Discover postsExplore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations
#ইফতারে ভিন্নতা আনবে ডাবের পুডিং
ইফতার আয়োজনে দু-এক দিন নানা স্বাদের পুডিং রাখতেই পারেন। স্বাদ আর পুষ্টিতে ভরপুর এ খাবার। অন্যদিকে যেহেতু গরমের তীব্রতা ভীষণ। তাই এ সময় ডাবের পানি শরীরের জন্য বেশ উপকারী।
উপকারী এ পানীয় দিয়েই তৈরি করে ফেলুন মজাদার ডাবের পুডিং। খুব সহজে তৈরি করা যায় আর সময়ও অনেক কম লাগে, তাই ইফতারেও রাখতে পারেন এ পুডিং। জেনে নিন রেসিপি-
যা যা লাগবেঃ-
সাদা লেয়ারের জন্য-
নারকেলের দুধ-৩/৪ কাপ
ডাবের পানি-৩/৪ কাপ
চিনি-২ টেবিল চামচ
লবণ-১ চিমটি
আগার আগার পাউডার-১/২ টেবিল চামচ
ট্রান্সপারেন্ট লেয়ারের জন্য-
ডাবের পানি-১ কাপ
চিনি-১ টেবিল চামচ
লবণ-১ চিমটি
আগার আগার পাউডার-১/২ টেবিল চামচ
যেভাবে তৈরি করবেন-
সাদা লেয়ারের জন্য প্রথমে পাত্রে নারকেলের দুধ, ডাবের পানি, চিনি, লবণ এবং আগার আগার পাউডার নিয়ে সব ভাল করে নেড়ে মিশিয়ে দিন।
এরপর মিশ্রণটি চুলায় মাঝারি আঁচে জ্**** দিন, ঘন ঘন নাড়ুন।
এখন চিনি এবং আগার আগার পানিতে ভালো করে মিশিয়ে মিশ্রণটি ফুটে উঠলেই চুলা থেকে নামিয়ে পাত্রটি ঢেকে রাখুন, যাতে নারকেল দুধের মিশ্রণটি কোনোভাবে ঠাণ্ডা না হয়ে যায়।
ট্রান্সপারেন্ট লেয়ারের জন্য আলাদা পাত্রে ডাবের পানি, চিনি, লবণ এবং আগার আগার পাউডার নিয়ে সব ভালো করে নেড়ে মিশিয়ে দিন।
এরপর এ মিশ্রণটি চুলায় মাঝারি আঁচে জ্**** দিন। চিনি এবং আগার আগার পানিতে ভালো করে মিশিয়ে মিশ্রণটি ফুটে উঠলেই চুলা থেকে নামিয়ে এই পাত্রটিও ঢেকে রাখুন, যাতে মিশ্রণটি কোনোভাবে ঠাণ্ডা না হয়ে যায়।
এখন পুডিংয়ের লেয়ারিং শুরু করুন। যেকোনো ধরনের চারকোনা বক্সে প্রথমে নারকেলের দুধের যে সাদা মিশ্রণ রয়েছে তার ৩ ভাগের ১ ভাগ ঢালুন। এবার এই বক্সটি সাবধানে ফ্রিজে ৫ মিনিটের জন্য রেখে দিন।
৫ মিনিট পর বক্সটি ফ্রিজ থেকে বের করে এর ওপর ডাবের পানির মিশ্রণটি থেকে অর্ধেক সাবধানে ঢেলে দিন। আবার বক্সটি ফ্রিজে রাখুন ৭ মিনিটের জন্য।
এরপর বক্সে আবার সাবধানে নারকেলের দুধের মিশ্রণটির আরেক ভাগ ঢালুন, আবার ফ্রিজে রেখে দিন ৫ মিনিটের জন্য।
এভাবে একবার সাদা লেয়ার, এরপর ট্রান্সপারেন্ট লেয়ার-এভাবে ধারাবাহিকভাবে লেয়ারগুলো তৈরি করে নিন।
পুডিং সুন্দরভাবে সেট হয়ে গেলে ছুরি দিয়ে চারপাশ কেটে পছন্দসই আকারে টুকরো করে নিয়ে এরপর পরিবেশন করুন।
