#হোম #ডেকোর #ক্রাফটিং
আইসক্রিম স্টিক দিয়েই হোক হোম ডেকোর ও মজার ক্রাফটিং
আইসক্রিম পছন্দ করে না, এমন মানুষ কি পাওয়া যায় বলুন তো? আমরা আজ অব্দি যত আইসক্রিম টেস্ট করেছি, আর সেই সাথে যতগুলো আইসক্রিম স্টিক পেয়েছি তা গণনা করলে সংখ্যাটা বেশ ভালো অংকে দাঁড়াবে, তাই না? কিন্তু আইসক্রিমের স্টিক জমানোর শখ আছে কি? এটি কিন্তু মোটেও ফেলনা নয়, বরং দারুণ সব ক্রাফটের আইটেম ও হোম ডেকোর বানানো যায় এই স্টিক দিয়েই! যারা জানেন, তারা অবশ্যই সংগ্রহে রাখেন। আর এখন তো স্টেশনারি দোকানে বিভিন্ন কালারের স্টিক কিনতে পাওয়া যায়৷ তবে চলুন দেরি না করে আইসক্রিম স্টিক দিয়ে সহজে বানানো যায় এমন কিছু আইডিয়া জেনে নেই।

#diy পেন স্ট্যান্ড বা হোল্ডার-

যা যা লাগবে:-
আইসক্রিম বা পপ সাইকেল স্টিক
উড গ্লু বা গ্লু গান
আর্ট পেপার
স্টোন, আর্টিফিশিয়াল ফ্লাওয়ার, ফিতা, এক্রেলিক কালার (সাজানোর জন্য)

বানানোর নিয়ম:-
১) আপনি দু’ভাবে বানাতে পারেন, স্কয়ার শেইপে ও সিলিন্ডার বা বোতল শেইপে। স্কয়ার শেইপে বানানোর জন্য প্রথমে আর্ট পেপার বা শক্ত কাগজ চারকোণা শেইপে কেটে এমনভাবে বেইজ তৈরি করবেন যাতে চারপাশে স্টিক বসানোর সময় স্কয়ার তৈরি হয়, এক্সট্রা অংশ যেন না থাকে।

২) এখন কাগজের উপর উড গ্লু দিয়ে পাতলা রেখার মতো টানুন। এর উপর স্টিক বসানো শুরু করুন, স্টিক বসিয়ে নিচের বেইজ কমপ্লিট করুন প্রথমেই। গ্লু এর সাহায্যে স্টিক বসিয়ে চার সাইড শেষ করলে আপনার কাঙ্ক্ষিত স্কয়ার শেইপ তৈরি হবে।

৩) পরপর ৩/৪টি স্টিক গ্লু দিয়ে একসাথে করে নেওয়া যেতে পারে (ছবিতে দেখুন)। তারপর যতটুকু হাইট প্রয়োজন, সে অনুয়ায়ী স্টিক বসিয়ে পেন হোল্ডার রেডি করে নিন।

৪) স্টিকে উড গ্লু ব্যবহার করলে ভালোভাবে স্থায়ী হয়। শেষে চাইলে এক্রেলিক কালার দিয়ে পেইন্ট করে নিতে পারেন।

৫) বোতল শেইপের পেন হোল্ডার বানানোর জন্যও আগেরটির মতো শেইপ অনুযায়ী নিচে স্টিক দিয়ে বেইজ তৈরি করুন আর্ট পেপারের উপর৷
৬) এখন যেকোনো প্লাস্টিকের বোতলের মাঝে থেকে এমনভাবে কেটে নিন যেন তা পেন হোল্ডারের মতো শেইপে থাকে।

৭) তারপর বোতলের চারপাশে উড গ্লু দিয়ে স্টিক লাগিয়ে নিন এবং বেইজের উপর বসিয়ে ফেলুন। এক ঘন্টা রেখে গ্লু ভালোভাবে শুকিয়ে আসলে আপনার পছন্দমতো ডেকোরেশন করে নিন। স্টোন, প্লাস্টিকের ফ্লাওয়ার, রিবন যেকোনোটাই ইউজ করা যায়। দেখলেন তো কত সহজে তৈরি হয়ে গেলো পেন হোল্ডার।

image

#হোম #ডেকোর #ক্রাফটিং
আইসক্রিম স্টিক দিয়েই হোক হোম ডেকোর ও মজার ক্রাফটিং
আইসক্রিম পছন্দ করে না, এমন মানুষ কি পাওয়া যায় বলুন তো? আমরা আজ অব্দি যত আইসক্রিম টেস্ট করেছি, আর সেই সাথে যতগুলো আইসক্রিম স্টিক পেয়েছি তা গণনা করলে সংখ্যাটা বেশ ভালো অংকে দাঁড়াবে, তাই না? কিন্তু আইসক্রিমের স্টিক জমানোর শখ আছে কি? এটি কিন্তু মোটেও ফেলনা নয়, বরং দারুণ সব ক্রাফটের আইটেম ও হোম ডেকোর বানানো যায় এই স্টিক দিয়েই! যারা জানেন, তারা অবশ্যই সংগ্রহে রাখেন। আর এখন তো স্টেশনারি দোকানে বিভিন্ন কালারের স্টিক কিনতে পাওয়া যায়৷ তবে চলুন দেরি না করে আইসক্রিম স্টিক দিয়ে সহজে বানানো যায় এমন কিছু আইডিয়া জেনে নেই।

#diy পেন স্ট্যান্ড বা হোল্ডার-

যা যা লাগবে:-
আইসক্রিম বা পপ সাইকেল স্টিক
উড গ্লু বা গ্লু গান
আর্ট পেপার
স্টোন, আর্টিফিশিয়াল ফ্লাওয়ার, ফিতা, এক্রেলিক কালার (সাজানোর জন্য)

