#বর্ষাকাল #জুতা
বর্ষাকালে কেমন জুতা নির্বাচন করবেন অফিস কিংবা ঘরের বাহিরে পরবার জন্য ?
“পাগলা হাওয়ার বাদল-দিনে,পাগল আমার মন জেগে ওঠে।”- বর্ষা মানেই একটা আনন্দের দোলা, তাই না? বৃষ্টি পছন্দ করে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর! গরম কমে গিয়ে এক মনোমুগ্ধকর পরিবেশের সৃষ্টি হয়। তবে বৃষ্টি স্বস্তি দেয়ার পাশাপাশি সৃষ্টি করে কিছু সমস্যারও। এর মধ্যে জুতা নিয়ে সমস্যা বেশি দেখা যায়। কাদা, মাটি, পানি জমে থাকা রাস্তায় জুতা নিয়ে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে প্রতিদিন। কারণ কাদা লেগে সুন্দর জুতাখানি নষ্ট হওয়ার শতভাগ সম্ভাবনা থেকে যায়! তাই বর্ষাকালের জুতা কেমন হলে ভালো হয় আর কি করে থাকা যায় নিরাপদ ও ফ্যাশনেবল তা নিয়েই আজ আমরা কথা বলবো।
বর্ষাকালের জুতা নিয়ে টিপস-
বৃষ্টির সময় জুতা কিনতে গেলে একটু দেখে বুঝে কিনতে হবে। সামনে খোলা ডিজাইন এড়িয়ে চলাই ভালো। কাদা মাটি বৃষ্টির পানি থেকে পায়ে ফাঙ্গাস (fungus), র‍্যাশ (rash), ইচিং (itching)– এমন বিভিন্ন স্কিন (skin) প্রবলেম হতে পারে। তাই এ সময় পা ঢেকে থাকে এমন জুতা ব্যবহার করাই ভালো।
চলুন এবার বর্ষাকালের উপোযোগী ৩ ধরনের জুতা নিয়ে জেনে নেই!
১) ওয়াটারপ্রুফ জুতা (waterproof shoe)ঃ-
মার্কেট-এ কিছু ওয়াটারপ্রুফ জুতা পাওয়া যায় যেগুলো বিশেষভাবে বর্ষায় ব্যবহারের জন্য করা হয়েছে। এগুলো পানিতে ভিজে না। পানি বা কাদা মাটি লাগলে সহজেই মুছে ফেলা যায়। এ ধরনের জুতাগুলো পাম্প (pump), স্নিকার (sneakers shoe) ডিজাইন-এর হয়। এছাড়াও প্লাস্টিকের জুতাও ভালো হবে এই সময়ে। তবে তা অবশ্যই ভালো দোকান ও কোয়ালিটি দেখে কিনতে হবে। না হলে ছিঁড়ে যেতে পারে। এ ধরনের জুতাগুলোর ডিজাইনে অনেক ভ্যারিয়েশন আছে।
২) আউট অফ সোল ( out of soul)ঃ-
এটাকে সবাই জুতার তলা হিসেবে চিনে। বর্ষার সময় প্লেন সোল ব্যবহার না করাই ভালো। কাদা-মাটি সহজে পরিষ্কার হয় না। জিগজ্যাগ সোলগুলো কর্দমাক্ত এবং এবড়োথেবড়ো রাস্তাগুলোতে চলাচলে খুবই কমফরটেবল (comfortable)।
৩) হিলস (Heels)ঃ-
মিডিয়াম বা ব্যালেন্স হিল (****ance heel) গুলো এই সময় এর জন্য খুবই পারফেক্ট। এই হিলগুলো হাফ ইঞ্চির বেশি হয় না আর পায়ে অনেক আরাম দেয়।

