Kurtibari added new product for sell.
52 w
image

0 Reviews
In stock· New

Three Piece Collection KM3P-023

৳2.250.00 (BDT)

থ্রি-পিস কালেকশন।

সাইজ : ৩৮/৪২/৪৬

ফেব্রিক্স : পিওর কটন।

রোগব্যাধি থেকে দূরে রাখতে সন্তানকে যা খাওয়াবেন
ছোটদের ইমিউনিটি বড়দের তুলনায় কম। যার ফলস্বরূপ খুব সহজেই একাধিক জীবাণু ছোটদের শরীরে রোগের বাসা বাঁধতে পারে। তাই বিপদ ঘটার আগেই ছোট্ট সোনার ইমিউনিটি বাড়িয়ে নিতে হবে। আর সেই কাজে আপনাকে সাহায্য করবে কয়েকটি অত্যন্ত উপকারী জিঙ্ক সমৃদ্ধ খাবার।

তাই এসব খাবার সম্পর্কে জেনে আপনার সন্তানের খাবারের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করুন-
১. চিকেন: বাচ্চারা চিকেন খেতে খুবই ভালোবাসে। আর তাদের এই ভালোবাসারই আপনাকে ফায়দা তুলতে হবে। কারণ ১০০ গ্রাম চিকেনে রয়েছে ১ মিলিগ্রাম জিঙ্ক। তাই দেহে এই খনিজের ঘাটতি মেটাতে চাইলে নিয়মিত ছোট্ট সোনাকে মুরগির মাংস খাওয়াতেই হবে। তবে শুধু জিঙ্ক নয়, এর পাশাপাশি ভিটামিন বি৬, ভিটামিন বি১২ এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিনেরও সন্ধান মেলে এই খাবারে।

২. মাটন: মাটন হলো জিঙ্কের খনি। জানলে অবাক হবেন, ১০০ গ্রাম মাটন থেকে প্রায় ৪.৮ গ্রাম জিঙ্ক মিলতে পারে। এর পাশাপাশি এতে রয়েছে ভিটামিন বি, আয়রন এবং প্রোটিনের ভাণ্ডার। তাই সন্তানের ইমিউনিটিকে চাঙ্গা করে তুলতে চাইলে তাকে মাঝেমধ্যে রেডমিট খাওয়াতে ভুলবেন না যেন। তবে ভুল করেও যেন ছোট্ট সোনাকে বেশি মাটন খাওয়াবেন না। কারণ এতে রয়েছে অত্যধিক পরিমাণে স্যাচুরেটেড ফ্যাট যা কিনা একাধিক বিপদ ডেকে আনতে পারে। তাই এই বিষয়টা অবশ্যই মাথায় রাখুন।

​৩. মসুর ডাল​: আমাদের অতি পরিচিত মসুর ডালে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিনের পাশাপাশি জিঙ্কেরও সন্ধান মেলে। আর সবথেকে বড় কথা, এই ডাল সহজপাচ্যও বটে। তাই সন্তানের শরীরে এই খনিজের ঘাটতি মেটাতে চাইলে তার পাতে প্রতিদিন মসুর ডাল অবশ্যই রাখতে হবে। তবে শুধু মসুর ডাল নয়, এর পাশাপাশি মুগ থেকে শুরু করে কলাই, ছোলার ডালেও বেশ কিছুটা পরিমাণে জিঙ্ক রয়েছে। তাই ঘুরিয়ে ফিরিয়ে এইসব ডালও আপনার সন্তানের খাবারের তালিকায় জুড়ে দিতে পারেন।

