#ডিমের খোসা দিয়ে ঘর সাজানোর চমৎকার আইডিয়া!
আমাদের অনেকেরই প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় প্রায়ই থাকে এমন একটি খাবার ডিম। খাওয়া শেষে ডিমের খোসা সাধারণত ফেলেই দেয়া হয়। অনেকে আবার এই খোসা দিয়ে গাছের জন্য সার তৈরি করেন। আপনি কি জানেন ডিমের খোসা দিয়ে ঘর সাজানোর জন্য দারুণ কিছু আইটেম তৈরি করা যায়? চলুন আজকে এমনই কিছু নান্দনিক জিনিস বানানো শিখে নেই।
ডিমের খোসা দিয়ে ঘর সাজানোর আইডিয়া

১)ডিমের খোসা দিয়ে টিউলিপ ফুল-

টিউলিপ ফুল দেখতে বেশ সুন্দর লাগে, তাই না? কিন্তু সব সময় ফুলটি কালেক্ট করা সম্ভব হয় না। তাই বলে কি এই ফুল দিয়ে ঘর সাজানো অধরা থেকে যাবে? একদম নয়! ডিমের খোসা দিয়ে খুব সহজেই বানিয়ে ফেলা যায় টিউলিপ ফুল। চলুন এটি বানানোর প্রসেসটি জেনে নেই-

যা যা লাগবে-
ডিমের আস্ত খোসা (যে কয়টি ফুল আপনি বানাতে চান)
কাগজ
এক্রেলিক বা ফেব্রিক কালার
আঠা/হট গ্লু
কেঁচি
স্প্রে পেইন্ট

যেভাবে বানাবেন-
১) ডিমের খোসাগুলো যতটা সম্ভব আস্তভাবে সংরক্ষণ করার চেষ্টা করুন। ডিম ভাঙার যময় যে কোনো এক মাথা ফুটো করে ডিম বের করে নিন। খোসাগুলোকে সাবধানে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিন। যেখান থেকে ডিম ভেঙেছেন, সেখান থেকে আস্তে আস্তে আঙুল দিয়ে আরও খানিকটা ভেঙে নিন।

২) ভালোভাবে শুকানোর পর ডিমের উপরে ও ভেতরে পছন্দমতো কালার দিয়ে রঙ করে নিন। একটি রঙ অথবা দুটো রঙ এর শেডও করতে পারেন। খোসাতে চকচকে ভাব আনার জন্য স্প্রে পেইন্ট ব্যবহার করতে পারেন।

৩) এবার ফুলের ডাঁটি তৈরি করার জন্য চিকন ও লম্বা করে কাগজ কেটে রোল করে নিন। ডাঁটি বুঝানোর জন্য কাগজে সবুজ রঙ করে নিন। দুটো মাথা সমান করে কেটে নিন। একটি মাথায় কেঁচি দিয়ে লম্বাভাবে খানিকটা কেটে নিন, নির্দিষ্ট দূরত্বে রেখে কাগজের সরু অংশটুকু ৫/৬ টুকরো করে ছড়িয়ে নিয়ে বাইরের দিক দিয়ে একটু চাপ দিন। এতে করে মাথাটি অনেকটা ফুলের মত লাগবে।

৪) কয়েকটি সবুজ কাগজ পাতার শেইপে লম্বা করে কেটে নিন। সাদা কাগজ হলে সবুজ রঙ করে নিন।

৫) ডিমের খোসাটিকে কাগজের রোলের ফুলের মতো মাথাটিতে আঠা দিয়ে লাগিয়ে নিন। রোলের পছন্দমতো স্থানে পাতাগুলো লাগান।
ব্যস! তৈরি হয়ে গেলো ডিমের খোসার টিউলিপ ফুল। এবার সুন্দর করে সাজিয়ে ফেলুন ফুলদানিতে।

image
UKULELE added new product for sell.
51 w
image

0 Reviews
In stock· New

Fender Ukulele 21 Inch – Wooden

৳4.800.00 (BDT)