দুটো ব্যাপার অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে-

বর্ষার সময় পেন্সিল হিল, বড় হিল, স্যন্ডেল, চপ্পল- এগুলো ব্যবহার না করাই ভালো। কারণ আমাদের শহরে পানি জমে একাকার হয়ে যায় রাস্তাগুলোতে। কখনো হাঁটু পানি তো কখনো কোমর পানি! পানির জন্য রাস্তাঘাট ভেঙে নষ্ট হয়ে যায়, গর্তের সৃষ্টি হয়। তাই পড়ে গিয়ে দুর্ঘটনার শিকার হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা থাকে!
জুতা অবশ্যই দোকান দেখে বুঝে কিনতে হবে। অনেক সময় জুতা থেকে পায়ে ইনফেকশন (infection) বা অন্যান্য সমস্যা হতে পারে। এসব ওয়াটারপ্রুফ জুতাগুলো বাটা, এপেক্স, বে, ক্রিসেন্ট এসব শো-রুম এ পাওয়া যাবে। ভালো কোয়ালিটি-এর জুতা কেনাটা এজন্যই খুব জরুরী।
বর্ষাকালে বৃষ্টির কোন ঠিক-ঠিকানা নেই। যখন তখন নেমে আসে। বিশেষ করে ওয়ার্কিং টাইমে প্রায় সবাই সমস্যায় পড়ে। এইতো এমন কিছু তথ্য জানা থাকলে, প্রতিদিন চলাফেরার জন্য কেমন জুতা সিলেক্ট করতে হবে; সে অনুযায়ী জুতা কিনতে সুবিধা হবে। তো বাদল ঝড় বৃষ্টি যাই থাকুক না কেন, থাকুন নিরাপদ ও ফ্যাশনেবল। আর ঐ যে সবসময় বলি-
‘’DO WELL,
LIVE WELL & DRESS REALLY WELL.’’

আজকের মত এ পর্যন্ত, আবারো আসব নতুন কোন কিছু জানাতে।

image

#বর্ষাকাল #জুতা
বর্ষাকালে কেমন জুতা নির্বাচন করবেন অফিস কিংবা ঘরের বাহিরে পরবার জন্য ?
“পাগলা হাওয়ার বাদল-দিনে,পাগল আমার মন জেগে ওঠে।”- বর্ষা মানেই একটা আনন্দের দোলা, তাই না? বৃষ্টি পছন্দ করে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর! গরম কমে গিয়ে এক মনোমুগ্ধকর পরিবেশের সৃষ্টি হয়। তবে বৃষ্টি স্বস্তি দেয়ার পাশাপাশি সৃষ্টি করে কিছু সমস্যারও। এর মধ্যে জুতা নিয়ে সমস্যা বেশি দেখা যায়। কাদা, মাটি, পানি জমে থাকা রাস্তায় জুতা নিয়ে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে প্রতিদিন। কারণ কাদা লেগে সুন্দর জুতাখানি নষ্ট হওয়ার শতভাগ সম্ভাবনা থেকে যায়! তাই বর্ষাকালের জুতা কেমন হলে ভালো হয় আর কি করে থাকা যায় নিরাপদ ও ফ্যাশনেবল তা নিয়েই আজ আমরা কথা বলবো।
বর্ষাকালের জুতা নিয়ে টিপস-
বৃষ্টির সময় জুতা কিনতে গেলে একটু দেখে বুঝে কিনতে হবে। সামনে খোলা ডিজাইন এড়িয়ে চলাই ভালো। কাদা মাটি বৃষ্টির পানি থেকে পায়ে ফাঙ্গাস (fungus), র‍্যাশ (rash), ইচিং (itching)– এমন বিভিন্ন স্কিন (skin) প্রবলেম হতে পারে। তাই এ সময় পা ঢেকে থাকে এমন জুতা ব্যবহার করাই ভালো।
চলুন এবার বর্ষাকালের উপোযোগী ৩ ধরনের জুতা নিয়ে জেনে নেই!
১) ওয়াটারপ্রুফ জুতা (waterproof shoe)ঃ-
মার্কেট-এ কিছু ওয়াটারপ্রুফ জুতা পাওয়া যায় যেগুলো বিশেষভাবে বর্ষায় ব্যবহারের জন্য করা হয়েছে। এগুলো পানিতে ভিজে না। পানি বা কাদা মাটি লাগলে সহজেই মুছে ফেলা যায়। এ ধরনের জুতাগুলো পাম্প (pump), স্নিকার (sneakers shoe) ডিজাইন-এর হয়। এছাড়াও প্লাস্টিকের জুতাও ভালো হবে এই সময়ে। তবে তা অবশ্যই ভালো দোকান ও কোয়ালিটি দেখে কিনতে হবে। না হলে ছিঁড়ে যেতে পারে। এ ধরনের জুতাগুলোর ডিজাইনে অনেক ভ্যারিয়েশন আছে।
২) আউট অফ সোল ( out of soul)ঃ-
এটাকে সবাই জুতার তলা হিসেবে চিনে। বর্ষার সময় প্লেন সোল ব্যবহার না করাই ভালো। কাদা-মাটি সহজে পরিষ্কার হয় না। জিগজ্যাগ সোলগুলো কর্দমাক্ত এবং এবড়োথেবড়ো রাস্তাগুলোতে চলাচলে খুবই কমফরটেবল (comfortable)।
৩) হিলস (Heels)ঃ-
মিডিয়াম বা ব্যালেন্স হিল (****ance heel) গুলো এই সময় এর জন্য খুবই পারফেক্ট। এই হিলগুলো হাফ ইঞ্চির বেশি হয় না আর পায়ে অনেক আরাম দেয়।

