাঝখানে কিছু সময় ঠিক মত সি ই ও এর দায়িত্ব পালন করতে পারেননি, কিন্তু তিনি সবসময় গুগলের শেয়ার এ ছিলেন এবং পরে ২০০৫ সলে তিনি গুগল কে ভালোমত গোটা বিশ্বে সবার হাতের মুঠোয় পৌঁছিয়ে দেওয়ার জন্য “অ্যান্ড্রয়েড” কোম্পানি কিনে ফেলেন এবং এরপরে গুগল আস্তে আস্তে সফলতার সর্বোচ্চ শিখরে পৌঁছাতে থাকে। এবং ২০১০ সালে এসে গুগলের কর্মী হয় ২৪০০০ এর কাছাকাছি এবং এটি একটি ১৮০ বিলিয়ন ডলারের কোম্পানি হয়। ২০১৩ সালের রিপোর্ট অনুযায়ী গুগল হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন এবং এটিতে দিন এ গড়ে ৫.৯ বিলিয়ন বার সার্চ করা হয়ে থাকে।



এই ছিল একজন সফল উদ্যোক্তা ল্যারি পেইজ এর জীবনী, তিনি তার মেধা কে কাজে লাগিয়ে সফলতার চরম শিখরে পৌঁছাতে পেরেছেন এবং বর্তমানে তার সম্পদ ৫৬ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে এবং ২০১৯ সালের রিপোর্টে তিনি বিশ্বের ধনীদের তালিকায় দশম অবস্থানে আছেন।

image
Nazim Uddin اپنی پروفائل تصویر تبدیل کر دی
1 Y

image
Tahmid Afsar Shapno اپنی پروفائل تصویر تبدیل کر دی
1 Y

image

#থিংকআউট অফ দ্যা বক্স
গল্পটি শত বছর পুর্বে ইতালির একটি ছোট শহরের একজন ব্যাবসায়ীর মেয়ের বুদ্ধিদীপ্ত কাজের।
একজন বৃদ্ধ ব্যাবসায়ী তার ব্যাবসার জন্য শহরের একজন রক্তচোষা মহাজনের থেকে কিছু টাকা ঋণ নিয়েছিলেন ।কিন্তু কিন্তু কয়েক বার টানা লোকসান হওয়ায় এবং মহাজনের সুদের টাকা চক্রবৃদ্ধি হারে বেরে যাওয়ায় ব্যাবসায়ীর জন্য টাকা পরিশোধ করা কঠিন হয়ে যায়। সে সময় মতো টাকা পরিশোধ করতে পারছিলো না। এমন সময় মহাজন বললো সে এক শর্তে সকল কর্জ মাফ করে দিবে, যদি ব্যাবসায়ী তার মেয়েকে মহাজনের সাথে বিয়ে দেয়। মহাজন মানুষ হিসেবে ভাল ছিল না তাই ব্যাবসায়ীর প্রস্তাবটি পছন্দ হয়নি। তখন মহাজন বললো ঠিক আছে তাহলে চলুন আমরা আপনার বাগানে থাকা সাদা এবং কালো নুড়ি পাথর দিয়ে একটি ভাগ্য পরীক্ষা করি। আমি এই বাগানের পাথুরে রাস্তা থেকে একটি সাদা এবং একটি কালো পাথর নিয়ে একটি ব্যাগে রাখবো। সেখান থেকে আপনার মেয়ে একটি পাথর তুলবে। যদি সে কালো পাথরটি তোলে তবে সে আমাকে বিয়ে করবে এবং আপনার সব ঋণ আমি ছেড়ে দিবো এবং সে যদি সাদা পাথরটি তোলে সে ক্ষেত্রেও আমি আপনার ঋণ মওকুফ করে দিবো কিন্তু আপনার মেয়ের আমাকে বিয়ে করতে হবেনা। এমন সময় মহাজন যখন বাগানের রাস্তাটি থেকে নুড়ি পাথর থলেতে রাখার জন্য তুলছিল তখন মেয়েটি দেখে ফেলে যে, মহাজন একটি সাদা এবং একটি কালো পাথরে বদলে দুইটিই কালো পাথর নিয়ে ব্যাগে রেখেছিল ।