Top Mehogony
Back and Size Mehogony
Neck Mahogany
Head Machine Semi Die-cast
Finishing Matt
Binding ABS+5lines
Size: 21 inch

image

#মুখ #কপাল #রিংকেল #ফেসিয়াল #এক্সারসাইজ
#কপালের রিংকেল দূর করতে এক্সারসাইজ-
যদিও বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে; কপালের রিংকেল আনহেলদি ডায়েট এবং স্ট্রেসের কারনে দেখা দেয়। তাই এক্সারসাইজের পাশাপাশি লাইফস্টাইলে পরিবর্তন আনাটাও জরুরি।
এক্সারসাইজ ১ঃ-
দুই হাতের কনিষ্ঠ আঙ্গুল দুটিকে দুই চোখের ভ্রু এর উপরে রেখে বাকি আঙ্গুলগুলো কপালে এবং মাথার উপরিভাগে রাখুন।
এবার মনে করুন আপনি কিছু একটা দেখে খুব সারপ্রাইজ হয়েছেন, এমন ভাবে চোখের ভ্রুকে উপর নিচ করতে থাকুন।
এই সময় কোনভাবেই যেন কপালে ভাঁজ না পড়ে।
১০ সেকেন্ড ধরে রেখে বিরতি দিয়ে আবার শুরু করুন।
৫-১০ বার করতে পারেন।
এক্সারসাইজ ২ঃ-
এটাকে বলে রাবার এক্সারসাইজ।
এই এক্সারসাইজ করার জন্য-
প্রথমে দুই হাতের আঙ্গুল গুলোকে ইন্টারলক করে কপালের উপরে ঠিক হেয়ারলাইনের পিছনে শক্ত করে রাখুন।
এবার কপাল একটু পিছনের দিকে টেনে ধরুন।
দুই ঠোটকে ফাঁক করে ইংরেজি ‘ও’ আকৃতির শেপে আনুন এবং মুখ না নাড়িয়ে নিচের দিকে তাকিয়ে থাকুন ১০ সেকেন্ড।
বিরতি দিয়ে দিয়ে ২০ বার করতে পারেন।
মনে রাখবেন, কোন এক্সারসাইজ একদিনে বা এক সপ্তাহে ফল দেয় না। আবার ওভার এক্সারসাইজে হিতে বিপরীত হয়, তাই সেটাও করা থেকে বিরত থাকতে হবে। তাই খেয়াল রাখতে হবে, মুখের ত্বক যেহেতু অনেক বেশি সেনসিটিভ তাই কোন ভাবেই এতে অতিরিক্ত চাপ প্রয়োগ করা যাবে না বা নির্দেশিত সময়ের বেশি সময় ধরে এই এক্সারসাইজগুলো করা যাবে না। ভালো থাকুন, সুন্দর থাকুন।

image

#মুখ #কপাল #রিংকেল #ফেসিয়াল #এক্সারসাইজ
#কপালের রিংকেল দূর করতে এক্সারসাইজ-
যদিও বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে; কপালের রিংকেল আনহেলদি ডায়েট এবং স্ট্রেসের কারনে দেখা দেয়। তাই এক্সারসাইজের পাশাপাশি লাইফস্টাইলে পরিবর্তন আনাটাও জরুরি।
এক্সারসাইজ ১ঃ-
দুই হাতের কনিষ্ঠ আঙ্গুল দুটিকে দুই চোখের ভ্রু এর উপরে রেখে বাকি আঙ্গুলগুলো কপালে এবং মাথার উপরিভাগে রাখুন।
এবার মনে করুন আপনি কিছু একটা দেখে খুব সারপ্রাইজ হয়েছেন, এমন ভাবে চোখের ভ্রুকে উপর নিচ করতে থাকুন।
এই সময় কোনভাবেই যেন কপালে ভাঁজ না পড়ে।
১০ সেকেন্ড ধরে রেখে বিরতি দিয়ে আবার শুরু করুন।
৫-১০ বার করতে পারেন।
এক্সারসাইজ ২ঃ-
এটাকে বলে রাবার এক্সারসাইজ।
এই এক্সারসাইজ করার জন্য-
প্রথমে দুই হাতের আঙ্গুল গুলোকে ইন্টারলক করে কপালের উপরে ঠিক হেয়ারলাইনের পিছনে শক্ত করে রাখুন।
এবার কপাল একটু পিছনের দিকে টেনে ধরুন।
দুই ঠোটকে ফাঁক করে ইংরেজি ‘ও’ আকৃতির শেপে আনুন এবং মুখ না নাড়িয়ে নিচের দিকে তাকিয়ে থাকুন ১০ সেকেন্ড।
বিরতি দিয়ে দিয়ে ২০ বার করতে পারেন।
মনে রাখবেন, কোন এক্সারসাইজ একদিনে বা এক সপ্তাহে ফল দেয় না। আবার ওভার এক্সারসাইজে হিতে বিপরীত হয়, তাই সেটাও করা থেকে বিরত থাকতে হবে। তাই খেয়াল রাখতে হবে, মুখের ত্বক যেহেতু অনেক বেশি সেনসিটিভ তাই কোন ভাবেই এতে অতিরিক্ত চাপ প্রয়োগ করা যাবে না বা নির্দেশিত সময়ের বেশি সময় ধরে এই এক্সারসাইজগুলো করা যাবে না। ভালো থাকুন, সুন্দর থাকুন।