দুটো ব্যাপার অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে-

বর্ষার সময় পেন্সিল হিল, বড় হিল, স্যন্ডেল, চপ্পল- এগুলো ব্যবহার না করাই ভালো। কারণ আমাদের শহরে পানি জমে একাকার হয়ে যায় রাস্তাগুলোতে। কখনো হাঁটু পানি তো কখনো কোমর পানি! পানির জন্য রাস্তাঘাট ভেঙে নষ্ট হয়ে যায়, গর্তের সৃষ্টি হয়। তাই পড়ে গিয়ে দুর্ঘটনার শিকার হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা থাকে!
জুতা অবশ্যই দোকান দেখে বুঝে কিনতে হবে। অনেক সময় জুতা থেকে পায়ে ইনফেকশন (infection) বা অন্যান্য সমস্যা হতে পারে। এসব ওয়াটারপ্রুফ জুতাগুলো বাটা, এপেক্স, বে, ক্রিসেন্ট এসব শো-রুম এ পাওয়া যাবে। ভালো কোয়ালিটি-এর জুতা কেনাটা এজন্যই খুব জরুরী।
বর্ষাকালে বৃষ্টির কোন ঠিক-ঠিকানা নেই। যখন তখন নেমে আসে। বিশেষ করে ওয়ার্কিং টাইমে প্রায় সবাই সমস্যায় পড়ে। এইতো এমন কিছু তথ্য জানা থাকলে, প্রতিদিন চলাফেরার জন্য কেমন জুতা সিলেক্ট করতে হবে; সে অনুযায়ী জুতা কিনতে সুবিধা হবে। তো বাদল ঝড় বৃষ্টি যাই থাকুক না কেন, থাকুন নিরাপদ ও ফ্যাশনেবল। আর ঐ যে সবসময় বলি-
‘’DO WELL,
LIVE WELL & DRESS REALLY WELL.’’