এই অবস্থায় মেয়েটির সামনে তিনটি পথ ছিলঃ-

১. ব্যাগ থেকে পাথর বাছাই করতে অস্বীকার করা।

২. ব্যাগ থেকে উভয় নুড়ি পাথর বের করে নিয়ে মহাজনের ষড়যন্ত্র প্রকাশ করে ফেলা।

৩. ব্যাগ দুইটিই কালো পাথর আছে জেনেও একটি পাথর তুলে বাবার স্বাধীনতার জন্য নিজেকে উৎসর্গ করা।

কিন্তু এই প্রতিটি পদক্ষেপেই তার এবং তার বাবার জন্য বিপদ ডেকে আনতো। কিন্তু মেয়েটি যা করলো তাতে মহাজন বোকা বনে গেল।

মেয়েটি ব্যাগ থেকে একটি পাথর বের করে সেটি দেখার আগেই অজ্ঞতাবশত হাত থেকে পাথুরে রাস্তায় ফেল দিলো। এবং এমন ভান করলো যে পাথরটি দুর্ঘটনাক্রমে নিচে পরে গেছে এবং রংটি দেখার সুযোগ হয়নি। সে মহাজনকে বললো যে, “দেখুন তো, কি বোকার মতো কাজ করলাম, পাথরের রংটি দেখার আগেই হাত থেকে পরে গেলো। আমি কি রং এর পাথরটি তুলেছিলাম যাচাই করতে ব্যাগটি চেক করুন।“ ব্যাগে যেহেতু ২য়টিও কালো পাথরই ছিল, তাই মহাজনের শর্ত মোতাবেক পরে যাওয়া পাথরটি সাদা হওয়ার কথা। এভাবেই মেয়টি এবং তার বাবা মহাজনের ছল চাতুরী থেকে রেহাই পেল।

গল্পের নৈতিক শিক্ষাঃ

সব সময় কঠিন পরিস্থিতি থেকে বের হওয়ার উপায় থাকে । শুধু মাথা ঠান্ডা করে একটু আউট অফ দ্যা বক্স চিন্তা করতে হয়। আমাদের যে বিকল্প গুলো দেয়া হয়েছে এর বাইরেও বিকল্প পদ্ধতি থাকতে পারে।

image

#কোমর #ব্যথা #পরিত্রাণের #উপায়
অল্পবয়সেই কোমর ব্যথা?
কারণ ও পরিত্রাণের উপায় জেনে থাকুন ফিট!
আলাইনা বয়স ৩৫। কিছুদিন ধরেই তার কোমরের কাছ থেকে ব্যথা হয়ে পায়ের দিকে চলে যায়। ব্যথার ধরনটা কিছুটা অদ্ভুত। অনেকটা ঝিম ঝিম কিংবা অবশ অবশ লাগে। তিনি ভাবলেন একটানা বসে থাকার ফলে এমন হচ্ছে। তিনি এরপর থেকে কাজের ফাঁকে ফাঁকে দাঁড়াতেন ও হাঁটতেন। কিন্তু কিছুতেই অস্বস্তি কমছে না, বরং ব্যথা বেড়েই চলেছে।
আসুন এবারে আমরা জানি কেন আলাইনার এমন ব্যথা হচ্ছে এবং এই ব্যথা থেকে পরিত্রাণের উপায়। অল্প বয়সেই কোমর ব্যথা অনেকেরই হয়। দিন দিন এই সমস্যাটা বেড়েই চলেছে। এর কারণ ও পরিত্রাণের উপায়গুলো জেনে নিন ফিজিওথেরাপি কনসাল্টেন্ট এর কাছ থেকে।

অল্প বয়সেই #কোমর #ব্যথা কেন হয়?
১. যারা অফিসে দীর্ঘক্ষণ বসে একই ভঙ্গিতে কাজ করেন। এতে দেখা যায়, কোমরে ব্যথা বেড়ে যায়।

