Discover postsExplore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations
#থ্রেডল্যাম্প #আলোকসজ্জা #গোলক #বাতি
ঘরের আলোকসজ্জায় রেশমি গোলক বাতি
রে খানিক দৃষ্টিনন্দন আলোকসজ্জা করতে চান যারা, বাতি নিজের হাতে বানিয়ে নেবেন বলে কি কখনো ভেবেছেন? হাতে তৈরি করা যায় এমন নানা রকম বাতি রয়েছে যা আপনার ঘরে কেবল আলোই দেবে না, ঘর সাজানোর দারুণ এক অনুষঙ্গ হিসেবেও কাজে আসবে। তেমনই এক ধরণের বাতির সাথে পরিচিত হয়ে নিন তবে, আর সময় সুযোগ হলে বানিয়েও ফেলুন। আমার ঘরেই আছে কিনা, বন্ধুর বানিয়ে দেয়া উপহার। আইডিয়া শেয়ার করছি সেখান থেকেই। খুব সামান্য কিছু উপকরণেই চমৎকার বাতি তৈরির বুদ্ধি মিলবে এই লেখায়।
থ্রেডল্যাম্প নামে পরিচিত।আমি নাম দিয়েছি রেশমি গোলক বাতি।রেশমি সুতা, আঠা, বেলুন এবং বৈদ্যুতিক বাতি, তার ও প্লাগ, এসব দিয়ে তৈরি করতে পারেন এই বাতি। যেহেতু বৈদ্যুতিক বাতি, যখন খুশি জ্****াতে পারবেন, ঘরে মৃদু আলো করে রাখতে চাইলে তাই এই ল্যাম্পেই কাজ চলে যাবে বেশ। রেশমি-গোলক বাতি তৈরি করার ধাপগুলো দেখে নেয়া যাক তবে।
উপকরণ:-
(১) রেশমি সুতা- গোলক হিসেবে কিনতে পাওয়া যায়।
(২) বেলুন- যে মাপের ল্যাম্প বানাতে চাচ্ছেন সে মাপে বেলুন ফুলিয়ে নিতে হবে।
(৩) আঠা- ফেভিকল পানিতে গুলিয়ে ব্যবহার করতে পারেন।
(৪) লাইট- লাইট হোল্ডার, তার, প্লাগ ইত্যাদি।
যেভাবে তৈরি করবেনঃ-
প্রথমে একটি পাত্রে পানি নিয়ে তাতে আঠা গুলিয়ে নিন, এক কাপের মতো পানি নিলে এক চামচ আঠা মেশানো যায় তাতে। আঠা গুলিয়ে নিয়ে তারপর সুতার গোলক ছাড়িয়ে বাটিতে ফেলতে থাকুন, সুতায় আঠা লাগতে দিন ঠিক মতো।
সুতা পানিতে ফেলে আঠা লাগিয়ে তারপর বেলুনে পেঁচাতে থাকুন। যতটা সম্ভব ঘন করে সুতা বেলুনে পেঁচানো লাগবে যাতে বাতিটা খুব ঠুনকো না হয়।
চাইলে বেলুনের পুরো আয়তন জুড়ে সুতা পেঁচাতে পারেন, তাহলে শুকিয়ে গেলে উপরের দিকে একটু অংশ কেটে নিতে হবে বাতি বসানোর জন্য। তা না করতে চাইলে বেলুনের উপরের খানিকটা অংশ বাদ রেখেই সুতা পেঁচানো লাগবে।
সুতা পেঁচানো হয়ে গেলে জিনিসটা শুকোতে দিন। সুতা শক্ত হয়ে এলে তবে পিনের সাহায্যে বেলুন ফুটো করে সুতার জালের ফোঁকর গলিয়ে বেলুন বের করে আনুন। এবার রেশমি গোলকটি তৈরি বাতি লাগানোর জন্য।
গোলকের কাটা অংশ দিয়ে ভেতরে হোল্ডারসহ লাইটটি বসাতে হবে। হোল্ডারে সুতা পেঁচায় সেটা ভালো মতো সেট করা যায় গোলকের সাথে, চাইলে স্কচটেপের ব্যবহার করাও চলে।
এটাই আপনার কাজের শেষ ধাপ। লাইট বসানো হয়ে গেলেই ঘরে সুবিধা মতো দেয়ালে ঝুলিয়ে দিন আপনার শখের রেশমি গোলক বাতি!