তীব্র গরমে ত্বকে ডিহাইড্রেশন বা পানির ঘাটতি দেখা দিলে তা দ্রুত পূরণ করতে পারে ডাবের পানি। শুধু তাই নয়, রক্তে ক্ষতিকারক গ্লুকোজ এবং কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমাতে পারে এ পানীয়। নিয়মিত এ পানীয় খাওয়ার ফলে শরীরে ক্যালসিয়াম, মিনারেল ও পটাসিয়ামের ভারসাম্য বজায় থাকে। ডাবের পানি হজমশক্তি বাড়ানোর পাশাপাশি ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না। ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করার পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে এ পানীয়।
লঙ্কানদের প্রতিরোধ ভাঙলেন রিশাদ
পিছিয়ে পড়ে সমতায় ফিরেছে সফরকারী শ্রীলঙ্কা। প্রথম ম্যাচে বড় পরাজয়ের পর দ্বিতীয় ম্যাচে জয় পায় কুশল মেন্ডিসের দল। শেষ ম্যাচে আর ভুল করতে চায় না বাংলাদেশ। সিরিজ নিজেদের করে নেওয়ার লক্ষ্যে বল হাতে লঙ্কানদের বিপক্ষে ভালো শুরু করেছে শান্তরা। ১৮ ওভারের মাঝে ফিরিয়েছে টপ অর্ডারের চার ব্যাটারকে.
আজ সোমবার (১৮ মার্চ) চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে শুরুটা ভালো হয়নি লঙ্কানদের। মাঝে ম্যান্ডিস-আসালাঙ্কা কিছুটা প্রতিরোধ গড়লেও তাদের জুটি বড় হয়নি। দলীয় ৭৪ রানের মাথায় রিশাদের বলে উইকেটের পেছনে মুশফিকের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ম্যান্ডিস। আউটের আগে করেন ৫১ বলে ২৯ রান।
তাসকিনের জোড়া আঘাত, চাপে শ্রীলঙ্কা
আগে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি লঙ্কানদের। তাসকিনের বোলিং তোপে দলীয় ১৫ রানের মাথায় দুই উইকেট হারাল লঙ্কানরা। নিশানকার পরে এবার সাজঘরে ফিরলেন আভিষ্কা ফার্নান্দো। দলীয় ১৫ রানের মাথায় তাসকিনের বলে উইকেটের পেছনে মুশফিকের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন এই ডানহাতি ব্যাটার। ৬ বল খেলেও ৪ রানের বেশি করতে পারেনি তিনি।
তাসকিনের হাত ধরে প্রথম সাফল্য
টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি লঙ্কানদের। দলীয় ১ রানের মাথায় পাথুম নিশানকার উইকেট হারায় দলটি। তাসকিনের স্ট্যাম্প করিডোরে করা বলে এলবিডব্লিউ হয়ে ফেরেন তিনি। আউটের আাগে সাত বলে মাত্র ১ রান করেন তিনি।
বাংলাদেশকে বোলিংয়ে পাঠাল শ্রীলঙ্কা
জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক কুশল মেন্ডিস। এই ম্যাচে একাদশে তিন পরিবর্তন এনেছে বাংলাদেশ। লিটন, সাকিব আর তাইজুলের পরিবর্তে সুযোগ পেয়েছেন বিজয়, রিশাদ ও মুস্তাফিজ। আগের দুটি ওয়ানডেতে শিশিরের প্রভাব ছিল। শিশিরের কারণে দুই দলই ভুগেছে। প্রথম ম্যাচে শিশির থাকায় জিততে পারেনি শ্রীলঙ্কা। দ্বিতীয় ম্যাচে একই কারণে হেরে গেছে বাংলাদেশ। তৃতীয় ম্যাচে অবশ্য শিশির নিয়ে ভাবনা নেই। পুরো ম্যাচই দিনের আলোতে।
#স্ট্রেস থেকে মুক্তি দেবে জাদুকারী যে পাতা!