২. বসার চেয়ার টেবিল ঠিকমতো না হলে বা ঠিকমতো না বসলে বা সামনে-পেছনে ঝুঁকে বসলে কোমরে প্রচণ্ড ব্যথা অনুভূত হতে পারে।

৩. দীর্ঘক্ষণ ড্রাইভিং করলে বা বেশি সামনে ঝুঁকে গাড়ি চালালে কোমর ব্যথা হতে পারে। ড্রাইভিংয়ের সময় পেছনে কিছু সাপোর্ট নেওয়া উচিত।

৪. যারা শুয়ে বা কাত হয়ে বই পড়েন বা অন্য কাজ করেন, তাদের মেরুদণ্ড ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং অল্প বয়সেই কোমর ব্যথা অনুভূত হয়।

৫. অনেকেই আছেন যারা কোনো ভারী জিনিস সঠিক নিয়মে তোলেন না। ফলে মেরুদণ্ডে অস্বাভাবিক চাপ পড়ে এবং তা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে ব্যথা হয়।

উপসর্গঃ:-*প্রথমে কোমরে অল্প ব্যথা থাকলেও ধীরে ধীরে ব্যথা বাড়তে থাকে
*অনেক সময় হয়তো রোগী হাঁটতেই পারে না
*ব্যথা কখনও কখনও কোমর থেকে পায়ে ছড়িয়ে পড়ে
*অধিকাংশ ক্ষেত্রে চিৎ হয়ে শুয়ে থাকলে এ ব্যথা কিছুটা কমে আসে
*কোমরে সামান্য নড়াচড়া হলেই এ ব্যথা বেড়ে যায়
*সকালে ঘুম থেকে উঠে পা ফেলতে সমস্যা হতে পারে
*হাঁটতে গেলে পা আটকে যেতে পারে
*ব্যথা দুই পায়ে বা যেকোনো এক পায়ে নামতে পারে
*কোমরের মাংসপেশি কামড়ানো ও শক্ত ভাব হয়ে যাওয়া
*পা অবশ ও ভারী হয়ে যায়, পায়ের শক্তি কমে যায়
*প্রাত্যহিক কাজে, যেমন- নামাজ পড়া, তোলা পানিতে গোসল করা, হাঁটাহাঁটি করা ইত্যাদিতে কোমরে ব্যথা হওয়া

কখন #চিকিৎসকের #পরামর্শ নিবেন?
ভারী ওজন তোলা বা অতিরিক্ত কাজের পর তীক্ষ্ণ ব্যথা, কোমর থেকে নিতম্ব, ঊরু ও পায়ের আঙুল পর্যন্ত ব্যথা বাড়তে থাকলে চিকিৎসকের সাথে কথা বলুন। পায়ে দুর্বলতা বা অবশ ভাব হলে, হাঁচি বা কাশি দিলে বা সামনে ঝুঁকলে ব্যথা বেড়ে গেলে এবং প্রস্রাব বা পায়খানার নিয়ন্ত্রণ না থাকলে তৎক্ষণাৎ চিকিৎসা নিন।

চিকিৎসা ও পরিত্রাণের উপায়ঃ-
১। হালকা ব্যথা হলে অবহেলা না করে মেডিসিন খেতে হবে এবং পূর্ণ বিশ্রামে থাকতে হবে।

২। অনেক ক্ষেত্রে কোমরে গরম সেঁক দিলে উপকার পেতে পারেন। কোমর ব্যথার বিভিন্ন মলম ব্যবহার করতে পারেন। তবে মালিশ করবেন না।

৩। ব্যথা তিন দিনের বেশি স্থায়ী হলে অবশ্যই একজন ফিজিওথেরাপি বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে।

৪। অনেকেই কোমর ব্যথা হলে বিভিন্ন ব্যথানাশক মেডিসিন খেয়ে ফেলে। এটা একেবারে ঠিক নয়। বিভিন্ন কারণে অল্প বয়সেই কোমর ব্যথা হতে পারে। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ সেবন করা প্রয়োজন।