৪. বাদাম: সন্তানের শরীরে জিঙ্কের ঘাটতি মেটাতে চাইলে তাকে নিয়মিত বাদাম খাওয়াতে ভুলবেন না যেন। এই কাজটা করলেই বাড়বে তার ইমিউনিটি। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, আমন্ড, ওয়ালনাটের মতো বাদামে রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডের ভাণ্ডার। আর এই উপাদান ছোট্ট সোনার বুদ্ধি বাড়ানোর কাজে সহযোগী। তাই সন্তানের বুদ্ধির গোড়ায় জোর দিতে চাইলে তাকে প্রতিদিন কয়েকটি আখরোট এবং ওয়ালনাট খাওয়াতে ভুলবেন না যেন।

৫. ডিম​: একটা ডিমে প্রায় ০.৫ গ্রাম জিঙ্ক থাকে। সেই সঙ্গে এতে রয়েছে প্রোটিন, ক্যালশিয়াম, ভিটামিন ডি সহ একাধিক উপকারী উপাদানের ভাণ্ডার যা কিনা ইমিউনিটি বাড়ানোর পাশাপাশি স্বাস্থ্যের পরিবর্তনে কার্যকরি। তাই সন্তানকে প্রতিদিন একটা করে ডিম খাওয়াতে ভুলবেন না যেন।

image

চেহারায় বয়সের ছাপ পড়বে না যেসব খাবার খেলে
সময় আর স্রোত কারো জন্যে অপেক্ষা করে না।সময়ের কাঁটা এগিয়ে চলে নিজস্ব নিয়মে। আজ আপনি তরুণ, আছে তারুণ্যের উচ্ছ্বলতা। কিন্তু বয়স বাড়ার সাথে সাথে প্রতিনিয়ত কমে আসবে উচ্ছলতা। দেখতে দেখতে আপনারও বয়স হবে। বয়স ৪০ হলেই সতর্ক হতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে খাবার মেনুর দিকে। চেহারায় বয়সের ছাপ পড়বে না যেসব খাবার খেলে, সেসব খাবার খান। খেতে পারেন দুধ, কলা ও ওটস। যা আপনার তারুণ্য ধরে রাখবে।

#দুধ খাবেন নিয়মিত

আছে উচ্চ প্রোটিন ও পর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম। যা পেশির শক্তি বাড়ায় এবং হাড়ের ক্ষয় থেকে মুক্তি দেয়। ৪০ পার হওয়ার পর শরীরের অতিরিক্ত পুষ্টি উপাদানের প্রয়োজন হয়।তাই প্রতিদিন সকালে একগ্লাস দুধ পান হতে পারে আপনার তারুণ্য ধরে রাখার অণ্যতম উপায়।

#পটাশিয়াম ও আয়রনের ঘাটতি পূরণে কলা

কলায় প্রচুর ভিটামিন, পটাশিয়াম ও আয়রন রয়েছে। স্বাস্থ্যকর ডায়েটের অংশ হলো উপকারী খনিজ সমৃদ্ধ খাবার। কলা দ্রুত শক্তি জোগাতে সাহায্য করে।

মেনুতে থাকতে হবে ওটস

৪০ পার হওয়ার পর সকালের নাস্তায় ওটস হতে পারে উপকারী এমনটাই বলছেন পুষ্টিবিদরা। কারণ ওটসে আছে পর্যাপ্ত ফাইবার। ফাইবার হজমশক্তি বাড়ায়। যা শরীরে শক্তি জোগাতে সহায়তা করে। প্রতিদিন মাত্র ৩০ গ্রাম ওটস খান। বয়স বাড়লেও চেহারায় তার ছাপ পড়বে না।

#মিষ্টি আলু

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও কমতে শুরু করে।মিষ্টি আলু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এই মিষ্টি আলুর উপকারিতা সম্পর্কে আমারা অনেকেই জানিনা। এতে আছে প্রচুর কার্বস। যা সঠিক উপায়ে শক্তি জোগাতে সাহায্য করে। মিষ্টি আলুতে আছে পর্যাপ্ত ভিটামিন এ। পাশাপাশি মুখের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলোর কার্যকারিতা বাড়ায়। চোখ ভালো রাখে মিষ্টি আলু।