বানানোর নিয়ম:-
১) আপনি দু’ভাবে বানাতে পারেন, স্কয়ার শেইপে ও সিলিন্ডার বা বোতল শেইপে। স্কয়ার শেইপে বানানোর জন্য প্রথমে আর্ট পেপার বা শক্ত কাগজ চারকোণা শেইপে কেটে এমনভাবে বেইজ তৈরি করবেন যাতে চারপাশে স্টিক বসানোর সময় স্কয়ার তৈরি হয়, এক্সট্রা অংশ যেন না থাকে।

২) এখন কাগজের উপর উড গ্লু দিয়ে পাতলা রেখার মতো টানুন। এর উপর স্টিক বসানো শুরু করুন, স্টিক বসিয়ে নিচের বেইজ কমপ্লিট করুন প্রথমেই। গ্লু এর সাহায্যে স্টিক বসিয়ে চার সাইড শেষ করলে আপনার কাঙ্ক্ষিত স্কয়ার শেইপ তৈরি হবে।

৩) পরপর ৩/৪টি স্টিক গ্লু দিয়ে একসাথে করে নেওয়া যেতে পারে (ছবিতে দেখুন)। তারপর যতটুকু হাইট প্রয়োজন, সে অনুয়ায়ী স্টিক বসিয়ে পেন হোল্ডার রেডি করে নিন।

৪) স্টিকে উড গ্লু ব্যবহার করলে ভালোভাবে স্থায়ী হয়। শেষে চাইলে এক্রেলিক কালার দিয়ে পেইন্ট করে নিতে পারেন।

৫) বোতল শেইপের পেন হোল্ডার বানানোর জন্যও আগেরটির মতো শেইপ অনুযায়ী নিচে স্টিক দিয়ে বেইজ তৈরি করুন আর্ট পেপারের উপর৷
৬) এখন যেকোনো প্লাস্টিকের বোতলের মাঝে থেকে এমনভাবে কেটে নিন যেন তা পেন হোল্ডারের মতো শেইপে থাকে।

৭) তারপর বোতলের চারপাশে উড গ্লু দিয়ে স্টিক লাগিয়ে নিন এবং বেইজের উপর বসিয়ে ফেলুন। এক ঘন্টা রেখে গ্লু ভালোভাবে শুকিয়ে আসলে আপনার পছন্দমতো ডেকোরেশন করে নিন। স্টোন, প্লাস্টিকের ফ্লাওয়ার, রিবন যেকোনোটাই ইউজ করা যায়। দেখলেন তো কত সহজে তৈরি হয়ে গেলো পেন হোল্ডার।

imageimage

#ঘরকে সাজিয়ে তুলুন মনের রঙ্গে!
#দেশজ মোটিফে ঘরের সাজ-
ঘরের অন্দরমহলের সাজসজ্জায় কোনো নির্দিষ্ট প্যাটার্ন বা থিম অনুসরণ করার কথা কখনো ভাবা হয়েছে কি? যেমন ধরুন, কোনো নির্দিষ্ট রঙের প্রভাবে সাজবে আপনার পুরো ঘরটা? কিংবা ঘর সাজানোর ক্ষেত্রে দেশজ মোটিফকে প্রাধান্য দেয়া হবে? আজকে আমরা আপনাদের জানাবো দেশজ মোটিফে ঘরের সাজ করার পদ্ধতি।

দেশজ মোটিফে ঘরের সাজঃ-
দেশজ নানা উপাদানে ঘর সাজিয়ে নেয়ার কিছু চমৎকার ধারণা নিয়েই এই লেখাটা সাজানো। খুব সাধারণ কিছু জিনিস আপনার অন্দরমহলের সাজে নিয়ে আসবে ভিন্ন মাত্রা। কেবল জিনিসগুলো কাজে লাগানো চাই সঠিকভাবে। বাঁশ এবং বেতের তৈরি টুকিটাকি কিছু জিনিস ঘরে রাখুন। এইগুলো এদেশের শিল্প, আমাদের দেশীয় সংস্কৃতির প্রতিনিধিত্ব করে এসব উপাদান। দেশজ মোটিফে ঘর সাজানোর বেলায় তাই বাঁশ আর বেতের তৈরি বিভিন্ন জিনিস বেছে নিন। দেয়ালে ঝোলানো বাঁশের ফ্রেমে আয়না হতে পারে আপনার ঘরের সাজের দারুণ একটা অনুষঙ্গ। শোবার ঘরে সাধারণত ড্রেসিংটেবিল থাকে তাই দেয়াল আয়না রাখতে অন্য ঘরগুলোই ব্যবহার করুন। এমন আকর্ষণীয় সব দেয়াল আয়না পাওয়া যায় বাঁশের ফ্রেমে।

ঘরের কোণে আলো-ছায়ার জাল বুনতে নিয়ে আসুন বাঁশের তৈরি ল্যাম্পশেড। কয়েকটি ল্যাম্পশেডে পুরো ঘরজুড়েই একটা থিম তৈরি করা যায় যা ঘরের সাজে আনবে ভিন্ন মাত্রা। এরকম বাঁশের ল্যাম্পশেডে গৃহসজ্জায় আনুন নান্দনিকতা।

#বেতের আসবাব ঘরের সাজে দেশজ ভাব নিয়ে আসবে সহজেই। কর্ণার র‍্যাক, মোড়া, টেবিল কিংবা ছোট একটা সোফাসেট, এসব আসবাবের ক্ষেত্রে উপাদান হিসেবে বেছে নিতে পারেন বেত। বেতের আসবাবে ছিমছাম ঘরের সাজ।

ঘরের মাঝে খানিকটা ফাঁকা জায়গা পেলে বেতের একটা দোলনা টাঙিয়ে দেয়া যেতে পারে। অন্দরমহলের শোভাও বর্ধন হবে তাতে, অবসরের বই পড়া কিংবা চা-পর্বের আদর্শ জায়গাও পেয়ে যাবেন একটা।

#মৃৎশিল্পের এই দেশে মাটির জিনিসে ঘর সাজানোর কথা না ভাবাটাই বরং ভাবাতে পারে! মাটির তৈরি হরেক জিনিস আপনার ঘরের শোভা বাড়িয়ে দেবে কয়েক গুণ।