কোমর ব্যথা কমানোর জন্যে কিছু এক্সারসাইজঃ-

১) বিছানায় চিত হয়ে শুয়ে দুই হাত শরীরের দুই পাশে রেখে দুই পা সোজা করে শুতে হবে। হাঁটু ভাঁজ না করে এক পা ওপরের দিকে তুলুন যত দূর সম্ভব। ১০ সেকেন্ড পা তুলে রাখতে হবে। একইভাবে অপর পা ওপরে তুলুন এবং একই সময় নিন।
২) এবার একইভাবে হাঁটু ভাঁজ না করে একসঙ্গে দুই পা তুলুন এবং একই সময় নিন।

৩) এবার এক হাঁটু ভাঁজ করে দুই হাত দিয়ে জড়িয়ে ধরে হাঁটুকে বুকে লাগানোর চেষ্টা করুন। ১০ সেকেন্ড থাকুন। একইভাবে অপর হাঁটু বুকে লাগাতে হবে।

এই এক্সারসাইজ করার পরেও ব্যথা না কমলে সম্পূর্ণ চিকিৎসা পেতে আপনাকে সঠিক মোবিলাইজেশন, ম্যানুপুলেশন, স্ট্রেচিংয়ের মতো চিকিৎসা নিতে হবে। সেক্ষেত্রে ফিজিওথেরাপি বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিবেন। অল্প বয়সেই কোমর ব্যথা কিন্তু অবহেলা করা যাবে না! হাড় ক্ষয় রোধে ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার খেতে হবে। মনে রাখবেন, উপযুক্ত চিকিৎসা নিলে কোমর ব্যথার ৯০ শতাংশ রোগী দুই মাসের মধ্যে ভালো হয়ে যান। তাই সঠিক চিকিৎসা নিন, সুস্থ থাকুন।