#থ্রেডল্যাম্প #আলোকসজ্জা #গোলক #বাতি
ঘরের আলোকসজ্জায় রেশমি গোলক বাতি
রে খানিক দৃষ্টিনন্দন আলোকসজ্জা করতে চান যারা, বাতি নিজের হাতে বানিয়ে নেবেন বলে কি কখনো ভেবেছেন? হাতে তৈরি করা যায় এমন নানা রকম বাতি রয়েছে যা আপনার ঘরে কেবল আলোই দেবে না, ঘর সাজানোর দারুণ এক অনুষঙ্গ হিসেবেও কাজে আসবে। তেমনই এক ধরণের বাতির সাথে পরিচিত হয়ে নিন তবে, আর সময় সুযোগ হলে বানিয়েও ফেলুন। আমার ঘরেই আছে কিনা, বন্ধুর বানিয়ে দেয়া উপহার। আইডিয়া শেয়ার করছি সেখান থেকেই। খুব সামান্য কিছু উপকরণেই চমৎকার বাতি তৈরির বুদ্ধি মিলবে এই লেখায়।
থ্রেডল্যাম্প নামে পরিচিত।আমি নাম দিয়েছি রেশমি গোলক বাতি।রেশমি সুতা, আঠা, বেলুন এবং বৈদ্যুতিক বাতি, তার ও প্লাগ, এসব দিয়ে তৈরি করতে পারেন এই বাতি। যেহেতু বৈদ্যুতিক বাতি, যখন খুশি জ্****াতে পারবেন, ঘরে মৃদু আলো করে রাখতে চাইলে তাই এই ল্যাম্পেই কাজ চলে যাবে বেশ। রেশমি-গোলক বাতি তৈরি করার ধাপগুলো দেখে নেয়া যাক তবে।
উপকরণ:-
(১) রেশমি সুতা- গোলক হিসেবে কিনতে পাওয়া যায়।
(২) বেলুন- যে মাপের ল্যাম্প বানাতে চাচ্ছেন সে মাপে বেলুন ফুলিয়ে নিতে হবে।
(৩) আঠা- ফেভিকল পানিতে গুলিয়ে ব্যবহার করতে পারেন।
(৪) লাইট- লাইট হোল্ডার, তার, প্লাগ ইত্যাদি।
যেভাবে তৈরি করবেনঃ-
প্রথমে একটি পাত্রে পানি নিয়ে তাতে আঠা গুলিয়ে নিন, এক কাপের মতো পানি নিলে এক চামচ আঠা মেশানো যায় তাতে। আঠা গুলিয়ে নিয়ে তারপর সুতার গোলক ছাড়িয়ে বাটিতে ফেলতে থাকুন, সুতায় আঠা লাগতে দিন ঠিক মতো।
সুতা পানিতে ফেলে আঠা লাগিয়ে তারপর বেলুনে পেঁচাতে থাকুন। যতটা সম্ভব ঘন করে সুতা বেলুনে পেঁচানো লাগবে যাতে বাতিটা খুব ঠুনকো না হয়।
চাইলে বেলুনের পুরো আয়তন জুড়ে সুতা পেঁচাতে পারেন, তাহলে শুকিয়ে গেলে উপরের দিকে একটু অংশ কেটে নিতে হবে বাতি বসানোর জন্য। তা না করতে চাইলে বেলুনের উপরের খানিকটা অংশ বাদ রেখেই সুতা পেঁচানো লাগবে।
সুতা পেঁচানো হয়ে গেলে জিনিসটা শুকোতে দিন। সুতা শক্ত হয়ে এলে তবে পিনের সাহায্যে বেলুন ফুটো করে সুতার জালের ফোঁকর গলিয়ে বেলুন বের করে আনুন। এবার রেশমি গোলকটি তৈরি বাতি লাগানোর জন্য।
গোলকের কাটা অংশ দিয়ে ভেতরে হোল্ডারসহ লাইটটি বসাতে হবে। হোল্ডারে সুতা পেঁচায় সেটা ভালো মতো সেট করা যায় গোলকের সাথে, চাইলে স্কচটেপের ব্যবহার করাও চলে।
এটাই আপনার কাজের শেষ ধাপ। লাইট বসানো হয়ে গেলেই ঘরে সুবিধা মতো দেয়ালে ঝুলিয়ে দিন আপনার শখের রেশমি গোলক বাতি!