অফিস হোক বা বাড়ি, চিন্তা, দুশ্চিন্তা সবসময়ের সঙ্গী। দ্রুত এগিয়ে চলা জীবনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে না পারলেই শুরু হয় উৎকণ্ঠা, দুশ্চিন্তার মতো সমস্যা। আবার অনেকেই প্রতিদিনের টেনশন নিয়ে বাড়তি চাপ নিয়ে ফেলেন। ভোগেন স্ট্রেসের সমস্যায়। যা শরীরে নানা রকম ক্ষতি ডেকে আনে অজান্তেই। তাই হেসে-খেলে জীবন কাটাতে চাইলে যেন তেন প্রকারেণ উৎকণ্ঠা, দুশ্চিন্তা থেকে বের হতে হবে। আর এই কাজে আপনাকে সাহায্য করতে পারে থানকুনি পাতা।
জেনে নিন স্ট্রেস থেকে মুক্তিতে থানকুনি পাতার কার্যকারিতা সম্পর্কে -
উৎকণ্ঠা দূরে পালাবেঃ- গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এই পাতার অ্যান্টিঅ্যাংজাইটি এফেক্ট রয়েছে। এমনকী এই পাতার গুণে মস্তিষ্কের অক্সিডেটিভ স্ট্রেস, নিউরোনইফ্লামেশনের মতো সমস্যাকেও অনায়াসে নিজের আয়ত্বে রাখা সম্ভব হবে। তাইতো স্ট্রেস এবং অ্যাংজাইটির ফাঁদ কাটাতে নিয়মিত এই পাতা সেবন করার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।
যেভাবে খাবেনঃ- প্রতিদিন সকালে উঠে কয়েকটি থানকুনি পাতা পানি দিয়ে গিলে নিন। কিংবা এই পাতার রস করেও সেবন করতে পারেন। তাতেই মিলবে অনেক উপকার।
প্রাকৃতিক ‘অ্যান্টিডিপ্রেশেন্টঃ- নিয়মিত মন ‘ভালো’ না থাকার সমস্যাকেই বিজ্ঞানের পরিভাষায় অবসাদ নামে ডাকা হয়। এই রোগকে প্রথমেই নিয়ন্ত্রণে না আনলে একাকিত্ব, কাজে অনীহা, অনিদ্রা থেকে শুরু করে একাধিক জটিল সমস্যার ফাঁদে পড়ার আশঙ্কা বাড়ে। এমনকী কিছু কিছু ক্ষেত্রে রোগীর মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতাও দেখা দেয়। তাই প্রথম দিন থেকেই এই সমস্যাকে নিয়ন্ত্রণে আনার কাজে নেমে পড়াটাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। আর এই কাজে আপনাকে সাহায্য করতে পারে থানকুনি পাতা।
অ্যালঝাইমার্সের সমস্যা সমাধানেঃ- বয়স বাড়লে স্মৃতিশক্তি দুর্বল হয়, এটাই জীবনের স্বাভাবিক নিয়ম। তবে কোনও কারণে স্মৃতিশক্তি একবারেই অনেকটা কমে গেলে সতর্ক হতে হবে অবশ্যই। কারণ এমন সমস্যার পিছনে কলকাঠি নাড়তে পারে অ্যালঝাইমার্স ডিজিজ। তবে ভালো খবর হলো, নিয়মিত থানকুনি পাতা সেবন করলে মস্তিষ্কের নার্ভের ফাংশন এবং মেমোরি ফাংশন বাড়ে। আর সেই সুবাদেই অ্যালঝাইমার্সের মতো জটিল অসুখের ফাঁদ এড়িয়ে চলা সম্ভব হয়। তাই স্মৃতিকে দীর্ঘ সময় মনে রাখতে প্রায়দিন এই পাতা সেবন করাটাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।
#স্ট্রেস থেকে মুক্তি দেবে জাদুকারী যে পাতা!