আজকের মত এ পর্যন্ত, আবারো আসব নতুন কোন কিছু জানাতে।

image

#বর্ষাকাল #জুতা
বর্ষাকালে কেমন জুতা নির্বাচন করবেন অফিস কিংবা ঘরের বাহিরে পরবার জন্য ?
“পাগলা হাওয়ার বাদল-দিনে,পাগল আমার মন জেগে ওঠে।”- বর্ষা মানেই একটা আনন্দের দোলা, তাই না? বৃষ্টি পছন্দ করে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর! গরম কমে গিয়ে এক মনোমুগ্ধকর পরিবেশের সৃষ্টি হয়। তবে বৃষ্টি স্বস্তি দেয়ার পাশাপাশি সৃষ্টি করে কিছু সমস্যারও। এর মধ্যে জুতা নিয়ে সমস্যা বেশি দেখা যায়। কাদা, মাটি, পানি জমে থাকা রাস্তায় জুতা নিয়ে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে প্রতিদিন। কারণ কাদা লেগে সুন্দর জুতাখানি নষ্ট হওয়ার শতভাগ সম্ভাবনা থেকে যায়! তাই বর্ষাকালের জুতা কেমন হলে ভালো হয় আর কি করে থাকা যায় নিরাপদ ও ফ্যাশনেবল তা নিয়েই আজ আমরা কথা বলবো।
বর্ষাকালের জুতা নিয়ে টিপস-
বৃষ্টির সময় জুতা কিনতে গেলে একটু দেখে বুঝে কিনতে হবে। সামনে খোলা ডিজাইন এড়িয়ে চলাই ভালো। কাদা মাটি বৃষ্টির পানি থেকে পায়ে ফাঙ্গাস (fungus), র‍্যাশ (rash), ইচিং (itching)– এমন বিভিন্ন স্কিন (skin) প্রবলেম হতে পারে। তাই এ সময় পা ঢেকে থাকে এমন জুতা ব্যবহার করাই ভালো।
চলুন এবার বর্ষাকালের উপোযোগী ৩ ধরনের জুতা নিয়ে জেনে নেই!
১) ওয়াটারপ্রুফ জুতা (waterproof shoe)ঃ-
মার্কেট-এ কিছু ওয়াটারপ্রুফ জুতা পাওয়া যায় যেগুলো বিশেষভাবে বর্ষায় ব্যবহারের জন্য করা হয়েছে। এগুলো পানিতে ভিজে না। পানি বা কাদা মাটি লাগলে সহজেই মুছে ফেলা যায়। এ ধরনের জুতাগুলো পাম্প (pump), স্নিকার (sneakers shoe) ডিজাইন-এর হয়। এছাড়াও প্লাস্টিকের জুতাও ভালো হবে এই সময়ে। তবে তা অবশ্যই ভালো দোকান ও কোয়ালিটি দেখে কিনতে হবে। না হলে ছিঁড়ে যেতে পারে। এ ধরনের জুতাগুলোর ডিজাইনে অনেক ভ্যারিয়েশন আছে।
২) আউট অফ সোল ( out of soul)ঃ-
এটাকে সবাই জুতার তলা হিসেবে চিনে। বর্ষার সময় প্লেন সোল ব্যবহার না করাই ভালো। কাদা-মাটি সহজে পরিষ্কার হয় না। জিগজ্যাগ সোলগুলো কর্দমাক্ত এবং এবড়োথেবড়ো রাস্তাগুলোতে চলাচলে খুবই কমফরটেবল (comfortable)।
৩) হিলস (Heels)ঃ-
মিডিয়াম বা ব্যালেন্স হিল (****ance heel) গুলো এই সময় এর জন্য খুবই পারফেক্ট। এই হিলগুলো হাফ ইঞ্চির বেশি হয় না আর পায়ে অনেক আরাম দেয়।

দুটো ব্যাপার অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে-

বর্ষার সময় পেন্সিল হিল, বড় হিল, স্যন্ডেল, চপ্পল- এগুলো ব্যবহার না করাই ভালো। কারণ আমাদের শহরে পানি জমে একাকার হয়ে যায় রাস্তাগুলোতে। কখনো হাঁটু পানি তো কখনো কোমর পানি! পানির জন্য রাস্তাঘাট ভেঙে নষ্ট হয়ে যায়, গর্তের সৃষ্টি হয়। তাই পড়ে গিয়ে দুর্ঘটনার শিকার হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা থাকে!
জুতা অবশ্যই দোকান দেখে বুঝে কিনতে হবে। অনেক সময় জুতা থেকে পায়ে ইনফেকশন (infection) বা অন্যান্য সমস্যা হতে পারে। এসব ওয়াটারপ্রুফ জুতাগুলো বাটা, এপেক্স, বে, ক্রিসেন্ট এসব শো-রুম এ পাওয়া যাবে। ভালো কোয়ালিটি-এর জুতা কেনাটা এজন্যই খুব জরুরী।
বর্ষাকালে বৃষ্টির কোন ঠিক-ঠিকানা নেই। যখন তখন নেমে আসে। বিশেষ করে ওয়ার্কিং টাইমে প্রায় সবাই সমস্যায় পড়ে। এইতো এমন কিছু তথ্য জানা থাকলে, প্রতিদিন চলাফেরার জন্য কেমন জুতা সিলেক্ট করতে হবে; সে অনুযায়ী জুতা কিনতে সুবিধা হবে। তো বাদল ঝড় বৃষ্টি যাই থাকুক না কেন, থাকুন নিরাপদ ও ফ্যাশনেবল। আর ঐ যে সবসময় বলি-
‘’DO WELL,
LIVE WELL & DRESS REALLY WELL.’’