#থ্রেডল্যাম্প #আলোকসজ্জা #গোলক #বাতি
ঘরের আলোকসজ্জায় রেশমি গোলক বাতি
রে খানিক দৃষ্টিনন্দন আলোকসজ্জা করতে চান যারা, বাতি নিজের হাতে বানিয়ে নেবেন বলে কি কখনো ভেবেছেন? হাতে তৈরি করা যায় এমন নানা রকম বাতি রয়েছে যা আপনার ঘরে কেবল আলোই দেবে না, ঘর সাজানোর দারুণ এক অনুষঙ্গ হিসেবেও কাজে আসবে। তেমনই এক ধরণের বাতির সাথে পরিচিত হয়ে নিন তবে, আর সময় সুযোগ হলে বানিয়েও ফেলুন। আমার ঘরেই আছে কিনা, বন্ধুর বানিয়ে দেয়া উপহার। আইডিয়া শেয়ার করছি সেখান থেকেই। খুব সামান্য কিছু উপকরণেই চমৎকার বাতি তৈরির বুদ্ধি মিলবে এই লেখায়।
থ্রেডল্যাম্প নামে পরিচিত।আমি নাম দিয়েছি রেশমি গোলক বাতি।রেশমি সুতা, আঠা, বেলুন এবং বৈদ্যুতিক বাতি, তার ও প্লাগ, এসব দিয়ে তৈরি করতে পারেন এই বাতি। যেহেতু বৈদ্যুতিক বাতি, যখন খুশি জ্****াতে পারবেন, ঘরে মৃদু আলো করে রাখতে চাইলে তাই এই ল্যাম্পেই কাজ চলে যাবে বেশ। রেশমি-গোলক বাতি তৈরি করার ধাপগুলো দেখে নেয়া যাক তবে।
উপকরণ:-
(১) রেশমি সুতা- গোলক হিসেবে কিনতে পাওয়া যায়।
(২) বেলুন- যে মাপের ল্যাম্প বানাতে চাচ্ছেন সে মাপে বেলুন ফুলিয়ে নিতে হবে।
(৩) আঠা- ফেভিকল পানিতে গুলিয়ে ব্যবহার করতে পারেন।
(৪) লাইট- লাইট হোল্ডার, তার, প্লাগ ইত্যাদি।
যেভাবে তৈরি করবেনঃ-
প্রথমে একটি পাত্রে পানি নিয়ে তাতে আঠা গুলিয়ে নিন, এক কাপের মতো পানি নিলে এক চামচ আঠা মেশানো যায় তাতে। আঠা গুলিয়ে নিয়ে তারপর সুতার গোলক ছাড়িয়ে বাটিতে ফেলতে থাকুন, সুতায় আঠা লাগতে দিন ঠিক মতো।
সুতা পানিতে ফেলে আঠা লাগিয়ে তারপর বেলুনে পেঁচাতে থাকুন। যতটা সম্ভব ঘন করে সুতা বেলুনে পেঁচানো লাগবে যাতে বাতিটা খুব ঠুনকো না হয়।
চাইলে বেলুনের পুরো আয়তন জুড়ে সুতা পেঁচাতে পারেন, তাহলে শুকিয়ে গেলে উপরের দিকে একটু অংশ কেটে নিতে হবে বাতি বসানোর জন্য। তা না করতে চাইলে বেলুনের উপরের খানিকটা অংশ বাদ রেখেই সুতা পেঁচানো লাগবে।
সুতা পেঁচানো হয়ে গেলে জিনিসটা শুকোতে দিন। সুতা শক্ত হয়ে এলে তবে পিনের সাহায্যে বেলুন ফুটো করে সুতার জালের ফোঁকর গলিয়ে বেলুন বের করে আনুন। এবার রেশমি গোলকটি তৈরি বাতি লাগানোর জন্য।
গোলকের কাটা অংশ দিয়ে ভেতরে হোল্ডারসহ লাইটটি বসাতে হবে। হোল্ডারে সুতা পেঁচায় সেটা ভালো মতো সেট করা যায় গোলকের সাথে, চাইলে স্কচটেপের ব্যবহার করাও চলে।
এটাই আপনার কাজের শেষ ধাপ। লাইট বসানো হয়ে গেলেই ঘরে সুবিধা মতো দেয়ালে ঝুলিয়ে দিন আপনার শখের রেশমি গোলক বাতি!