#মাটির পুতুল, ফুলদানী, রঙিন হাড়ি এসবে সেজে উঠুক ঘরখানা। দামী সব অনুষঙ্গের চেয়ে কোনো অংশে কম নান্দনিক হয় এসব জিনিস। মাটির পুতুল হতে পারে ঘর সাজানোর অন্যতম প্রধান একটা অনুষঙ্গ। হরেক রকম, হরেক ঢঙের মাটির পুতুলে বসার ঘরের একদিক সাজিয়ে তুলুন, যে কারো নজর কাড়বে আপনার পুতুলের দল। বসার ঘরের কর্ণার র‍্যাকের দু’টো তাক পূর্ণ করুন দারুণ সব পুতুল দিয়ে।

#পুতুল ছাড়াও আছে আরো অনেক রকম শো-পিস যেগুলো ঘর সাজাতে আপনার পছন্দের তালিকায় জায়গা পেতে পারে।সাইড টেবিলের উপর রাখা এমন মাটির শো-পিসও নজরকাড়া হবে।

বড় বড় মাটির ফুলদানীতে ঘরের সাজে আভিজাত্য ফুটিয়ে তোলা যায়। এসব ফুলদানী যেমন একসাথে বেশি ফুল রাখার সুবিধা দেয়, তেমনি ঘর সাজাতেও এদের জুড়ি নেই। মাটির বড় ফুলদানীতে ঘরে আনুন অভিজাত ভাব।

#মাটির রঙিন হাঁড়ি দেখতে মন্দ লাগবে, এমন চোখ আছে কারো? ঘরটাকে রঙে রঙে ঝলমলিয়ে রাখতে কিছু হাড়ি শিকেয় করে ঝুলিয়ে দিন, তাতে আবার মানিপ্ল্যান্টও থাকতে পারে আপনার ইচ্ছে মতো।

#তালপাতার পাখা, বাঁশি, মুখোশ, এগুলো মন্দ নয় আপনার ঘরের দেয়ালের শোভা বাড়াতে। সব কয়টা জিনিসেই দেশজ আমেজ ফুটে উঠবে ষোলোআনা। বর্ষবরণের আয়োজনে এইসব অনুষঙ্গ বানানোর ধুম পড়ে, ঘর সাজানোর জন্য সেই সময় কিনে নিতে পারেন এইসব।

জেনে নিলেন কিভাবে করবেন দেশজ মোটিফে ঘরের সাজ। আপনার শান্তির নীড়টিকে সাজিয়ে তুলুন মনের মতো।

image

#ঘরকে সাজিয়ে তুলুন মনের রঙ্গে!
#দেশজ মোটিফে ঘরের সাজ-
ঘরের অন্দরমহলের সাজসজ্জায় কোনো নির্দিষ্ট প্যাটার্ন বা থিম অনুসরণ করার কথা কখনো ভাবা হয়েছে কি? যেমন ধরুন, কোনো নির্দিষ্ট রঙের প্রভাবে সাজবে আপনার পুরো ঘরটা? কিংবা ঘর সাজানোর ক্ষেত্রে দেশজ মোটিফকে প্রাধান্য দেয়া হবে? আজকে আমরা আপনাদের জানাবো দেশজ মোটিফে ঘরের সাজ করার পদ্ধতি।

দেশজ মোটিফে ঘরের সাজঃ-
দেশজ নানা উপাদানে ঘর সাজিয়ে নেয়ার কিছু চমৎকার ধারণা নিয়েই এই লেখাটা সাজানো। খুব সাধারণ কিছু জিনিস আপনার অন্দরমহলের সাজে নিয়ে আসবে ভিন্ন মাত্রা। কেবল জিনিসগুলো কাজে লাগানো চাই সঠিকভাবে। বাঁশ এবং বেতের তৈরি টুকিটাকি কিছু জিনিস ঘরে রাখুন। এইগুলো এদেশের শিল্প, আমাদের দেশীয় সংস্কৃতির প্রতিনিধিত্ব করে এসব উপাদান। দেশজ মোটিফে ঘর সাজানোর বেলায় তাই বাঁশ আর বেতের তৈরি বিভিন্ন জিনিস বেছে নিন। দেয়ালে ঝোলানো বাঁশের ফ্রেমে আয়না হতে পারে আপনার ঘরের সাজের দারুণ একটা অনুষঙ্গ। শোবার ঘরে সাধারণত ড্রেসিংটেবিল থাকে তাই দেয়াল আয়না রাখতে অন্য ঘরগুলোই ব্যবহার করুন। এমন আকর্ষণীয় সব দেয়াল আয়না পাওয়া যায় বাঁশের ফ্রেমে।

ঘরের কোণে আলো-ছায়ার জাল বুনতে নিয়ে আসুন বাঁশের তৈরি ল্যাম্পশেড। কয়েকটি ল্যাম্পশেডে পুরো ঘরজুড়েই একটা থিম তৈরি করা যায় যা ঘরের সাজে আনবে ভিন্ন মাত্রা। এরকম বাঁশের ল্যাম্পশেডে গৃহসজ্জায় আনুন নান্দনিকতা।

#বেতের আসবাব ঘরের সাজে দেশজ ভাব নিয়ে আসবে সহজেই। কর্ণার র‍্যাক, মোড়া, টেবিল কিংবা ছোট একটা সোফাসেট, এসব আসবাবের ক্ষেত্রে উপাদান হিসেবে বেছে নিতে পারেন বেত। বেতের আসবাবে ছিমছাম ঘরের সাজ।

ঘরের মাঝে খানিকটা ফাঁকা জায়গা পেলে বেতের একটা দোলনা টাঙিয়ে দেয়া যেতে পারে। অন্দরমহলের শোভাও বর্ধন হবে তাতে, অবসরের বই পড়া কিংবা চা-পর্বের আদর্শ জায়গাও পেয়ে যাবেন একটা।

#মৃৎশিল্পের এই দেশে মাটির জিনিসে ঘর সাজানোর কথা না ভাবাটাই বরং ভাবাতে পারে! মাটির তৈরি হরেক জিনিস আপনার ঘরের শোভা বাড়িয়ে দেবে কয়েক গুণ।