অফিস হোক বা বাড়ি, চিন্তা, দুশ্চিন্তা সবসময়ের সঙ্গী। দ্রুত এগিয়ে চলা জীবনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে না পারলেই শুরু হয় উৎকণ্ঠা, দুশ্চিন্তার মতো সমস্যা। আবার অনেকেই প্রতিদিনের টেনশন নিয়ে বাড়তি চাপ নিয়ে ফেলেন। ভোগেন স্ট্রেসের সমস্যায়। যা শরীরে নানা রকম ক্ষতি ডেকে আনে অজান্তেই। তাই হেসে-খেলে জীবন কাটাতে চাইলে যেন তেন প্রকারেণ উৎকণ্ঠা, দুশ্চিন্তা থেকে বের হতে হবে। আর এই কাজে আপনাকে সাহায্য করতে পারে থানকুনি পাতা।
জেনে নিন স্ট্রেস থেকে মুক্তিতে থানকুনি পাতার কার্যকারিতা সম্পর্কে -
উৎকণ্ঠা দূরে পালাবেঃ- গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এই পাতার অ্যান্টিঅ্যাংজাইটি এফেক্ট রয়েছে। এমনকী এই পাতার গুণে মস্তিষ্কের অক্সিডেটিভ স্ট্রেস, নিউরোনইফ্লামেশনের মতো সমস্যাকেও অনায়াসে নিজের আয়ত্বে রাখা সম্ভব হবে। তাইতো স্ট্রেস এবং অ্যাংজাইটির ফাঁদ কাটাতে নিয়মিত এই পাতা সেবন করার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।
যেভাবে খাবেনঃ- প্রতিদিন সকালে উঠে কয়েকটি থানকুনি পাতা পানি দিয়ে গিলে নিন। কিংবা এই পাতার রস করেও সেবন করতে পারেন। তাতেই মিলবে অনেক উপকার।
প্রাকৃতিক ‘অ্যান্টিডিপ্রেশেন্টঃ- নিয়মিত মন ‘ভালো’ না থাকার সমস্যাকেই বিজ্ঞানের পরিভাষায় অবসাদ নামে ডাকা হয়। এই রোগকে প্রথমেই নিয়ন্ত্রণে না আনলে একাকিত্ব, কাজে অনীহা, অনিদ্রা থেকে শুরু করে একাধিক জটিল সমস্যার ফাঁদে পড়ার আশঙ্কা বাড়ে। এমনকী কিছু কিছু ক্ষেত্রে রোগীর মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতাও দেখা দেয়। তাই প্রথম দিন থেকেই এই সমস্যাকে নিয়ন্ত্রণে আনার কাজে নেমে পড়াটাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। আর এই কাজে আপনাকে সাহায্য করতে পারে থানকুনি পাতা।
অ্যালঝাইমার্সের সমস্যা সমাধানেঃ- বয়স বাড়লে স্মৃতিশক্তি দুর্বল হয়, এটাই জীবনের স্বাভাবিক নিয়ম। তবে কোনও কারণে স্মৃতিশক্তি একবারেই অনেকটা কমে গেলে সতর্ক হতে হবে অবশ্যই। কারণ এমন সমস্যার পিছনে কলকাঠি নাড়তে পারে অ্যালঝাইমার্স ডিজিজ। তবে ভালো খবর হলো, নিয়মিত থানকুনি পাতা সেবন করলে মস্তিষ্কের নার্ভের ফাংশন এবং মেমোরি ফাংশন বাড়ে। আর সেই সুবাদেই অ্যালঝাইমার্সের মতো জটিল অসুখের ফাঁদ এড়িয়ে চলা সম্ভব হয়। তাই স্মৃতিকে দীর্ঘ সময় মনে রাখতে প্রায়দিন এই পাতা সেবন করাটাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।
#স্ট্রেস থেকে মুক্তি দেবে জাদুকারী যে পাতা!
