Descubrir MensajesExplore contenido cautivador y diversas perspectivas en nuestra página Descubrir. Descubra nuevas ideas y participe en conversaciones significativas
Learn how to make beautiful butterflies step by step?
Homemade easy and beautiful butterfly making ideas
#crafts #papercrafts #butterfly
Makala 26 inch Mehogony Tenor Ukulele
Top: Mehogony
Back and side: Mehogony
Fretboard and bridge: Rosewood
Model: MK-T
Aquila Strings
Made in China
Included padded bag, picks, Strings and Strap
#গরমে #শিশুর খাবার এবং #পোষাক কেমন হওয়া উচিত?
গরমে শিশুদের অসুখ-বিসুখ থেকে রক্ষা করতে তাদের খাবারদাবার ও পরিচর্যার বিষয়ে বিশেষ সচেতন থাকতে হবে ।
প্রচণ্ড গরমে শিশুদের মধ্যে খাবারে অরুচি ক্লান্তিসহ নানা রকম অসুখ বিসুখ দেখা দেয়। গরমে শিশুদের অসুখ-বিসুখ থেকে রক্ষা করতে তাদের খাবারদাবার ও পরিচর্যার বিষয়ে বিশেষ সচেতন থাকতে হবে।
প্রথমেই শিশুর খাবারের দিকে বিশেষ যত্ন নিতে হবে। অনেক শিশুই খেতে চায় না। তাই তাদের হাসিমুখে বা খেলার ছলে খাওয়াতে হবে। শিশুদের সুষম খাবার খেতে দিন, বাইরের খাবার না দিয়ে ঘরে বানানো খাবার শিশুকে খাওয়ানোর অভ্যাস করুন। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় শিশুকে শাকসবজি, মাছ, গোশত, দুধ, ডিম, ফলমূল দিতে হবে। শিশুদের দুধের তৈরি খাবার যেমন- কাস্টার্ড, ফিরনি, পুডিং ইত্যাদি খেতে দিতে পারেন। সবজি ও মুরগির স্যুপ এবং বিভিন্ন মওসুমি ফল শিশুকে খেতে দিন। এতে শিশুর শরীর সুস্থ ও সতেজ থাকবে। বাইরের কেমিক্যালে তৈরি জুস না দিয়ে বাড়িতেই জুস তৈরি করে দেবেন। তবে সরাসরি ফল খাওয়াই ভালো। এখন বাজারে নানা ধরনের ফল পাওয়া যাচ্ছে। ছোটবেলা থেকেই সব ধরনের ফল খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুললে শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য সেটা বেশ ভালো।
অবশ্যই বিশুদ্ধ পানি পান করাবেন। স্কুলগামী শিশুদের ব্যাগে ছোট বোতলে বিশুদ্ধ পানি দিয়ে দেবেন যাতে সে অপরিচ্ছন্ন পানি পান করা থেকে বিরত থাকতে পারে। শিশুকে ফ্রিজের ঠাণ্ডা পানি, আইসক্রিম, কোমল পানীয় খাওয়া থেকে বিরত রাখুন। শিশু স্কুল থেকে ফেরার পর চিনি, লেবুর শরবত অথবা দইয়ের ল্যাসি দিতে পারেন। স্যালাইনও দিতে পারেন। শিশুরা অনেক সময় পানি কম খেয়ে থাকে। সে ক্ষেত্রে খেলার ফাঁকে ফাঁকে তাকে পানি খাওয়ানো প্রয়োজন। শিশুদের টাটকা রান্না করা খাবার খেতে দিন। বাসি, পচা, অপরিচ্ছন্ন খাবার শিশুর জন্য ক্ষতিকর। সঠিক নিয়মে খাওয়া দাওয়া করালে শিশুদের অনেক ধরণের অসুস্থতা থেকে রক্ষা করা যায়।