#মাটির পুতুল, ফুলদানী, রঙিন হাড়ি এসবে সেজে উঠুক ঘরখানা। দামী সব অনুষঙ্গের চেয়ে কোনো অংশে কম নান্দনিক হয় এসব জিনিস। মাটির পুতুল হতে পারে ঘর সাজানোর অন্যতম প্রধান একটা অনুষঙ্গ। হরেক রকম, হরেক ঢঙের মাটির পুতুলে বসার ঘরের একদিক সাজিয়ে তুলুন, যে কারো নজর কাড়বে আপনার পুতুলের দল। বসার ঘরের কর্ণার র‍্যাকের দু’টো তাক পূর্ণ করুন দারুণ সব পুতুল দিয়ে।

#পুতুল ছাড়াও আছে আরো অনেক রকম শো-পিস যেগুলো ঘর সাজাতে আপনার পছন্দের তালিকায় জায়গা পেতে পারে।সাইড টেবিলের উপর রাখা এমন মাটির শো-পিসও নজরকাড়া হবে।

বড় বড় মাটির ফুলদানীতে ঘরের সাজে আভিজাত্য ফুটিয়ে তোলা যায়। এসব ফুলদানী যেমন একসাথে বেশি ফুল রাখার সুবিধা দেয়, তেমনি ঘর সাজাতেও এদের জুড়ি নেই। মাটির বড় ফুলদানীতে ঘরে আনুন অভিজাত ভাব।

#মাটির রঙিন হাঁড়ি দেখতে মন্দ লাগবে, এমন চোখ আছে কারো? ঘরটাকে রঙে রঙে ঝলমলিয়ে রাখতে কিছু হাড়ি শিকেয় করে ঝুলিয়ে দিন, তাতে আবার মানিপ্ল্যান্টও থাকতে পারে আপনার ইচ্ছে মতো।

#তালপাতার পাখা, বাঁশি, মুখোশ, এগুলো মন্দ নয় আপনার ঘরের দেয়ালের শোভা বাড়াতে। সব কয়টা জিনিসেই দেশজ আমেজ ফুটে উঠবে ষোলোআনা। বর্ষবরণের আয়োজনে এইসব অনুষঙ্গ বানানোর ধুম পড়ে, ঘর সাজানোর জন্য সেই সময় কিনে নিতে পারেন এইসব।

জেনে নিলেন কিভাবে করবেন দেশজ মোটিফে ঘরের সাজ। আপনার শান্তির নীড়টিকে সাজিয়ে তুলুন মনের মতো।

image

#ঘরকে সাজিয়ে তুলুন মনের রঙ্গে!
#দেশজ মোটিফে ঘরের সাজ-
ঘরের অন্দরমহলের সাজসজ্জায় কোনো নির্দিষ্ট প্যাটার্ন বা থিম অনুসরণ করার কথা কখনো ভাবা হয়েছে কি? যেমন ধরুন, কোনো নির্দিষ্ট রঙের প্রভাবে সাজবে আপনার পুরো ঘরটা? কিংবা ঘর সাজানোর ক্ষেত্রে দেশজ মোটিফকে প্রাধান্য দেয়া হবে? আজকে আমরা আপনাদের জানাবো দেশজ মোটিফে ঘরের সাজ করার পদ্ধতি।

দেশজ মোটিফে ঘরের সাজঃ-
দেশজ নানা উপাদানে ঘর সাজিয়ে নেয়ার কিছু চমৎকার ধারণা নিয়েই এই লেখাটা সাজানো। খুব সাধারণ কিছু জিনিস আপনার অন্দরমহলের সাজে নিয়ে আসবে ভিন্ন মাত্রা। কেবল জিনিসগুলো কাজে লাগানো চাই সঠিকভাবে। বাঁশ এবং বেতের তৈরি টুকিটাকি কিছু জিনিস ঘরে রাখুন। এইগুলো এদেশের শিল্প, আমাদের দেশীয় সংস্কৃতির প্রতিনিধিত্ব করে এসব উপাদান। দেশজ মোটিফে ঘর সাজানোর বেলায় তাই বাঁশ আর বেতের তৈরি বিভিন্ন জিনিস বেছে নিন। দেয়ালে ঝোলানো বাঁশের ফ্রেমে আয়না হতে পারে আপনার ঘরের সাজের দারুণ একটা অনুষঙ্গ। শোবার ঘরে সাধারণত ড্রেসিংটেবিল থাকে তাই দেয়াল আয়না রাখতে অন্য ঘরগুলোই ব্যবহার করুন। এমন আকর্ষণীয় সব দেয়াল আয়না পাওয়া যায় বাঁশের ফ্রেমে।

ঘরের কোণে আলো-ছায়ার জাল বুনতে নিয়ে আসুন বাঁশের তৈরি ল্যাম্পশেড। কয়েকটি ল্যাম্পশেডে পুরো ঘরজুড়েই একটা থিম তৈরি করা যায় যা ঘরের সাজে আনবে ভিন্ন মাত্রা। এরকম বাঁশের ল্যাম্পশেডে গৃহসজ্জায় আনুন নান্দনিকতা।

#বেতের আসবাব ঘরের সাজে দেশজ ভাব নিয়ে আসবে সহজেই। কর্ণার র‍্যাক, মোড়া, টেবিল কিংবা ছোট একটা সোফাসেট, এসব আসবাবের ক্ষেত্রে উপাদান হিসেবে বেছে নিতে পারেন বেত। বেতের আসবাবে ছিমছাম ঘরের সাজ।

ঘরের মাঝে খানিকটা ফাঁকা জায়গা পেলে বেতের একটা দোলনা টাঙিয়ে দেয়া যেতে পারে। অন্দরমহলের শোভাও বর্ধন হবে তাতে, অবসরের বই পড়া কিংবা চা-পর্বের আদর্শ জায়গাও পেয়ে যাবেন একটা।