আজকের মত এ পর্যন্ত, আবারো আসব নতুন কোন কিছু জানাতে।

image

#বর্ষাকাল #জুতা
বর্ষাকালে কেমন জুতা নির্বাচন করবেন অফিস কিংবা ঘরের বাহিরে পরবার জন্য ?
“পাগলা হাওয়ার বাদল-দিনে,পাগল আমার মন জেগে ওঠে।”- বর্ষা মানেই একটা আনন্দের দোলা, তাই না? বৃষ্টি পছন্দ করে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর! গরম কমে গিয়ে এক মনোমুগ্ধকর পরিবেশের সৃষ্টি হয়। তবে বৃষ্টি স্বস্তি দেয়ার পাশাপাশি সৃষ্টি করে কিছু সমস্যারও। এর মধ্যে জুতা নিয়ে সমস্যা বেশি দেখা যায়। কাদা, মাটি, পানি জমে থাকা রাস্তায় জুতা নিয়ে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে প্রতিদিন। কারণ কাদা লেগে সুন্দর জুতাখানি নষ্ট হওয়ার শতভাগ সম্ভাবনা থেকে যায়! তাই বর্ষাকালের জুতা কেমন হলে ভালো হয় আর কি করে থাকা যায় নিরাপদ ও ফ্যাশনেবল তা নিয়েই আজ আমরা কথা বলবো।
বর্ষাকালের জুতা নিয়ে টিপস-
বৃষ্টির সময় জুতা কিনতে গেলে একটু দেখে বুঝে কিনতে হবে। সামনে খোলা ডিজাইন এড়িয়ে চলাই ভালো। কাদা মাটি বৃষ্টির পানি থেকে পায়ে ফাঙ্গাস (fungus), র‍্যাশ (rash), ইচিং (itching)– এমন বিভিন্ন স্কিন (skin) প্রবলেম হতে পারে। তাই এ সময় পা ঢেকে থাকে এমন জুতা ব্যবহার করাই ভালো।
চলুন এবার বর্ষাকালের উপোযোগী ৩ ধরনের জুতা নিয়ে জেনে নেই!
১) ওয়াটারপ্রুফ জুতা (waterproof shoe)ঃ-
মার্কেট-এ কিছু ওয়াটারপ্রুফ জুতা পাওয়া যায় যেগুলো বিশেষভাবে বর্ষায় ব্যবহারের জন্য করা হয়েছে। এগুলো পানিতে ভিজে না। পানি বা কাদা মাটি লাগলে সহজেই মুছে ফেলা যায়। এ ধরনের জুতাগুলো পাম্প (pump), স্নিকার (sneakers shoe) ডিজাইন-এর হয়। এছাড়াও প্লাস্টিকের জুতাও ভালো হবে এই সময়ে। তবে তা অবশ্যই ভালো দোকান ও কোয়ালিটি দেখে কিনতে হবে। না হলে ছিঁড়ে যেতে পারে। এ ধরনের জুতাগুলোর ডিজাইনে অনেক ভ্যারিয়েশন আছে।
২) আউট অফ সোল ( out of soul)ঃ-
এটাকে সবাই জুতার তলা হিসেবে চিনে। বর্ষার সময় প্লেন সোল ব্যবহার না করাই ভালো। কাদা-মাটি সহজে পরিষ্কার হয় না। জিগজ্যাগ সোলগুলো কর্দমাক্ত এবং এবড়োথেবড়ো রাস্তাগুলোতে চলাচলে খুবই কমফরটেবল (comfortable)।
৩) হিলস (Heels)ঃ-
মিডিয়াম বা ব্যালেন্স হিল (****ance heel) গুলো এই সময় এর জন্য খুবই পারফেক্ট। এই হিলগুলো হাফ ইঞ্চির বেশি হয় না আর পায়ে অনেক আরাম দেয়।