#থ্রেডল্যাম্প #আলোকসজ্জা #গোলক #বাতি
ঘরের আলোকসজ্জায় রেশমি গোলক বাতি
রে খানিক দৃষ্টিনন্দন আলোকসজ্জা করতে চান যারা, বাতি নিজের হাতে বানিয়ে নেবেন বলে কি কখনো ভেবেছেন? হাতে তৈরি করা যায় এমন নানা রকম বাতি রয়েছে যা আপনার ঘরে কেবল আলোই দেবে না, ঘর সাজানোর দারুণ এক অনুষঙ্গ হিসেবেও কাজে আসবে। তেমনই এক ধরণের বাতির সাথে পরিচিত হয়ে নিন তবে, আর সময় সুযোগ হলে বানিয়েও ফেলুন। আমার ঘরেই আছে কিনা, বন্ধুর বানিয়ে দেয়া উপহার। আইডিয়া শেয়ার করছি সেখান থেকেই। খুব সামান্য কিছু উপকরণেই চমৎকার বাতি তৈরির বুদ্ধি মিলবে এই লেখায়।
থ্রেডল্যাম্প নামে পরিচিত।আমি নাম দিয়েছি রেশমি গোলক বাতি।রেশমি সুতা, আঠা, বেলুন এবং বৈদ্যুতিক বাতি, তার ও প্লাগ, এসব দিয়ে তৈরি করতে পারেন এই বাতি। যেহেতু বৈদ্যুতিক বাতি, যখন খুশি জ্****াতে পারবেন, ঘরে মৃদু আলো করে রাখতে চাইলে তাই এই ল্যাম্পেই কাজ চলে যাবে বেশ। রেশমি-গোলক বাতি তৈরি করার ধাপগুলো দেখে নেয়া যাক তবে।
উপকরণ:-
(১) রেশমি সুতা- গোলক হিসেবে কিনতে পাওয়া যায়।
(২) বেলুন- যে মাপের ল্যাম্প বানাতে চাচ্ছেন সে মাপে বেলুন ফুলিয়ে নিতে হবে।
(৩) আঠা- ফেভিকল পানিতে গুলিয়ে ব্যবহার করতে পারেন।
(৪) লাইট- লাইট হোল্ডার, তার, প্লাগ ইত্যাদি।
যেভাবে তৈরি করবেনঃ-
প্রথমে একটি পাত্রে পানি নিয়ে তাতে আঠা গুলিয়ে নিন, এক কাপের মতো পানি নিলে এক চামচ আঠা মেশানো যায় তাতে। আঠা গুলিয়ে নিয়ে তারপর সুতার গোলক ছাড়িয়ে বাটিতে ফেলতে থাকুন, সুতায় আঠা লাগতে দিন ঠিক মতো।
সুতা পানিতে ফেলে আঠা লাগিয়ে তারপর বেলুনে পেঁচাতে থাকুন। যতটা সম্ভব ঘন করে সুতা বেলুনে পেঁচানো লাগবে যাতে বাতিটা খুব ঠুনকো না হয়।
চাইলে বেলুনের পুরো আয়তন জুড়ে সুতা পেঁচাতে পারেন, তাহলে শুকিয়ে গেলে উপরের দিকে একটু অংশ কেটে নিতে হবে বাতি বসানোর জন্য। তা না করতে চাইলে বেলুনের উপরের খানিকটা অংশ বাদ রেখেই সুতা পেঁচানো লাগবে।
সুতা পেঁচানো হয়ে গেলে জিনিসটা শুকোতে দিন। সুতা শক্ত হয়ে এলে তবে পিনের সাহায্যে বেলুন ফুটো করে সুতার জালের ফোঁকর গলিয়ে বেলুন বের করে আনুন। এবার রেশমি গোলকটি তৈরি বাতি লাগানোর জন্য।
গোলকের কাটা অংশ দিয়ে ভেতরে হোল্ডারসহ লাইটটি বসাতে হবে। হোল্ডারে সুতা পেঁচায় সেটা ভালো মতো সেট করা যায় গোলকের সাথে, চাইলে স্কচটেপের ব্যবহার করাও চলে।
এটাই আপনার কাজের শেষ ধাপ। লাইট বসানো হয়ে গেলেই ঘরে সুবিধা মতো দেয়ালে ঝুলিয়ে দিন আপনার শখের রেশমি গোলক বাতি!