image

image

#ছোট #বেডরুম সজ্জিত করার #ট্রিক্স
ছোট বেডরুম সাজিয়ে রাখতে কী কী ট্রিকস ফলো করা যেতে পারে
আমরা অনেকেই প্রায় আক্ষেপ নিয়ে বলি ” ইস ঘরটা যদি আরেকটু বড় হতো? “। কিন্তু চাইলে ছোট রুম গুলোতেও কিছু কৌশল অনুসরণ করে সুন্দর করে সাজিয়ে তোলা যায়। তাছাড়া এখন বেশিরভাগই একক পরিবার তাই সাধারণত ফ্ল্যাটগুলোর রুম বেশিরভাগ ছোট রাখা হয়৷ তাই ছোট বেডরুম সাজিয়ে রাখতে কী কী ট্রিকস ফলো করা যেতে পারে তাই আজ জানাবো।
১)আসবাবপত্র বাছাই করা-
রুম সাজানোর আগে এটি গুরুত্বপূর্ণ একটি ধাপ। ছোট রুমের আসবাবপত্র বাছাই করতে হবে বুঝেশুনে, যাতে ঘরে দমবন্ধ অনুভূতি না হয়। একটি আসবাবপত্র যাতে অনেক কিছুর কাজে লাগে এমন আসবাবপত্র বেছে নিন। যেমন, বেড কাম সোফা৷ বাজারে এমন কিছু সোফা পাওয়া যায় যা প্রয়োজনে ওপেন করে বেড বানিয়ে ফেলা যায়, এতে বাড়িতে হুটহাট অতিথি এলে বেশ কাজে দেয়৷ আবার বেডের নিচে ড্রয়ার আছে এমন বেড ব্যবহার করলে সেই ড্রয়ারে টুকিটাকি অনেক কিছু রেখে দেয়া যায়৷ বুক সেলফ দেয়ালে সেট করে নিতে পারেন, এতে জায়গার অপচয় কম হবে। একটা সময় ছিল যখন বাড়িতে যতবেশি আসবাবপত্র থাকত তত রুচিশীল মনে করা হতো, এখন কিন্তু সেইদিন নেই। এখন যতটা সম্ভব আসবাবপত্র কম রাখার চেষ্টা করুন৷ সম্ভব হলে মাঝে মাঝে আসবাবপত্র জায়গা পরিবর্তন করে দেখতে পারেন, এতে রুমে কিছুটা ভিন্নতা আসে।
২)দেয়ালের রঙ নির্বাচন করা-
দেয়ালে হালকা রঙ কিন্তু ঘরকে বড় দেখাতে সাহায্য করে। তাই রুম ছোট হলে দেয়ালের জন্য উজ্জ্বল রং না বেছে হালকা রঙ নির্বাচন করুন। অনেক সময় ভাড়া বাসা হলে রঙ পরিবর্তনের তেমন সুযোগ থাকে না। সেক্ষেত্রে আগের রঙ এর উপর নতুন করে রঙ করিয়ে নিন অথবা বাজারে এখন অনেক ধরনের ওয়ালপেপার পাওয়া যায় তাও লাগিয়ে নিতে পারেন। তবে এখনকার বেশিরভাগ ফ্ল্যাটে হালকা যেমন সাদা কিংবা অফ হোয়াইট রঙই বেশি ব্যবহার করা হয়ে থাকে৷
৩)দেয়ালে বৈচিত্র্যতা আনা-
ছোট বেডরুম সাজাতে দেয়ালকে বেশি ব্যবহার করা উচিত কারণ এতে জায়গার প্রয়োজন পড়ে না। দেয়ালে প্রিয় ছবি বাঁধাই করে ফ্রেম বন্দি করে রাখতে পারেন। এছাড়া বড় থেকে ছোট আকারের নানা শিল্প দেয়ালে সেট করতে পারেন। এখন এমন ওয়াল পেইন্টিং পাওয়া যাচ্ছে যার জন্য আপনার দেয়াল ছিদ্র করতে হবে না, খুব সহজে সুপার গ্লু দিয়ে দেয়ালে লাগিয়ে নিতে পারবেন। কিংবা দেয়াল জুড়ে দিতে পারেন নানা ডিজাইনের আয়না, এতে যেমন ঘরের লুক বদলে যাবে তেমনি ড্রেসিংটেবিল রাখার ঝামেলাও কমে যাবে। দেয়ালে বুক সেলফ সেট করে পছন্দের বই দিয়েও কিন্ত ঘরের কর্নার সাজাতে পারেন। আবার বুক সেলফে যে শুধু বুক রাখতে হবে এমন না সেলফে ছোট ছোট গাছ কিংবা মাটির তৈরি শোপিস রাখতে পারেন।
৪)লাইটিং সেট করা-
যেকোনো লাইটিং আপনার ঘরের আউটলুক বদলে দিতে পারে৷ ঘরে ব্যবহার করতে পারেন পেনডেন্ট লাইট, এটি মেটালের রড দিয়ে সিলিং থেকে ঝোলানো হয়। এছাড়া ব্যবহার করতে পারেন টাস্ক লাইট, এটি যেকোনো একটি স্থানকে হাইলাইট করে রাখে। তাই কোনো ছবির ফ্রেম কিংবা বুক সেলফকে হাইলাইট করার জন্য টাস্ক লাইট সেট করতে পারেন৷ জায়গা কম থাকলে দেয়ালে ঝোলানো যায় এমন লাইটিং বেছে নিন। বেডের পাশে ছোট টেবিল দিয়ে যেকোনো রঙের ল্যাম্প রাখতেন পারেন৷ আমাদের মুডের উপর লাইটিং এর প্রভাব রয়েছে, হলুদের মতো কিছু উজ্জ্বল রঙ আমাদের মুড নিমিষেই ভালো করে দিতে পারে। তবে বেডরুমে যেকোনো ধরনের লাইট সেট করার আগে খেয়াল রাখতে হবে এতে যাতে আমাদের ঘুমের ব্যাঘাত না হয়।