অফিস হোক বা বাড়ি, চিন্তা, দুশ্চিন্তা সবসময়ের সঙ্গী। দ্রুত এগিয়ে চলা জীবনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে না পারলেই শুরু হয় উৎকণ্ঠা, দুশ্চিন্তার মতো সমস্যা। আবার অনেকেই প্রতিদিনের টেনশন নিয়ে বাড়তি চাপ নিয়ে ফেলেন। ভোগেন স্ট্রেসের সমস্যায়। যা শরীরে নানা রকম ক্ষতি ডেকে আনে অজান্তেই। তাই হেসে-খেলে জীবন কাটাতে চাইলে যেন তেন প্রকারেণ উৎকণ্ঠা, দুশ্চিন্তা থেকে বের হতে হবে। আর এই কাজে আপনাকে সাহায্য করতে পারে থানকুনি পাতা।
জেনে নিন স্ট্রেস থেকে মুক্তিতে থানকুনি পাতার কার্যকারিতা সম্পর্কে -
উৎকণ্ঠা দূরে পালাবেঃ- গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এই পাতার অ্যান্টিঅ্যাংজাইটি এফেক্ট রয়েছে। এমনকী এই পাতার গুণে মস্তিষ্কের অক্সিডেটিভ স্ট্রেস, নিউরোনইফ্লামেশনের মতো সমস্যাকেও অনায়াসে নিজের আয়ত্বে রাখা সম্ভব হবে। তাইতো স্ট্রেস এবং অ্যাংজাইটির ফাঁদ কাটাতে নিয়মিত এই পাতা সেবন করার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।
যেভাবে খাবেনঃ- প্রতিদিন সকালে উঠে কয়েকটি থানকুনি পাতা পানি দিয়ে গিলে নিন। কিংবা এই পাতার রস করেও সেবন করতে পারেন। তাতেই মিলবে অনেক উপকার।
প্রাকৃতিক ‘অ্যান্টিডিপ্রেশেন্টঃ- নিয়মিত মন ‘ভালো’ না থাকার সমস্যাকেই বিজ্ঞানের পরিভাষায় অবসাদ নামে ডাকা হয়। এই রোগকে প্রথমেই নিয়ন্ত্রণে না আনলে একাকিত্ব, কাজে অনীহা, অনিদ্রা থেকে শুরু করে একাধিক জটিল সমস্যার ফাঁদে পড়ার আশঙ্কা বাড়ে। এমনকী কিছু কিছু ক্ষেত্রে রোগীর মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতাও দেখা দেয়। তাই প্রথম দিন থেকেই এই সমস্যাকে নিয়ন্ত্রণে আনার কাজে নেমে পড়াটাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। আর এই কাজে আপনাকে সাহায্য করতে পারে থানকুনি পাতা।
অ্যালঝাইমার্সের সমস্যা সমাধানেঃ- বয়স বাড়লে স্মৃতিশক্তি দুর্বল হয়, এটাই জীবনের স্বাভাবিক নিয়ম। তবে কোনও কারণে স্মৃতিশক্তি একবারেই অনেকটা কমে গেলে সতর্ক হতে হবে অবশ্যই। কারণ এমন সমস্যার পিছনে কলকাঠি নাড়তে পারে অ্যালঝাইমার্স ডিজিজ। তবে ভালো খবর হলো, নিয়মিত থানকুনি পাতা সেবন করলে মস্তিষ্কের নার্ভের ফাংশন এবং মেমোরি ফাংশন বাড়ে। আর সেই সুবাদেই অ্যালঝাইমার্সের মতো জটিল অসুখের ফাঁদ এড়িয়ে চলা সম্ভব হয়। তাই স্মৃতিকে দীর্ঘ সময় মনে রাখতে প্রায়দিন এই পাতা সেবন করাটাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।
#মুখে সিরাম ব্যবহারে এ ভুলগুলো করছেন না তো!?