দুটো ব্যাপার অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে-

বর্ষার সময় পেন্সিল হিল, বড় হিল, স্যন্ডেল, চপ্পল- এগুলো ব্যবহার না করাই ভালো। কারণ আমাদের শহরে পানি জমে একাকার হয়ে যায় রাস্তাগুলোতে। কখনো হাঁটু পানি তো কখনো কোমর পানি! পানির জন্য রাস্তাঘাট ভেঙে নষ্ট হয়ে যায়, গর্তের সৃষ্টি হয়। তাই পড়ে গিয়ে দুর্ঘটনার শিকার হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা থাকে!
জুতা অবশ্যই দোকান দেখে বুঝে কিনতে হবে। অনেক সময় জুতা থেকে পায়ে ইনফেকশন (infection) বা অন্যান্য সমস্যা হতে পারে। এসব ওয়াটারপ্রুফ জুতাগুলো বাটা, এপেক্স, বে, ক্রিসেন্ট এসব শো-রুম এ পাওয়া যাবে। ভালো কোয়ালিটি-এর জুতা কেনাটা এজন্যই খুব জরুরী।
বর্ষাকালে বৃষ্টির কোন ঠিক-ঠিকানা নেই। যখন তখন নেমে আসে। বিশেষ করে ওয়ার্কিং টাইমে প্রায় সবাই সমস্যায় পড়ে। এইতো এমন কিছু তথ্য জানা থাকলে, প্রতিদিন চলাফেরার জন্য কেমন জুতা সিলেক্ট করতে হবে; সে অনুযায়ী জুতা কিনতে সুবিধা হবে। তো বাদল ঝড় বৃষ্টি যাই থাকুক না কেন, থাকুন নিরাপদ ও ফ্যাশনেবল। আর ঐ যে সবসময় বলি-
‘’DO WELL,
LIVE WELL & DRESS REALLY WELL.’’

আজকের মত এ পর্যন্ত, আবারো আসব নতুন কোন কিছু জানাতে।

image
image
image
Kurtibari added new product for sell.
51 w
image

0 Reviews
In stock· New

Three Piece Collection KM3P-012

৳2.250.00 (BDT)

সাইজ : ৩৮/৪২/৪৬

ফেব্রিক্স : পিওর কটন।

শিশুর শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে কী করে বুঝবেন?
মানব দেহের বৃদ্ধি ও বিকাশের জন্য যত রকম পুষ্টি প্রয়োজন তার মধ্যে আয়রন অন্যতম। জন্মের পর প্রথম পাঁচ বছরে শিশুর সব রকম বিকাশের মূল ভিত্তি স্থাপন হয়। এই গুরুত্বপূর্ণ সময়ে অনেক শিশুর দেহে আয়রনের ঘাটতি দেখা দেয়। কিন্তু আয়রনের অভাব কেন হয় এবং কোন ধরনের শিশুদের মাঝে এ সমস্যা বেশি দেখা যায়? কীভাবে বুঝবেন আপনার সন্তান এ সমস্যায় ভুগছে কিনা? শিশুর শরীরে আয়রনের ঘাটতি আছে কিনা, এর লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত জানাতেই আজকের এই লেখা।