#টেরিবল টু /বাচ্চার অতিরিক্ত জেদ কীভাবে সামলাবেন?
প্রতিটি শিশুই আলাদা। একেকজনের বেড়ে ওঠার পরিবেশ, আচরণ, মানসিক বিকাশ খুব স্বাভাবিকভাবেই ডিফারেন্ট হবে। শিশুর বয়স যখন দুই বছরের কাছাকাছি চলে আসে, তখন তার বদমেজাজী হয়ে উঠা বা অল্পতেই রেগে যাওয়া খুব কমন একটি ব্যাপার। আপনার যদি দুই বছর বা তার কাছাকাছি বয়সের কোনো বাচ্চা থেকে থাকে, তাহলে ‘টেরিবল টু’ টার্মটির সাথে আপনি হয়তোবা পরিচিত। হুট করেই কি আপনার বাচ্চা রেগে যাচ্ছে, অতিরিক্ত জেদ করছে? কীভাবে সামলাবেন এই পরিস্থিতি? চলুন জেনে নেই আজ।
#টেরিবল টু কি স্বাভাবিক বিষয়?
দুই বছর বা তার কাছাকাছি বয়সের বাচ্চাদের কিছু আচরণগত পরিবর্তন দেখা যায়। এটি শিশুর বিকাশের একটি স্বাভাবিক পর্যায়। এই বয়সী কোনো বাচ্চার ঘন ঘন মেজাজের পরিবর্তন, সব কিছুতেই ‘না’ বলা ও ছোটখাটো বিষয়ে চিৎকার করা – এই বিষয়টিকেই শিশু বিশেষজ্ঞরা ‘টেরিবল ২’ নামে আখ্যায়িত করেছেন। এই ধাপটি খুব বেশিদিন স্থায়ী হয় না। তাই যারা বাচ্চার এই ফেজ নিয়ে চিন্তিত, তারা কীভাবে এই পরিস্থিতি সহজে সামলে উঠবেন তা নিয়েই আজকের আর্টিকেলে কিছু টিপস শেয়ার করবো।
#এই ফেজ কখন শুরু হয়?
সাধারণত ১৮ মাস শুরু হওয়ার পর থেকে বাচ্চাদের মধ্যে টেরিবল ২ এর কিছু বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়। বেশিরভাগ শিশু ২ থেকে ৩ বছর বয়সের মধ্যে আক্রোশ ও বিরোধীতা প্রদর্শন করতে শুরু করে। এই লক্ষণগুলো সাধারণত ৩/৪ বছর বয়স পর্যন্ত চলতে পারে। অনেক বাবা-মা এই সময়ে বেশ হতাশ হয়ে যান, তবে মনে রাখতে হবে বাচ্চাদের স্বাভাবিক বৃদ্ধিরই একটি অংশ এটি।
#টেরিবল টু এর লক্ষণ কী?
এর কমন লক্ষণ হলো যে আপনার বাচ্চাকে আপনি যা করতে বলবেন তাতে সে রিঅ্যাক্ট করবে, অকারণেই জেদ করবে। বাবা-মায়েরা খুব সহজেই এই আচরণগত পরিবর্তন চিহ্নিত করতে পারেন। জামাকাপড়/ ডায়পার চেঞ্জ না করতে চাওয়া, খেলনা ছুড়ে ফেলা, জোরে কান্নাকাটি, ঘন ঘন মেজাজের পরিবর্তন, খেতে বা ঘুমাতে না চাওয়া, এমনকি বেশি রেগে গেলে কামড়ানো, আঘাত করা ইত্যাদি টেরিবল টু এর সাধারণ লক্ষণ। এই সময়ে বাচ্চারা নিজের মনের ভাব পুরোপুরি বোঝাতে পারে না, তাই খুব সহজেই তাদের মেজাজের পরিবর্তন ঘটে।
যেভাবে সামলাবেন?