গরমে শিশুরা বেশ ঘামে। তাই তাদের ঢিলেঢালা ও সুতির পোশাক পরানো উচিত। সুতির ফ্রক, ফতুয়া ও বিভিন্ন ধরনের হাতকাটা গেঞ্জি বেশ আরামদায়ক হয়ে থাকে। শিশুরা যেন অতিরিক্ত না ঘামে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। অতিরিক্ত ঘামের কারণে অনেক সময় শিশুরা অসুস্থ হয়ে পড়ে। শিশু অতিরিক্ত ঘেমে গেলে কাপড় পাল্টে শরীর শুকনো কাপড় দিয়ে মুছে দিন। ঠাণ্ডা ও শীতল জায়গায় শিশুকে রাখুন। নিয়মিত গোসল করাবেন। শিশুর ত্বকের ধরন বুঝে ক্রিম, লোশন ও পাউডার ব্যবহার করুন। ঘামযুক্ত জামা কাপড় বা ভেজা জামা বেশিক্ষণ পরিয়ে রাখবেন না। তাতে শিশুর ঠাণ্ডা লাগার ভয় থাকে।
রোদে বের হতে হলে শিশুদের মাথায় ক্যাপ, সানগ্লাস, সানস্ক্রিন লোশন পরিয়ে নেবেন, তাতে রোদের তাপ সরাসরি গায়ে লাগবে না। শিশুদের এবং নিজেদের বাইরে বের হতে হলে সবসময় ছাতা ব্যবহার করবেন। এ গরমে শিশুদের চুল বড় না রাখাই ভালো। মেয়েদের পরিষ্কার ও ছোট চুল আটকে রাখতে সুবিধা হয়। গরমও খুব একটা লাগে না। শিশুদের বেড়ানো বা কোনো অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত জামা কাপড় ও মেকআপ ব্যবহার করাবেন না। এতে শিশুদের অস্বস্তি বাড়ে। পোশাক ও সাজের সঙ্গে জুতার ব্যাপারটিও মাথায় রাখবেন। জুতা যেন আঁটসাঁট না হয়, আরামদায়ক জুতা পরানোর চেষ্টা করবেন।
শিশু অসুস্থ হলে...
প্রচণ্ড গরমে শিশুদের মধ্যে জ্বরের প্রকোপ অনেক বেশি দেখা যায়। প্রচণ্ড গরমে ঘেমে ঠাণ্ডা লাগা, পেট ফাঁপা, ডায়রিয়া, জ্বরের সাথে কাশি, নাক দিয়ে পানি পড়া, বমি, অরুচি, মাথা ঘোরালে ও মাথা ও চোখ ব্যথা, গায়ে র্যাশ ও ঘামাচি, ভাইরাস আক্রান্ত রোগীর সংস্পর্শে আসায় শিশু ভাইরাসে আক্রান্তসহ ইত্যাদি অসুস্থতা দেখা দেয়। এ সব অসুস্থতার কোনো উপসর্গ দেখা দিলে শিশুকে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শমতো চিকিৎসা ও ওষুধ দেয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো অ্যান্টিবায়োটিক শিশুকে দেবেন না। জ্বরে আক্রান্ত শিশুর সারা শরীর স্বাভাবিক তাপমাত্রার পানি দিয়ে মুছে দিতে হবে। ঠাণ্ডাপানি দিয়ে নয়। শিশুদের জ্বর থাকা অবস্থায় পানি ও পানিজাতীয় খাবার বেশি করে খাওয়াতে হবে।