শিশুর জন্য আয়রন কেন জরুরি?
আয়রন রক্তের হিমোগ্লোবিন তৈরিতে মুখ্য ভূমিকা রাখে। এই হিমোগ্লোবিন ফুসফুস থেকে সারা শরীরে অক্সিজেন পরিবহনে সাহায্য করে। এটি শরীরের পেশীতে অক্সিজেন জমা রাখে এবং পরবর্তীতে কোষের জন্য নির্ধারিত কার্যক্রম গতিশীল রাখতে সাহায্য করে। বাড়ন্ত শিশুর স্নায়ুবিক ও মানসিক বিকাশের জন্যও আয়রন জরুরি। শিশুর শরীরে প্রয়োজনের তুলনায় আয়রন কম থাকলে আয়রনের ঘাটতিজনিত রোগ দেখা দেয়। আয়রনের ঘাটতির ফলে মূলত যে রোগগুলো হয় তার মধ্যে রক্তশূন্যতা বা অ্যানিমিয়া প্রধান। আয়রনের অভাবজনিত কারণে যে রক্তশূন্যতা হয় তাকে আয়রন ডেফিসিয়েন্সি অ্যানিমিয়া বলা হয়।

আয়রনের অভাবে ঝুঁকিতে যারা-
যে সমস্ত শিশু নির্ধারিত সময়ের আগেই জন্মগ্রহণ করে অথবা কম ওজন নিয়ে জন্মায়
এক বছর বয়সের আগেই শিশুকে গরু বা ছাগলের দুধ পান করালে
বুকের দুধ পানকারী শিশুকে ৬ মাস বয়সের পর আয়রন সমৃদ্ধ খাবার না দিলে
শিশুদের ফর্মুলা দুধ দিলে
নিয়মিত শিশুদের আয়রনহীন খাবার যেমন সুজি, বার্লি, চালের গুঁড়া, টিনজাত শিশু খাদ্য ইত্যাদি খাওয়ানো হলে
যেসব শিশু দীর্ঘমেয়াদি ডায়রিয়া বা কৃমির সংক্রমণে ভোগে
যে সমস্ত শিশু অতিরিক্ত ওজনের অধিকারী হয়
শিশু গর্ভে থাকাকালীন সময়ে মা যদি আয়রনসমৃদ্ধ খাবার না খায় তাহলে জন্মগতভাবেই শিশুর দেহে আয়রনের ঘাটতি দেখা দেয়.

আয়রনের অভাবের লক্ষণ-
খুব স্বল্প পরিমাণ আয়রনের অভাবেও শিশুর স্বাভাবিক দৈনন্দিন কার্যকলাপে ব্যাঘাত ঘটতে পারে
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আয়রনের অভাবে রক্তশূন্যতা না হওয়া পর্যন্ত লক্ষণ প্রকাশ পায় না
ক্লান্তি, অবসাদ ও ক্ষুধামন্দা দেখা দেয়
স্বল্প পরিশ্রমে হাঁপিয়ে ওঠে
হাত পা বেশিরভাগ সময় ঠান্ডা থাকে
শরীরের চামড়া ফ্যাকাসে হয়ে যায়
বুকে ব্যথা, ঘন ঘন শ্বাস ফেলা বা হার্টবিট দ্রুত হয়ে যায়
জিহ্বায় ঘা দেখা দেয়
হাত ও পায়ের নখ ভঙ্গুর হয়ে যায়

প্রতিরোধে করণীয়ঃ-
শিশুকে যদি ফর্মুলা দুধ বা কৌটার দুধ দিতেই হয় তাহলে খেয়াল রাখতে হবে তা যেন আয়রন সমৃদ্ধ হয়। আর যদি শিশু শুধু বুকের দুধই পান করে সেক্ষেত্রে মা আয়রনযুক্ত খাবার খেলেই শিশুর চাহিদা অনেকাংশেই পূরণ হয়। বুকের দুধ পান করছে এমন শিশুর ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ভিটামিন এবং আয়রন সাপ্লিমেন্ট দিতে হবে। গর্ভে আট মাস সম্পূর্ণ হওয়ার আগেই যে সব শিশু জন্মগ্রহণ করে তাদেরকে প্রি-ম্যাচিউর বেবি বলে। এই সব শিশুদের জন্মের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকেই বুকের দুধের পাশাপাশি আয়রন সাপ্লিমেন্ট দেয়া যায়। এই সাপ্লিমেন্ট এক বছর বয়স পর্যন্ত দেওয়া যেতে পারে। তবে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে দিতে হবে।