#ডার্ক চকোলেট

চকলেট পছন্দ করে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না। সব বয়সের মানুষেরই কম বেশি চকলেট পছন্দ। বিশেষ করে ডার্ক চকোলেট আছে অনেকগুলো উপকারী খনিজ। মন ভালো রাখতে ও শক্তি বৃদ্ধির জন্য ডার্ক চকোলেট খেতে পারেন। এতে রয়েছে পর্যাপ্ত ক্যাফেইন ও অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। সুস্থ ও সুন্দর রাখতে সাহায্য করে ক্যাফেইন ও অ্যান্টি অক্সিডেন্ট।

image

#লাউয়ের সুস্বাদু হালুয়া

সবজি হিসেবে লাউয়ের উপকারিতা উপেক্ষা করার কোনো উপায় নেই। লাউয়ে মধ্যে প্রচুর পানি থাকার পাশাপাশি এতে ফাইবার, ভিটামিন ও গুরুত্বপূর্ণ খনিজ উপাদান থাকে। তবে সাধারণত বাঙালি বাড়িতে লাউ ডাল, লাউ চিংড়ির, লাউ ঘন্টই বেশি দেখা যায়। তবে এবার যুক্ত করুণ নতুন একটি পদ, আর তা হলো লাউয়ের হালুয়া। ভিন্ন স্বাদের এই রেসিপি রুটি বা পরোটার সঙ্গে খেতে ভালোই লাগে। খেতেও যেমন সুস্বাদু আর উপকরণও কম। আজই ইফতারে বানিয়ে ফেলুন অন্য স্বাদে লাউয়ের হালুয়া।

উপকরণঃ-
লাউ- ৩০০ গ্রাম, দুধ- ৫০০ মিলি, চিনি- ২০ গ্রাম, ছানা- ৫ গ্রাম, কিসমিস- ২ গ্রাম, কাজুবাদাম- ২ গ্রাম, ঘি- ৫ গ্রাম, এলাচ গুঁড়ো- ১ গ্রাম,

প্রস্তুত প্রণালীঃ-
প্রথমে লাউয়ের খোসা ছাড়িয়ে টুকরা করে অতিরিক্ত পানি বের করে ফেলুন। এরপর একটি পাত্রে ৩ গ্রাম ঘি গরম করে নিন। এরপর লাউয়ের টুকরা দিয়ে নাড়তে থাকুন। লাউ নরম হয়ে এলে এর মধ্যে দুধ দিয়ে নাড়তে থাকুন। ২০ মিনিট পর লাউ দুধে মিশে গেলে চিনি দিয়ে দিন। একটি পাত্রে বাকি ঘি গরম করে নিন। গরম হলে অন্য পাত্রে হালুয়া ও ছানা দিয়ে দিন। এরপর কাজুবাদাম ও কিসমিস দিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন মজাদার লাউয়ের হালুয়া।

image

Mohammad Sayem changed his profile picture
52 w

image
"তুমি যদি মনে করো তুমি ঠিক আর তা সত্ত্বেও মানুষ তোমার সমালোচনা করছে, কটুকথা শোনাচ্ছে, তাহলে তাতে কান দিও না । শুধু মনে রেখো 'যে কোনো খেলায় শুধুমাত্র দর্শকরাই শোরগোল
করে, খেলোয়াড়রা নয়। তাই খেলোয়াড় হয়ে ওঠো।
:- এপিজে আব্দুল কালাম
Taslima Akter shared a post  
52 w

সাবাশ! বাঙালি! 😀😀

52 w

ইনোভেটিভ আইডিয়া নিয়ে আজই উদ্যোক্তা হয়ে উঠুন৷ 🙄 😋😋

Shawon Islam shared a post  
52 w

😁😁

52 w

ইনোভেটিভ আইডিয়া নিয়ে আজই উদ্যোক্তা হয়ে উঠুন৷ 🙄 😋😋

শুভ জন্মদিন, জাতির পিতা❤️🌹

image