#মৃৎশিল্পের এই দেশে মাটির জিনিসে ঘর সাজানোর কথা না ভাবাটাই বরং ভাবাতে পারে! মাটির তৈরি হরেক জিনিস আপনার ঘরের শোভা বাড়িয়ে দেবে কয়েক গুণ।

#মাটির পুতুল, ফুলদানী, রঙিন হাড়ি এসবে সেজে উঠুক ঘরখানা। দামী সব অনুষঙ্গের চেয়ে কোনো অংশে কম নান্দনিক হয় এসব জিনিস। মাটির পুতুল হতে পারে ঘর সাজানোর অন্যতম প্রধান একটা অনুষঙ্গ। হরেক রকম, হরেক ঢঙের মাটির পুতুলে বসার ঘরের একদিক সাজিয়ে তুলুন, যে কারো নজর কাড়বে আপনার পুতুলের দল। বসার ঘরের কর্ণার র‍্যাকের দু’টো তাক পূর্ণ করুন দারুণ সব পুতুল দিয়ে।

#পুতুল ছাড়াও আছে আরো অনেক রকম শো-পিস যেগুলো ঘর সাজাতে আপনার পছন্দের তালিকায় জায়গা পেতে পারে।সাইড টেবিলের উপর রাখা এমন মাটির শো-পিসও নজরকাড়া হবে।

বড় বড় মাটির ফুলদানীতে ঘরের সাজে আভিজাত্য ফুটিয়ে তোলা যায়। এসব ফুলদানী যেমন একসাথে বেশি ফুল রাখার সুবিধা দেয়, তেমনি ঘর সাজাতেও এদের জুড়ি নেই। মাটির বড় ফুলদানীতে ঘরে আনুন অভিজাত ভাব।

#মাটির রঙিন হাঁড়ি দেখতে মন্দ লাগবে, এমন চোখ আছে কারো? ঘরটাকে রঙে রঙে ঝলমলিয়ে রাখতে কিছু হাড়ি শিকেয় করে ঝুলিয়ে দিন, তাতে আবার মানিপ্ল্যান্টও থাকতে পারে আপনার ইচ্ছে মতো।

#তালপাতার পাখা, বাঁশি, মুখোশ, এগুলো মন্দ নয় আপনার ঘরের দেয়ালের শোভা বাড়াতে। সব কয়টা জিনিসেই দেশজ আমেজ ফুটে উঠবে ষোলোআনা। বর্ষবরণের আয়োজনে এইসব অনুষঙ্গ বানানোর ধুম পড়ে, ঘর সাজানোর জন্য সেই সময় কিনে নিতে পারেন এইসব।

জেনে নিলেন কিভাবে করবেন দেশজ মোটিফে ঘরের সাজ। আপনার শান্তির নীড়টিকে সাজিয়ে তুলুন মনের মতো।

image

#ঘরকে সাজিয়ে তুলুন মনের রঙ্গে!
#দেশজ মোটিফে ঘরের সাজ-
ঘরের অন্দরমহলের সাজসজ্জায় কোনো নির্দিষ্ট প্যাটার্ন বা থিম অনুসরণ করার কথা কখনো ভাবা হয়েছে কি? যেমন ধরুন, কোনো নির্দিষ্ট রঙের প্রভাবে সাজবে আপনার পুরো ঘরটা? কিংবা ঘর সাজানোর ক্ষেত্রে দেশজ মোটিফকে প্রাধান্য দেয়া হবে? আজকে আমরা আপনাদের জানাবো দেশজ মোটিফে ঘরের সাজ করার পদ্ধতি।

দেশজ মোটিফে ঘরের সাজঃ-
দেশজ নানা উপাদানে ঘর সাজিয়ে নেয়ার কিছু চমৎকার ধারণা নিয়েই এই লেখাটা সাজানো। খুব সাধারণ কিছু জিনিস আপনার অন্দরমহলের সাজে নিয়ে আসবে ভিন্ন মাত্রা। কেবল জিনিসগুলো কাজে লাগানো চাই সঠিকভাবে। বাঁশ এবং বেতের তৈরি টুকিটাকি কিছু জিনিস ঘরে রাখুন। এইগুলো এদেশের শিল্প, আমাদের দেশীয় সংস্কৃতির প্রতিনিধিত্ব করে এসব উপাদান। দেশজ মোটিফে ঘর সাজানোর বেলায় তাই বাঁশ আর বেতের তৈরি বিভিন্ন জিনিস বেছে নিন। দেয়ালে ঝোলানো বাঁশের ফ্রেমে আয়না হতে পারে আপনার ঘরের সাজের দারুণ একটা অনুষঙ্গ। শোবার ঘরে সাধারণত ড্রেসিংটেবিল থাকে তাই দেয়াল আয়না রাখতে অন্য ঘরগুলোই ব্যবহার করুন। এমন আকর্ষণীয় সব দেয়াল আয়না পাওয়া যায় বাঁশের ফ্রেমে।

ঘরের কোণে আলো-ছায়ার জাল বুনতে নিয়ে আসুন বাঁশের তৈরি ল্যাম্পশেড। কয়েকটি ল্যাম্পশেডে পুরো ঘরজুড়েই একটা থিম তৈরি করা যায় যা ঘরের সাজে আনবে ভিন্ন মাত্রা। এরকম বাঁশের ল্যাম্পশেডে গৃহসজ্জায় আনুন নান্দনিকতা।

#বেতের আসবাব ঘরের সাজে দেশজ ভাব নিয়ে আসবে সহজেই। কর্ণার র‍্যাক, মোড়া, টেবিল কিংবা ছোট একটা সোফাসেট, এসব আসবাবের ক্ষেত্রে উপাদান হিসেবে বেছে নিতে পারেন বেত। বেতের আসবাবে ছিমছাম ঘরের সাজ।

ঘরের মাঝে খানিকটা ফাঁকা জায়গা পেলে বেতের একটা দোলনা টাঙিয়ে দেয়া যেতে পারে। অন্দরমহলের শোভাও বর্ধন হবে তাতে, অবসরের বই পড়া কিংবা চা-পর্বের আদর্শ জায়গাও পেয়ে যাবেন একটা।