শিশু যখন সহজে কিছু খেতে চায় না তখন শরবত, ফলের রস, দুধ, স্যুপ, ইত্যাদি তরল খাবার কিছুক্ষণ পর পর অল্প অল্প করে শিশুকে খাওয়াতে হবে। নাক দিয়ে সর্দি পড়তে থাকলে, শিশুটির নাক পরিষ্কার রাখতে হবে। এ জন্য নাকের ড্রপ ব্যবহার করা যেতে পারে। বমি ও ডায়রিয়া হলে খাবার স্যালাইন, ডাবের পানি, তাজা ফলের রস, দই চিঁড়া, নরম ভাত, পাতলা ডাল, সবজি, মাছসহ স্বাভাবিক খাবার শিশুকে খেতে দিন। ঘর, বাথরুম, রান্নাঘর, বারান্দা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও জীবাণুমুক্ত রাখুন। শিশুকে সুস্থ রাখতে চাই পরিমিত ঘুম, সরাসরি ফ্যানের নিচে শিশুকে না শোয়ানোই ভালো। সঠিক পরিচর্যায় এ প্রচণ্ড গরমেও আপনার শিশু থাকবে সুন্দর, সুস্থ ও প্রাণচঞ্চল।
ছোট চোখ বড় দেখাতে চান? জেনে নিন কৌশল
একজোড়া টানা টানা মায়াবী চোখ নজর কাড়ে সবারই। একেক জনের চোখের শেইপ একেক রকম। চোখের শেইপ বা আকার যেমনই হোক না কেন, কিছু মেকআপ ট্রিকস ফলো করলে মনের মতো আইলুক ক্রিয়েট করা পসিবল! যাদের চোখ একটু ছোট, তারা স্বাভাবিকভাবেই একটু কনফিউজড থাকেন যে কীভাবে মেকআপ করলে চোখ বড় দেখাবে। ছোট চোখ বড় দেখানোর জন্য কিছু অ্যামেজিং টিপস ও ট্রিকস শেয়ার করবো আজ। যারা মেকআপে বিগেইনার আছেন, তাদের জন্য আজকের ফিচারটি হেল্পফুল হবে আশা করি।
আই মেকআপ টিপস ও ট্রিকস
মেকআপের কাজই হচ্ছে ফেইসের বেস্ট ফিচারকে ফুটিয়ে তোলা আর ছোটোখাটো খুঁতগুলোকে কভার করা। যাদের চোখের আকৃতি তুলনামূলক ছোট, তারা আই মেকআপের সময় কিছু বিষয় খেয়াল রাখলে ইজিলি চোখ বড় দেখাতে পারবেন। চলুন তাহলে এখনই জেনে নেই কয়েকটি সহজ কৌশল যা আপনাকে দিবে পারফেক্ট আইলুক।
১) কনসিলার ইউজ করুন
চোখের নিচে ডার্ক সার্কেল ও পাফিনেস থাকলে খুব স্বাভাবিকভাবেই চোখ ছোট দেখায়। তাই মেকআপের আগে আই এরিয়াতে কনসিলার ইউজ করতে ভুলবেন না। কনসিলারের শেইড হতে হবে ফাউন্ডেশনের শেইডের থেকে এক শেইড হালকা। আইলিডেও কনসিলার দিয়ে ভালোভাবে ব্লেন্ড নিন, এতে আই মেকআপ লুক সুন্দরভাবে ফুটে উঠবে এবং চোখ বড় দেখাবে। কনসিলার অ্যাপ্লাইয়ের আগে অনেকে অরেঞ্জ কালার কারেক্টর ইউজ করেন। এতে বেশ ভালোভাবেই আন্ডার আই ডার্ক সার্কেল হাইড হয়।
২) ফেইস শেইপ অনুযায়ী আইব্রো ড্র করুন
পারফেক্ট আইব্রো আপনার আই মেকআপ লুককে কমপ্লিট করে। পারফেক্ট শেইপের আইব্রো-এর মাধ্যমে মেকআপ লুকে ডিফারেন্স আনা সম্ভব। রাউন্ড ফেইসে গোল আকারের ভ্রু একদমই মানায় না! রাউন্ড ফেইসের জন্য ভার্টিক্যাল অর্থাৎ উলম্ব করে আইব্রো শেইপ করে নিন। স্কয়ার শেইপের ফেইসে ভ্রুর কোণা শার্প ও চিকন রাখতে পারেন। এখন থিক আইব্রো বেশ ট্****। আই মেকআপ সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলতে হলে আইব্রো-এর শেইপের দিকে নজর দিতে হবে এবং সুন্দরভাবে ড্র করতে হবে।
