আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জয়ের গল্প স্টার সিনেপ্লেক্সের পর্দায়!!

৩৬ বছরের আক্ষেপ ঘুচিয়ে ২০২২ সালে কাতারে বিশ্বকাপ জিতেছে আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসির সম্ভাব্য শেষ বিশ্বকাপ, প্রথম ম্যাচে হারের পর ঘুরে দাঁড়ানো এবং দীর্ঘ অপেক্ষা এই বিশ্বকাপ জয়কে করেছে বেশ নাটকীয়। বিশ্বকাপ জিতে সর্বকালের সেরাদের কাতারে নাম লিখিয়েছেন মেসি নিজেও।

এই বিশ্বকাপকে অনেকেই ফুটবল বিশ্বকাপের সেরা আসর হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। একের পর এক অঘটন আর শেষমেশ মেসির হাতে বিশ্বকাপ, এমন বিশ্ব আসরকে সেরা বলতে বাধ্য যে কেউ। অবিস্মরণীয় এই বিশ্বকাপ নিয়ে এরইমধ্যে নির্মিত হয়েছে বেশ কিছু প্রামাণ্যচিত্র এবং ডকুফিল্ম। যার মধ্যে আলোচিত একটি স্প্যানিশ ভাষায় নির্মিত ডকুফিল্ম ‘মুচাচোস’।

গত ডিসেম্বরে আর্জেন্টিনায় মুক্তি পাওয়া এই ছবি সেখানকার দর্শকদের দারুণ সাড়া পেয়েছে। আর্জেন্টিনার হলগুলোতে ইতিহাসের সবচাইতে বেশি দর্শক এটি দেখেছে বলে জানা গেছে। ছবিটি এবার বাংলাদেশের দর্শকদের জন্য নিয়ে আসছে স্টার সিনেপ্লেক্স। স্প্যানিশ পরিচালক জেসাস ব্র্যাসেরাস নির্মাণ করেছেন ১০০ মিনিট দৈর্ঘ্যর এই ডকুফিল্ম।

সূত্র : স্টার সিনেপ্লেক্স।❤️❤️

#starcineplex #muchachos #lionelmessi

image
Shamim Ahamed changed his profile picture
47 w

image

ভালবাসার শরবত (Mohabbat Ka Sharbat)

উপকরণ:-
*৫০০ মিলি লিটার দুধ
*২টেবিল চামচ চিনি গুঁড়ো
*২টেবিল চামচ রোজ সিরাপ (রুহ আফজা)
*১/২ কাপ তরমুজ
*প্রয়োজন মত বরফে কিউব

নির্দেশ সমূহ:
1
দুধ ফুটিয়ে ঠান্ডা করে ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করে নিন
2
তরমুজ বীজ বাদ দিয়ে ছোট ছোট করে কুচি করে নিন।
3
দুধ, চিনি ও রোজ সিরাপ ভালো করে মিশিয়ে নিন।
4
বরফ মিশিয়ে নিন।
5
সার্ভিং গ্লাসে বরফ কিউব দিয়ে সরবত ঢেলে তরমুজ কুচি দিয়ে পরিবেশন করুন।

image

অ্যালোভেরার উপকারিতা

ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখে-

ছোটখাটো কাটা-পোড়া, অ্যালার্জি, ত্বকের সমস্যা ইত্যাদি সারাতে অ্যালোভেরা খুব কার্যকর। অ্যালোভেরা ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখে। আর আর্দ্র ত্বকে যে বলিরেখা পড়ে না, সে তো সবাই জানেন। সরাসরি পাতা থেকে জেলটা নিয়ে ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন।অ্যালোভেরা জেল, মধু, দুধ, হলুদ অথবা সামান্য দুধের সর মিশিয়ে মুখে মাস্কের মতো লাগালে ব্রণ তাড়াতেও দারুণ কাজ করে। রোদে পোড়া ত্বকে অ্যালোভেরা, শসার রস আর দইয়ের মিশ্রণ লাগালে ত্বকের উপকার হয়।

ওজন কমাতে অ্যালোভেরা-

দ্রুত ওজন কমাতে সাহায্য করবে অ্যালোভেরা। এর মধ্যে প্রচুর ভিটামিন আর মিনারেল থাকে। থাকে অ্যামাইনো অ্যাসিড, এনজাইম আর স্টেরল। তাই নিয়মিত অ্যালোভেরা জুস খেলে সামগ্রিক স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।
অ্যালোভেরার জুস খানিকটা তিতা। তাই ব্লেন্ডারে শাঁস, পানি, বরফ দিয়ে জুস করে সামান্য মধু আর লেবুর রস মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খাওয়া যায়।

চুল পড়া কমাতে-

অ্যালোভেরার জুসে প্রোটিয়োলাইটিক এনজাইমস নামে এক ধরনের উৎসেচক থাকে, যা তালুর ত্বকের কোষগুলোর স্বাস্থ্যরক্ষায় বিশেষভাবে কার্যকর। নিয়মিত ব্যবহার করলে বাড়বে চুলের দৈর্ঘ্য, কমে যাবে খুশকি, মাথার তালুর ইনফেকশন। এটি কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করবে এবং চুল থাকবে নরম ও মোলায়েম।

রক্তে শর্করার পরিমাণ কমায়-
বহু যুগ ধরে ডায়াবেটিসের প্রাকৃতিক চিকিৎসায় ব্যবহার হয়েছে অ্যালোভেরার জুস। বলা হয়, এই পানীয় নিয়মিত সেবন করলে ইনসুলিন সেনসিটিভিটি বাড়ে, রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করাটা সহজ হয়ে আসে।

কোষ্ঠকাঠিন্যতে উপকার করে-
অ্যালোভেরার পাতার নিচের দিকে চটচটে হলুদ রঙের আঠালো একটি পদার্থ মেলে, এই উপাদানটি কোষ্ঠকাঠিন্যের ওষুধ হিসেবে দারুণ কার্যকর। তবে পাচনতন্ত্রের অন্য কোনো সমস্যার সমাধান করতে পারবে না এটা। তাই এই সমস্যায় অ্যালোভেরা নিশ্চিন্তে খেতে পারেন।

image

image

আজ বিশ্ব ম্যালেরিয়া দিবস।

image

আজ বিশ্ব ম্যালেরিয়া দিবস।

image