#মৃৎশিল্পের এই দেশে মাটির জিনিসে ঘর সাজানোর কথা না ভাবাটাই বরং ভাবাতে পারে! মাটির তৈরি হরেক জিনিস আপনার ঘরের শোভা বাড়িয়ে দেবে কয়েক গুণ।

#মাটির পুতুল, ফুলদানী, রঙিন হাড়ি এসবে সেজে উঠুক ঘরখানা। দামী সব অনুষঙ্গের চেয়ে কোনো অংশে কম নান্দনিক হয় এসব জিনিস। মাটির পুতুল হতে পারে ঘর সাজানোর অন্যতম প্রধান একটা অনুষঙ্গ। হরেক রকম, হরেক ঢঙের মাটির পুতুলে বসার ঘরের একদিক সাজিয়ে তুলুন, যে কারো নজর কাড়বে আপনার পুতুলের দল। বসার ঘরের কর্ণার র‍্যাকের দু’টো তাক পূর্ণ করুন দারুণ সব পুতুল দিয়ে।

#পুতুল ছাড়াও আছে আরো অনেক রকম শো-পিস যেগুলো ঘর সাজাতে আপনার পছন্দের তালিকায় জায়গা পেতে পারে।সাইড টেবিলের উপর রাখা এমন মাটির শো-পিসও নজরকাড়া হবে।

বড় বড় মাটির ফুলদানীতে ঘরের সাজে আভিজাত্য ফুটিয়ে তোলা যায়। এসব ফুলদানী যেমন একসাথে বেশি ফুল রাখার সুবিধা দেয়, তেমনি ঘর সাজাতেও এদের জুড়ি নেই। মাটির বড় ফুলদানীতে ঘরে আনুন অভিজাত ভাব।

#মাটির রঙিন হাঁড়ি দেখতে মন্দ লাগবে, এমন চোখ আছে কারো? ঘরটাকে রঙে রঙে ঝলমলিয়ে রাখতে কিছু হাড়ি শিকেয় করে ঝুলিয়ে দিন, তাতে আবার মানিপ্ল্যান্টও থাকতে পারে আপনার ইচ্ছে মতো।

#তালপাতার পাখা, বাঁশি, মুখোশ, এগুলো মন্দ নয় আপনার ঘরের দেয়ালের শোভা বাড়াতে। সব কয়টা জিনিসেই দেশজ আমেজ ফুটে উঠবে ষোলোআনা। বর্ষবরণের আয়োজনে এইসব অনুষঙ্গ বানানোর ধুম পড়ে, ঘর সাজানোর জন্য সেই সময় কিনে নিতে পারেন এইসব।

জেনে নিলেন কিভাবে করবেন দেশজ মোটিফে ঘরের সাজ। আপনার শান্তির নীড়টিকে সাজিয়ে তুলুন মনের মতো।

image

#ঘরকে সাজিয়ে তুলুন মনের রঙ্গে!
#দেশজ মোটিফে ঘরের সাজ-
ঘরের অন্দরমহলের সাজসজ্জায় কোনো নির্দিষ্ট প্যাটার্ন বা থিম অনুসরণ করার কথা কখনো ভাবা হয়েছে কি? যেমন ধরুন, কোনো নির্দিষ্ট রঙের প্রভাবে সাজবে আপনার পুরো ঘরটা? কিংবা ঘর সাজানোর ক্ষেত্রে দেশজ মোটিফকে প্রাধান্য দেয়া হবে? আজকে আমরা আপনাদের জানাবো দেশজ মোটিফে ঘরের সাজ করার পদ্ধতি।

দেশজ মোটিফে ঘরের সাজঃ-
দেশজ নানা উপাদানে ঘর সাজিয়ে নেয়ার কিছু চমৎকার ধারণা নিয়েই এই লেখাটা সাজানো। খুব সাধারণ কিছু জিনিস আপনার অন্দরমহলের সাজে নিয়ে আসবে ভিন্ন মাত্রা। কেবল জিনিসগুলো কাজে লাগানো চাই সঠিকভাবে। বাঁশ এবং বেতের তৈরি টুকিটাকি কিছু জিনিস ঘরে রাখুন। এইগুলো এদেশের শিল্প, আমাদের দেশীয় সংস্কৃতির প্রতিনিধিত্ব করে এসব উপাদান। দেশজ মোটিফে ঘর সাজানোর বেলায় তাই বাঁশ আর বেতের তৈরি বিভিন্ন জিনিস বেছে নিন। দেয়ালে ঝোলানো বাঁশের ফ্রেমে আয়না হতে পারে আপনার ঘরের সাজের দারুণ একটা অনুষঙ্গ। শোবার ঘরে সাধারণত ড্রেসিংটেবিল থাকে তাই দেয়াল আয়না রাখতে অন্য ঘরগুলোই ব্যবহার করুন। এমন আকর্ষণীয় সব দেয়াল আয়না পাওয়া যায় বাঁশের ফ্রেমে।

ঘরের কোণে আলো-ছায়ার জাল বুনতে নিয়ে আসুন বাঁশের তৈরি ল্যাম্পশেড। কয়েকটি ল্যাম্পশেডে পুরো ঘরজুড়েই একটা থিম তৈরি করা যায় যা ঘরের সাজে আনবে ভিন্ন মাত্রা। এরকম বাঁশের ল্যাম্পশেডে গৃহসজ্জায় আনুন নান্দনিকতা।

#বেতের আসবাব ঘরের সাজে দেশজ ভাব নিয়ে আসবে সহজেই। কর্ণার র‍্যাক, মোড়া, টেবিল কিংবা ছোট একটা সোফাসেট, এসব আসবাবের ক্ষেত্রে উপাদান হিসেবে বেছে নিতে পারেন বেত। বেতের আসবাবে ছিমছাম ঘরের সাজ।