বেশ কয়েক বছর ধরে রূপচর্চায় সিরামের ব্যবহার বেড়েছে। মুখের দাগ দূর করে উজ্জ্বল ত্বকের জন্য টোনার ও ময়েশ্চারাইজারের সঙ্গে সিরামও এখন জরুরি হয়ে উঠেছে। সিরাম ত্বকের গভীরে গিয়ে কাজ করে এবং সবচেয়ে ভালো ফলাফল দেয়। বয়সের সঙ্গে সঙ্গে ত্বকের লাবণ্য, উজ্জ্বলতা এবং তারুণ্য ধরে রাখার জন্য জাদুকরীভাবে কাজ করে এই সিরাম। ত্বকে প্রয়োজনীয় সব শক্তিশালী ও সক্রিয় উপাদান সরবরাহ করে ত্বককে করে প্রাণবন্ত। তবে নতুন এই প্রসাধনীর সঠিক ব্যবহার জানতে হবে। কারণ, এর ব্যবহার ভুল হলে ত্বকে হিতেবিপরীত হতে পারে। ভুল উপায়ে এর ব্যবহার কেবল অর্থের অপচয় মাত্র।
জেনে নিন সিরাম ব্যবহারে সতর্কতাগুলো-
দিনে দুইবারই সিরাম যথেষ্ট। অনেকে যখনই মুখ ধুয়ে নিচ্ছেন তখনই সিরাম লাগিয়ে নেন। এটা ঠিক নয়। সকালে ও রাতে দুই বেলা সিরাম ব্যবহার করুন।
সকাল ও রাতের ত্বকে যত্ন একেবারেই ভিন্ন। কখনও ময়েশ্চারাইজারের আগে সিরাম মাখতে হয়। আবার কখনও স্কিন কেয়ারের শেষ ধাপে সিরাম মাখতে হয়। কোন সিরাম কখন লাগাবেন তা ভালো করে জেনে এরপর ব্যবহার করুন।
ত্বকের ধরণ অনুযায়ী ক্লিনজিং দিয়ে মুখ পরিস্কার করে নিন। ত্বকের প্রাকৃতিক তেল ও পিএইচ স্তরের ভারসাম্য যেন নষ্ট না হয় তা খেয়াল রাখুন।। এরপর টোনার লাগান। টোনারের পর সিরাম লাগাবেন। সিরাম ত্বক সম্পূর্ণরূপে শোষণ করা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। এর আগে অন্যকিছুই ব্যবহার করবেন না।
ত্বককে হাইড্রেট রাখবে এমন সিরাম বেছে নিন। সকালে ময়েশ্চারাইজারের পর সিরাম মাখুন। এরপর সানস্ক্রিন মেখে নিবেন। সকালে সানস্ক্রিন বাদ দেওয়া যাবে না।
রাতে ফোমিং ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। স্ক্রাব করে নিতে পারেন। এতে মৃত কোষ পরিষ্কার হবে। এরপর টোনার লাগান। এরপর মুখে সিরাম মেখে হালকা হাতে মালিশ করুন। এতে রক্ত সঞ্চালন বাড়বে। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে নাইট ক্রিম লাগিয়ে নিন। মনে রাখবেন, মুখ ধুয়েই সঙ্গে সঙ্গে সিরাম ব্যবহার করবেন না।
সিরাম কিন্তু ত্বকের জন্য বেশ গাঢ় একটি প্রডাক্ট, যার ঘনত্বও বেশি। সামান্য পরিমাণে ব্যবহার করলেই যথেষ্ট। আজকাল বাজারে যেসব সিরাম পাওয়া যায়, সেগুলোর বেশিরভাগেরই ড্রপার দেওয়া থাকে। সে ক্ষেত্রে পুরো মুখমণ্ডলের নানা অংশে ড্রপার থেকে দুই-তিন ফোঁটা নিয়ে পরে হাত দিয়ে সেই সিরাম ড্যাব করে নিতে পারেন।
রেটিনল ত্বককে অতিবেগুনি রশ্মির প্রতি অধিক সংবেদনশীল করে তোলে এবং সূর্যের আলো রেটিনল সিরামের কার্যকারিতা কমায়। নিউইয়র্ক সিটির চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ হুইটনি বোয়ে রাতের বেলায় রেটিনল সিরাম ব্যবহার এবং দিনের বেলায় এসপিএফ ৩০ বা তারও বেশি এসপিএফের সানস্ক্রিন ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছেন।
ত্বকে ব্রণ, অ্যাকজিমা বা যেকোনো ধরনের সমস্যা থাকলে সিরাম বাছাই করার আগে অবশ্যই চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেবেন। কারণ সিরামের ঘনত্ব আপনার ত্বকের সমস্যার সঙ্গে বিক্রিয়া করে ত্বকের সমস্যাগুলো আরও গুরুতর করতে পারে।
ত্বকের ধরণ বুঝে কিংবা আপনার ত্বকের জন্য কোন সিরাম ব্যবহার করবেন তা দেখে কিনুন। প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করে নিন। সিরাম সম্পর্কে ধারণা না থাকলে অযথা নিজে থেকে কিনতে যাবেন না।