৩) ন্যাচারাল শেইডের আইশ্যাডো চুজ করুন
ছোট চোখ বড় দেখানোর জন্য আপনাকে বেছে নিতে হবে নিউট্রাল ও ন্যাচারাল শেইডের আইশ্যাডো। হালকা রঙে রিফ্লেকশন বেশি হয়, তাই চোখ তুলনামূলক বড় দেখায়। যেকোনো ব্রাউন ন্যুড আইশ্যাডো দিয়ে ক্রিজ এরিয়া ডিফাইন করে নিতে হবে প্রথমে। এতে ক্রিজ লাইনে শেডিং তৈরি হবে যা আপনার আই শেইপ বড় দেখাতে হেল্প করবে। খুব বেশি কালারফুল আই মেকআপ এড়িয়ে চলবেন। কারণ ডার্ক আইশ্যাডো বেশি পরিমাণে ইউজ করলে চোখ আরও ছোট দেখাবে।
৪) ন্যুড বা হোয়াইট কাজল বেছে নিন
ছোট চোখ বড় দেখানোর জন্য ব্যবহার করতে হবে ন্যুড বা হোয়াইট কালারের কাজল। সাদা কাজলে আই এরিয়ার উজ্জ্বলতা বাড়ে আর ন্যুড কাজলে চোখের শেইপ বড় লাগে। একটু গর্জিয়াস লুক পেতে চাইলে চোখের লোয়ার ল্যাশ লাইনে ডার্ক কালারের আইশ্যাডো দিয়ে একটু স্ম্যাজ করে নিন। হোয়াইট বা ন্যুড কাজলের সাথে এটি বেশ ভালো লাগবে এবং চোখ বড়ও দেখাবে। পুরো চোখে ব্ল্যাক কাজল মোটা করে অ্যাপ্লাই করলে চোখ কিন্তু আরও ছোট দেখাবে।
৫) আইলুকে আনুন ভ্যারিয়েশন
বেশি ডার্ক আই মেকআপ ছোট চোখে তেমন একটা মানায় না, কিন্তু স্মোকি আই মেকআপের মাধ্যমে চোখ বড় দেখাতে পারবেন সহজেই। এজন্য চোখের ইনার ও আউটার পার্টে ডার্ক আইশ্যাডো অ্যাপ্লাই করে আইলিডের মাঝ বরাবর লাইট গ্লিটারি আইশ্যাডো লাগিয়ে নিবেন। দেখতে বেশ ভালো লাগবে। অনেকে ন্যুড বা ন্যাচারাল আই মেকআপ পছন্দ করেন। ন্যাচারাল আইলুকের সাথে ব্ল্যাক আইলাইনারের বদলে ট্রাই করতে পারেন কালারফুল আইলাইনার। এতেও কিন্তু মেকআপ লুকে আসবে নতুনত্ব।
৬) ট্রাই করুন উইংড আইলাইনার
ছোট চোখে মোটা করে আইলাইনার অ্যাপ্লাই করলে সেটা মানানসই হবে না। চোখে টেনে আইলাইনার দিলে মনে হবে যে চোখ বেশ বড়। চিকন করেই উইংড আইলাইনার ড্র করতে হবে। এই বিষয়টি খেয়াল রাখুন। সেই সাথে চোখের ইনার সাইডে হালকা বা উজ্জ্বল কালারের শিমার বা হাইলাইটার ইউজ করুন। এতে মেকআপ ভালোভাবে ফুটে উঠবে।
৭) মাশকারা অ্যাপ্লাই করতে ভুলবেন না
আইলুককে কমপ্লিট করতে মাশকারা অ্যাপ্লাই করা কিন্তু মাস্ট! এক কোট মাশকারা ব্যবহারের পর কিছুটা সময় অপেক্ষা করুন। এরপর দ্বিতীয় কোট মাশকারা দিয়ে আইল্যাশে ভলিউম বা ঘনত্ব বাড়াতে পারেন। চাইলে ফেইক আইল্যাশ ইউজ করতে পারেন। এতে মেকআপ লুকে গর্জিয়াস ভাইব আসবে নিমিষেই।