ঘরের মাঝে খানিকটা ফাঁকা জায়গা পেলে বেতের একটা দোলনা টাঙিয়ে দেয়া যেতে পারে। অন্দরমহলের শোভাও বর্ধন হবে তাতে, অবসরের বই পড়া কিংবা চা-পর্বের আদর্শ জায়গাও পেয়ে যাবেন একটা।

#মৃৎশিল্পের এই দেশে মাটির জিনিসে ঘর সাজানোর কথা না ভাবাটাই বরং ভাবাতে পারে! মাটির তৈরি হরেক জিনিস আপনার ঘরের শোভা বাড়িয়ে দেবে কয়েক গুণ।

#মাটির পুতুল, ফুলদানী, রঙিন হাড়ি এসবে সেজে উঠুক ঘরখানা। দামী সব অনুষঙ্গের চেয়ে কোনো অংশে কম নান্দনিক হয় এসব জিনিস। মাটির পুতুল হতে পারে ঘর সাজানোর অন্যতম প্রধান একটা অনুষঙ্গ। হরেক রকম, হরেক ঢঙের মাটির পুতুলে বসার ঘরের একদিক সাজিয়ে তুলুন, যে কারো নজর কাড়বে আপনার পুতুলের দল। বসার ঘরের কর্ণার র‍্যাকের দু’টো তাক পূর্ণ করুন দারুণ সব পুতুল দিয়ে।

#পুতুল ছাড়াও আছে আরো অনেক রকম শো-পিস যেগুলো ঘর সাজাতে আপনার পছন্দের তালিকায় জায়গা পেতে পারে।সাইড টেবিলের উপর রাখা এমন মাটির শো-পিসও নজরকাড়া হবে।

বড় বড় মাটির ফুলদানীতে ঘরের সাজে আভিজাত্য ফুটিয়ে তোলা যায়। এসব ফুলদানী যেমন একসাথে বেশি ফুল রাখার সুবিধা দেয়, তেমনি ঘর সাজাতেও এদের জুড়ি নেই। মাটির বড় ফুলদানীতে ঘরে আনুন অভিজাত ভাব।

#মাটির রঙিন হাঁড়ি দেখতে মন্দ লাগবে, এমন চোখ আছে কারো? ঘরটাকে রঙে রঙে ঝলমলিয়ে রাখতে কিছু হাড়ি শিকেয় করে ঝুলিয়ে দিন, তাতে আবার মানিপ্ল্যান্টও থাকতে পারে আপনার ইচ্ছে মতো।

#তালপাতার পাখা, বাঁশি, মুখোশ, এগুলো মন্দ নয় আপনার ঘরের দেয়ালের শোভা বাড়াতে। সব কয়টা জিনিসেই দেশজ আমেজ ফুটে উঠবে ষোলোআনা। বর্ষবরণের আয়োজনে এইসব অনুষঙ্গ বানানোর ধুম পড়ে, ঘর সাজানোর জন্য সেই সময় কিনে নিতে পারেন এইসব।

জেনে নিলেন কিভাবে করবেন দেশজ মোটিফে ঘরের সাজ। আপনার শান্তির নীড়টিকে সাজিয়ে তুলুন মনের মতো।

image

#ঘরকে সাজিয়ে তুলুন মনের রঙ্গে!
#দেশজ মোটিফে ঘরের সাজ-
ঘরের অন্দরমহলের সাজসজ্জায় কোনো নির্দিষ্ট প্যাটার্ন বা থিম অনুসরণ করার কথা কখনো ভাবা হয়েছে কি? যেমন ধরুন, কোনো নির্দিষ্ট রঙের প্রভাবে সাজবে আপনার পুরো ঘরটা? কিংবা ঘর সাজানোর ক্ষেত্রে দেশজ মোটিফকে প্রাধান্য দেয়া হবে? আজকে আমরা আপনাদের জানাবো দেশজ মোটিফে ঘরের সাজ করার পদ্ধতি।

দেশজ মোটিফে ঘরের সাজঃ-
দেশজ নানা উপাদানে ঘর সাজিয়ে নেয়ার কিছু চমৎকার ধারণা নিয়েই এই লেখাটা সাজানো। খুব সাধারণ কিছু জিনিস আপনার অন্দরমহলের সাজে নিয়ে আসবে ভিন্ন মাত্রা। কেবল জিনিসগুলো কাজে লাগানো চাই সঠিকভাবে। বাঁশ এবং বেতের তৈরি টুকিটাকি কিছু জিনিস ঘরে রাখুন। এইগুলো এদেশের শিল্প, আমাদের দেশীয় সংস্কৃতির প্রতিনিধিত্ব করে এসব উপাদান। দেশজ মোটিফে ঘর সাজানোর বেলায় তাই বাঁশ আর বেতের তৈরি বিভিন্ন জিনিস বেছে নিন। দেয়ালে ঝোলানো বাঁশের ফ্রেমে আয়না হতে পারে আপনার ঘরের সাজের দারুণ একটা অনুষঙ্গ। শোবার ঘরে সাধারণত ড্রেসিংটেবিল থাকে তাই দেয়াল আয়না রাখতে অন্য ঘরগুলোই ব্যবহার করুন। এমন আকর্ষণীয় সব দেয়াল আয়না পাওয়া যায় বাঁশের ফ্রেমে।

ঘরের কোণে আলো-ছায়ার জাল বুনতে নিয়ে আসুন বাঁশের তৈরি ল্যাম্পশেড। কয়েকটি ল্যাম্পশেডে পুরো ঘরজুড়েই একটা থিম তৈরি করা যায় যা ঘরের সাজে আনবে ভিন্ন মাত্রা। এরকম বাঁশের ল্যাম্পশেডে গৃহসজ্জায় আনুন নান্দনিকতা।

#বেতের আসবাব ঘরের সাজে দেশজ ভাব নিয়ে আসবে সহজেই। কর্ণার র‍্যাক, মোড়া, টেবিল কিংবা ছোট একটা সোফাসেট, এসব আসবাবের ক্ষেত্রে উপাদান হিসেবে বেছে নিতে পারেন বেত। বেতের আসবাবে ছিমছাম ঘরের সাজ।