শিশুর ছয় মাস বয়স থেকে বুকের দুধের পাশাপাশি বাড়তি খাবার দিতে হবে এবং খেয়াল রাখতে হবে তা যেন অবশ্যই আয়রন সমৃদ্ধ খাবার হয়। শিশুর রোজকার খাদ্য তালিকায় পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন সি জাতীয় খাবার যেন থাকে তা নিশ্চিত করতে হবে। কারণ ভিটামিন সি দেহে আয়রন শোষণ করতে সাহায্য করে। এছাড়া শিশুকে কৃমিমুক্ত রাখতে ২ বছর বয়সের পর শিশুকে কৃমিনাশক ঔষধ খাওয়াতে হবে।

শিশুর শরীরে আয়রনের ঘাটতি পূরণে যত খাবারঃ-

১)মাংস ও পোল্ট্রি জাতীয় খাবার-
এ ধরনের খাবারে প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে। শিশুর আয়রন ঘাটতি পূরণে এ খাবারগুলো গুরুত্বপূর্ণ। এ জাতীয় খাবার রান্নার পূর্বে অবশ্যই সমস্ত চর্বিযুক্ত অংশ সরিয়ে ফেলতে হবে। খুব ভালোভাবে রান্না করতে হবে যেন শিশু সহজে হজম করতে পারে।

২)ডিমের কুসুম-
ডিমের কুসুম একটি উচ্চ মাত্রার আয়রন ও প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার। এছাড়াও এতে রয়েছে আরো অনেক পুষ্টি উপাদান। শিশু এমনিতে কুসুম খেতে না চাইলে কাস্টার্ড বা পুডিং বানিয়ে খাওয়ানো যেতে পারে।

৩)লাল চালের ভাত-
শিশুকে লাল চালের ভাত খাওয়ানো যেতে পারে। লাল চালে শুধু আয়রন নয়, পাশাপাশি ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস ও ভিটামিন বি থাকে।

৪)মিষ্টি আলু-
মিষ্টি আলু আয়রনের ভালো উৎস। আলু সিদ্ধ করে হাতে চটকিয়ে শিশুকে খাওয়ানো যেতে পারে।

৫)সি ফুড বা বিভিন্ন রকম সামুদ্রিক মাছ-
আয়রন ঘাটতি পূরণে এ খাবারগুলোও শিশুর জন্য সহায়ক। তবে অনেক শিশুরই সামুদ্রিক মাছে এলার্জি থাকতে পারে, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।

৬)বাদাম ও শস্যবীজ-
বিভিন্ন রকম বাদাম, শুকনো বীজ যেমন মিষ্টি কুমড়োর বীজ, সূর্যমূখীর বীজ, তিল ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন আছে।

৭)সবুজ শাক সবজি-
বিভিন্ন রকম সবুজ শাক সবজি বিশেষ করে পালং শাক, ব্রকলি ইত্যাদি আয়রনে ভরপুর। সাথে খাদ্য তালিকায় টমেটোও রাখা যায়। টমেটো সালাদের পাশাপাশি ঘরে স্যুপ বা সস বানিয়েও শিশুকে দেওয়া যায়।

শিশুর জন্মের পর থেকেই সে সঠিক পরিমাণে আয়রন পাচ্ছে কিনা সেটা নিশ্চিত করা জরুরি। ছয় মাস বয়স পর্যন্ত মায়ের বুকের দুধের পাশাপাশি বয়স বাড়ার সাথে সাথে আয়রন পাবে এমন খাবারে শিশুকে অভ্যস্ত করা উচিত।

image
Shareez Lover added new product for sell.
51 w
image

0 Reviews
In stock· New

Mix Maslin Jamdani Saree TB-9729

৳2.050.00 (BDT)

???? Fabrics : Mixed Maslin

???? Saree Length : ১৪ হাত

image

image

image