১)ধৈর্য ধরুনঃ-
বাচ্চা যতই জেদ করুক না কেন, আপনাকে মাথা ঠান্ডা রেখে পরিস্থিতি সামাল দিতে হবে। কারণ আপনিও যদি সেই সময়ে রেগে যান তাহলে বাচ্চা ভয় পাবে কিংবা আরও বেশি অ্যাগ্রেসিভ বিহেভ করবে। তাই ধৈর্য ধরতে হবে, এই সময়টা কিন্তু বেশিদিন স্থায়ী হবে না। বাচ্চা জেদ করলে ইগনোর করুন এবং অন্যদিনে তার মাইন্ড ডাইভার্ট করার ট্রাই করুন।
২)পজেটিভ থাকুনঃ-
সন্তানের সাথে সবসময় ইতিবাচক আচরণ করা উচিত। এতে সে পজেটিভ মাইন্ড নিয়ে বড় হয়। ভালো কিছু করলে প্রশংসা করা ও ভুল করলে সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দেওয়া ইতিবাচক আচরণের অন্তর্ভুক্ত। এগুলো আপনার সন্তানকে শেখাবে কোন আচরণ গ্রহণযোগ্য ও কোনটি নয়। ছোট থেকেই সে পজেটিভ মেন্টালিটি নিয়ে বড় হবে।
৩)তাকে চয়েস অপশন দিনঃ-
বাচ্চার মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে এটা বোঝাতে মাঝেমধ্যে তাকে ‘চয়েস অপশন’ বা যেকোনো দু’টি থেকে একটি বেছে নিতে বলুন। তাকে প্রায়োরিটি দিন, তবে এই বয়সে শিশুকে কোনো কিছুর উপর নিয়ন্ত্রণ দিবেন না, সিদ্ধান্ত আপনারই নিতে হবে।
৪)রুটিন সেট করুনঃ-
এই বয়সে বাচ্চারা নিয়ম-কানুন মেনে চলতে চায় না। কিন্তু বাবা-মায়ের উচিত তার রুটিন সেট করে দেওয়া। খাওয়ার সময় খাওয়া, ঘুমের সময় ঘুম ও খেলার সময় খেলা। বাচ্চাকে অর্গানাইজড ওয়েতে বড় করার পারফেক্ট সময় এটি। রুটিনে যখন বাচ্চা অভ্যস্ত হয়ে যাবে, তখন আপনারই সুবিধা হবে।
৫)কাজে উৎসাহী করে তুলুনঃ-
শিশু বিশেষজ্ঞদের মতে ২ বছর বয়সে বাচ্চারা তাদের ফিলিংস কন্ট্রোল করা শিখতে পারে যদি তাদের প্রোপার ট্রেইনিং দেওয়া যায়। বাচ্চা যখন ভালো কাজ করবে, সঠিক আচরণ করবে; তখন তাকে পুরস্কৃত করুন ও বাহবা দিন। তাহলে সে এই কাজে আরও উৎসাহী হয়ে উঠবে। খেলনা গুছিয়ে রাখা, গাছে পানি দেওয়া, নিজের হাতে খাওয়া, কাপড় ভাজ করে রাখা- এই ধরনের কাজে তাকে উৎসাহ দিন। এতে তার অস্থিরতা কমবে।
#বিশেষজ্ঞের পরামর্শ কখননিবেন?