ঘরের মাঝে খানিকটা ফাঁকা জায়গা পেলে বেতের একটা দোলনা টাঙিয়ে দেয়া যেতে পারে। অন্দরমহলের শোভাও বর্ধন হবে তাতে, অবসরের বই পড়া কিংবা চা-পর্বের আদর্শ জায়গাও পেয়ে যাবেন একটা।

#মৃৎশিল্পের এই দেশে মাটির জিনিসে ঘর সাজানোর কথা না ভাবাটাই বরং ভাবাতে পারে! মাটির তৈরি হরেক জিনিস আপনার ঘরের শোভা বাড়িয়ে দেবে কয়েক গুণ।

#মাটির পুতুল, ফুলদানী, রঙিন হাড়ি এসবে সেজে উঠুক ঘরখানা। দামী সব অনুষঙ্গের চেয়ে কোনো অংশে কম নান্দনিক হয় এসব জিনিস। মাটির পুতুল হতে পারে ঘর সাজানোর অন্যতম প্রধান একটা অনুষঙ্গ। হরেক রকম, হরেক ঢঙের মাটির পুতুলে বসার ঘরের একদিক সাজিয়ে তুলুন, যে কারো নজর কাড়বে আপনার পুতুলের দল। বসার ঘরের কর্ণার র‍্যাকের দু’টো তাক পূর্ণ করুন দারুণ সব পুতুল দিয়ে।

#পুতুল ছাড়াও আছে আরো অনেক রকম শো-পিস যেগুলো ঘর সাজাতে আপনার পছন্দের তালিকায় জায়গা পেতে পারে।সাইড টেবিলের উপর রাখা এমন মাটির শো-পিসও নজরকাড়া হবে।

বড় বড় মাটির ফুলদানীতে ঘরের সাজে আভিজাত্য ফুটিয়ে তোলা যায়। এসব ফুলদানী যেমন একসাথে বেশি ফুল রাখার সুবিধা দেয়, তেমনি ঘর সাজাতেও এদের জুড়ি নেই। মাটির বড় ফুলদানীতে ঘরে আনুন অভিজাত ভাব।

#মাটির রঙিন হাঁড়ি দেখতে মন্দ লাগবে, এমন চোখ আছে কারো? ঘরটাকে রঙে রঙে ঝলমলিয়ে রাখতে কিছু হাড়ি শিকেয় করে ঝুলিয়ে দিন, তাতে আবার মানিপ্ল্যান্টও থাকতে পারে আপনার ইচ্ছে মতো।

#তালপাতার পাখা, বাঁশি, মুখোশ, এগুলো মন্দ নয় আপনার ঘরের দেয়ালের শোভা বাড়াতে। সব কয়টা জিনিসেই দেশজ আমেজ ফুটে উঠবে ষোলোআনা। বর্ষবরণের আয়োজনে এইসব অনুষঙ্গ বানানোর ধুম পড়ে, ঘর সাজানোর জন্য সেই সময় কিনে নিতে পারেন এইসব।

জেনে নিলেন কিভাবে করবেন দেশজ মোটিফে ঘরের সাজ। আপনার শান্তির নীড়টিকে সাজিয়ে তুলুন মনের মতো।

image
image
image
image
image
Kurtibari added new product for sell.
1 y
image

0 Reviews
In stock· New

Pure Cotton Kaftan KMK-019

৳1.290.00 (BDT)

Pure Cotton Kaftan

সাইজ : ফ্রি সাইজ।

ফেব্রিক্স : পিওর কটন।

#পিনাট বাটার ওটমিল কুকিস
কুকিস বাচ্চাদের খুবই পছন্দের একটি খাবার। বিকেলে চায়ের আড্ডায় বা মেহমান আসলে এগুলো দিয়ে খুব সহজেই আড্ডা জমানো যায়। ওটমিল একটি খুবই হেলদি খাবার যা আমরা কুকিস বানানোর জন্যও কিন্তু ব্যবহার করতে পারি। চলুন তাহলে আজকে দেখে নেই কীভাবে পিনাট বাটার ওটমিল কুকিস বানিয়ে ফেলা যায়।

পিনাট বাটার ওটমিল কুকিস বানানোর নিয়ম

#উপকরণঃ-
১. বাটার গলানো- ১/২ কাপ
২. ব্রাউন সুগার- ১/২ কাপ

৩. সাদা চিনি- ১/৩ কাপ

৪. পিনাট বাটার- ১/২ কাপ

৫. ডিম- ১ টি

৬. ভ্যানিলা এক্সট্র্যাক্ট- ১ চা চামচ

৭. ময়দা- ৩/৪ কাপ

৮. বেকিং সোডা- ৩/৪ চা চামচ

৯. লবণ- ১/৪ চা চামচ

১০. ওটস- ৩/৪ কাপ

প্রস্তুত প্রণালীঃ-
১) একটি বড় বোলে বাটার, সুগার ও পিনাট বাটার নিয়ে বিট করুন ফুলে না উঠা পর্যন্ত। ডিম ও ভ্যানিলা অ্যাড করুন।

২) এবার ময়দা, বেকিং সোডা ও লবণ দিয়ে অল্প স্পীডে বিট করুন। তারপর ওটস দিয়ে দিন। বিট করে ভালোমতো মিক্স করুন।

৩) ৩৫০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় ওভেন প্রি-হিট করে নিন। বোল থেকে অল্প অল্প ডো নিয়ে কুকির আকারে গোল গোল করে বানিয়ে নিন।

৪) একটি ট্রে-তে কুকি শিট নিয়ে তার উপর অল্প গ্রিজিং করে কুকি-গুলো ২ ইঞ্চি দূরত্ব রেখে বসিয়ে নিন। ওভেনে দিয়ে বেক করুন ৮-১০ মিনিট। হয়ে গেলে নামিয়ে রুম টেম্পারেচার-এ ঠাণ্ডা করে নিন।

চা বা কফি যেকোনো কিছুর সাথে পরিবেশন করুন।

image