৫)বেডশীট ও পর্দা বাছাই করা-
ছোট রুমের জন্য হালকা রঙের বেডশীট বেছে নিতে পারেন, খেয়াল রাখতে হবে যাতে বেডশীটে নকশা কম থাকে। কারণ ছোট রুমে খুব বেশি প্রিন্টের বেডশীট দিলে রুম অনেক সময় অগোছালো মনে হয়। বিছানায় কয়েকটা রঙিন কুশন রাখতে পারেন। সম্ভব হলে বেডশীটের সাথে মিল রেখে পর্দা সেট করুন এতে ঘরের সৌন্দর্য অনেক বেড়ে যাবে। বেডরুমের পর্দা একটু যাতে ভারী হয় যেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে, তাহলে খুব বেশি রোদ প্রবেশ করতে পারবে না।
৬)ইনডোর প্লান্ট সেট করা-
রুমের কর্নারে একটি গাছ আপনার রুমের শোভা আরো বাড়িয়ে দিবে৷ চাইলে টব ব্যবহার না করে বিভিন্ন নকশার জারে মানিপ্ল্যাট গাছ রেখে দিতে পারেন আপনার টেবিলের উপর। এছাড়া জানালার ধারে অনেক সময় খালি কিছু জায়গা থাকে সেখানে ছোট ক্যাকটাস গাছ রাখতে পারেন৷ গাছ রাখার টবেও নিয়ে আসুন ভিন্নতা, জুট কিংবা হেন্ডপেইন্ট যেকোনো টবে গাছটি সেট করে দিলে সেটিও আপনার ঘরের একটি শোপিস হয়ে যাবে। আবার ফুলদানিতে দোলনচাঁপা, রজনীগন্ধার মতো কিছু ফুল রাখতে পারেন এতে করে আপনার রুমে সুগন্ধ ছড়িয়ে থাকবে৷ তবে ফুল পচে গেলে সাথে সাথে সরিয়ে ফেলতে হবে৷
এই রকম কিছু ব্যাপার খেয়াল রেখে আপনি আপনার ছোট রুমটিকে দৃষ্টিনন্দন করে তুলতে পারেন৷ এছাড়া আপনার রুমের ছোট ছোট ডিটেইলসে নজর দিন যেমন ঘরে প্রাকৃতিক আলো বাতাস ঢুকছে কিনা, তার জন্য দিনের যেকোনো একটি সময় সব জানালা খুলে দিন যাতে রুমে রোদ প্রবেশ করে, তা না হলে ঘরে স্যাঁতসেঁতে ভাব চলে আসবে৷ ফার্নিচারে ধুলো জমে আছে কিনা খেয়াল রাখুন, থাকলে শুকনো কাপড় দিয়ে পরিষ্কার করে নিন৷ অনেক সময় ফার্নিচারে রং উঠে আসে তখন ফার্নিচারের রং করার ব্যবস্থা করতে হবে৷ এছাড়া ঘরের টুকিটাকি জিনিস এদিকে সেদিকে ফেলে না রেখে নির্দিষ্ট কোন ড্রয়ার কিংবা বক্সে গুছিয়ে রাখুন। নিয়মিত গুছিয়ে রাখলে যেকোনো ঘরই বেশ পরিপাটি লাগবে৷ তাই ছোট বেডরুম সাজিয়ে রাখতে এই ট্রিকস ফলো করতে পারেন।

image
UKULELE فروخت کے لئے نئی مصنوعات شامل کی.
1 Y
image

0 جائزے
اسٹاک میں· نئی

ASAHI acoustic guitar black

৳6.500.00 (BDT)

Brand: ASAHI (Full size) 100% Authentic. Product: Made in Japan with good quality wood. Produces beautiful bright sound. Even suitable for beginners whom are thinking of picking up guitar skills without splurging. Even suitable for beginner players who are thinking of having an upgrade. Wood: Rosewood fingerboard and bridge. (for Sunburst and Black ). Maplewood fingerboard and bridge ( Natural color ) Free gifts: 4 FREE PICKS. -FREE BAG (10mm padded with velcro support inside for the guitar and 2 way carrier). – Alan key (for action adjustment).