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে টেরিবল টু স্টেজ বাচ্চার জন্য একদম স্বাভাবিক বিষয় এবং আপনার সন্তানের বেড়ে ওঠার ক্ষেত্রে এর ভূমিকা রয়েছে। তবে বাচ্চার কিছু অস্বাভাবিক আচরণ, যেমন – রাগের বসে মাথায় আঘাত করা, নিজেকে আঁচড় দেওয়া বা দেওয়ালে আঘাত করা, ঘরের জিনিসপত্র ভেঙে ফেলা ইত্যাদি যদি বার বার করতে থাকে, তাহলে দ্রুত একজন চাইল্ড নিউরোলজিস্টের সাথে কনসাল্ট করুন। আপনার শিশুর যদি ডেভেলপমেন্টাল ডিলে থাকে, কমান্ড না ফলো করে, সেই সাথে চঞ্চলতা অস্বাভাবিক পর্যায়ে চলে যায়, সেক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে।
টেরিবল টু আসলে বাচ্চার দৈহিক ও মানসিক বিকাশের একটি স্বাভাবিক ধাপ। তবে, বাচ্চার অতিরিক্ত জেদ প্রশ্রয় না দিয়ে ধৈর্য ধরুন। বাবা-মায়ের উচিত সন্তানকে কোয়ালিটি টাইম দেওয়া, স্ক্রিন টাইম কমিয়ে আনা, অন্য বাচ্চাদের সাথে খেলার সুযোগ করে দেওয়া। প্রতিটি শিশু যেন সুস্থ-স্বাভাবিক পারিবারিক পরিবেশে বড় হতে পারে, সেটিও আমাদের নিশ্চিত করতে হবে। আজ তাহলে এই পর্যন্তই। ভালো থাকুন।
#ঘর #সাজানো #গৃহসজ্জা
অল্প টাকার মধ্যেই ঘর সাজানোর টিপস
অনেকেই সুন্দর পরিকল্পনার অভাবে নিজের ঘরটা সাজিয়ে নিতে পারেন না। প্রচুর টাকা খরচ করে ফেলেন। অথচ একটু বুদ্ধি খাটালেই হয়ে যায় সমাধান।
জেনে নিন ৫টি কার্যকরী টিপস-
৫. কুশন-পর্দা-চাদরে রঙিন চমক: ঘরে সামান্য বদল করলেও ঘরের লুকিং পুরো বদলে যায়। অল্প খরচ করে পর্দা, কুশন কভার, চাদর কিনে নিন। দু’টি রঙিন পর্দার মাঝে একটা স্বচ্ছ পর্দা, বা মাটিতে একটা রঙিন কার্পেট বিছিয়ে নিন। দেখবন ঘরটি চকচক করছে।
৪. আলো-আঁধারির খেলা: অনেকগুলো ছবি দিয়ে সাজানো দেওয়ালটিতে একটি বড় আয়না লাগিয়ে নিন। আয়নার ধার বরাবর টেপ লাইট লাগিয়ে দিন, ঘর দেখতে বড় লাগবে। সঙ্গে শোভাও বাড়বে। ডিজাইনার ল্যাম্পশেড দিয়ে ঘর সাজাতে পারেন।
৩. নতুন রং না করে ওয়ালপেপারের চমক: দেওয়ালে নতুন রং করলেই খরচ বাড়বে, সঙ্গে ঝক্কি-ঝামেলা তো আছেই। অথচ সহজ সমাধান, যেকোনও একটি দেওয়ালকে ওয়ালপেপার দিয়ে সাজিয়ে তুললেই হয়। তবে মনে রাখতে হবে, বাড়িকে দৃষ্টিনন্দন করতে ওয়ালপেপার যেন দেওয়ালের রঙের সঙ্গে মানানসই হয়।
২. বৃক্ষের ছোয়া: ছোট টবে বা প্ল্যান্টারে নানা ধরনের গাছের বাহার এখন বাড়িতে বাড়িতে। ইন্ডোর প্ল্যান্টস শুধু মাত্র জনপ্রিয়ই নয়, অন্দরসজ্জার এক অনুষঙ্গও বটে। ঘরের কোণ থেকে কর্নার টেবিল, দেওয়াল, ফ্রিজের গায়ে বা দরজায় একচিলতে সবুজ দেখলে যেমন চোখের আরাম হয়, আবার মনও তরতাজা থাকে। তবে নার্সারি থেকে গাছ নেওয়ার সময় সঠিক গাছটি নির্বাচন করতে ভুলবেন না যেন।
১. সামান্য পরিবর্তন আনুন: আপনার শখের ঘরের দেওয়ালজোড়া আলমারির হ্যান্ডেল বা ড্রেসিং টেবিলের হাতলগুলো বদলে ফেলতে পারেন। বিছানার পাশের টেবিলে নতুন শোপিস বসাতে পারেন। এরকম ছোট ছোট বদলেও আপনার ঘরটি সেজে উঠবে একদম অন্য এক চেহারায়। বমকে যাবেন আপনি নিজেই।
Mother Bird Hatch HUMMINGBURD Chicks Get Feed for all the babies
#hummingburd #birds #chicks#baby#feed