image

#মুখ #কপাল #রিংকেল #ফেসিয়াল #এক্সারসাইজ
#কপালের রিংকেল দূর করতে এক্সারসাইজ-
যদিও বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে; কপালের রিংকেল আনহেলদি ডায়েট এবং স্ট্রেসের কারনে দেখা দেয়। তাই এক্সারসাইজের পাশাপাশি লাইফস্টাইলে পরিবর্তন আনাটাও জরুরি।
এক্সারসাইজ ১ঃ-
দুই হাতের কনিষ্ঠ আঙ্গুল দুটিকে দুই চোখের ভ্রু এর উপরে রেখে বাকি আঙ্গুলগুলো কপালে এবং মাথার উপরিভাগে রাখুন।
এবার মনে করুন আপনি কিছু একটা দেখে খুব সারপ্রাইজ হয়েছেন, এমন ভাবে চোখের ভ্রুকে উপর নিচ করতে থাকুন।
এই সময় কোনভাবেই যেন কপালে ভাঁজ না পড়ে।
১০ সেকেন্ড ধরে রেখে বিরতি দিয়ে আবার শুরু করুন।
৫-১০ বার করতে পারেন।
এক্সারসাইজ ২ঃ-
এটাকে বলে রাবার এক্সারসাইজ।
এই এক্সারসাইজ করার জন্য-
প্রথমে দুই হাতের আঙ্গুল গুলোকে ইন্টারলক করে কপালের উপরে ঠিক হেয়ারলাইনের পিছনে শক্ত করে রাখুন।
এবার কপাল একটু পিছনের দিকে টেনে ধরুন।
দুই ঠোটকে ফাঁক করে ইংরেজি ‘ও’ আকৃতির শেপে আনুন এবং মুখ না নাড়িয়ে নিচের দিকে তাকিয়ে থাকুন ১০ সেকেন্ড।
বিরতি দিয়ে দিয়ে ২০ বার করতে পারেন।
মনে রাখবেন, কোন এক্সারসাইজ একদিনে বা এক সপ্তাহে ফল দেয় না। আবার ওভার এক্সারসাইজে হিতে বিপরীত হয়, তাই সেটাও করা থেকে বিরত থাকতে হবে। তাই খেয়াল রাখতে হবে, মুখের ত্বক যেহেতু অনেক বেশি সেনসিটিভ তাই কোন ভাবেই এতে অতিরিক্ত চাপ প্রয়োগ করা যাবে না বা নির্দেশিত সময়ের বেশি সময় ধরে এই এক্সারসাইজগুলো করা যাবে না। ভালো থাকুন, সুন্দর থাকুন।

imageimage

#মুখের #রিংকেল #ফেসিয়াল #এক্সারসাইজ
মুখের রিংকেল দূর করতে সহজ কিছু ফেসিয়াল এক্সারসাইজ
পার্ট ১-

বয়স ত্রিশ পার করলেই আস্তে আস্তে মুখে বলিরেখা দেখা দিতে শুরু করে। চোখের চারপাশে, কপালে, মুখে স্মাইল লাইনের আবির্ভাব শুরু হয়ে যায়। কেননা ৩০ এর পরে শরীরে নিজে থেকে কোলাজেন, ইলাস্টিসিটি এবং প্রোটিন উৎপাদন অনেকাংশে কমতে থাকে। যে কারনে এই সময় থেকেই ধীরে ধীরে চোখের চারপাশ কুঁচকে যেতে থাকে যেটাকে বলা হয় “ক্রো’স ফীট”। মুখের রিংকেল দূর করতে অনেক ধরনের ক্রিম বাজারে পাওয়া যায়, পাশাপাশি সার্জারির মত অপশনও রয়েছে।

কিন্তু এগুলোর বাইরে যে অপশনটি একদম সহজ, কার্যকরী এবং এতে কোন ধরনের খরচ আপনাকে করতে হবে না; সেটা হল ফেসিয়াল এক্সারসাইজ। চলুন আজ তাহলে আলোচনা করা যাক মুখের রিংকেল দূর করতে সহজ কিছু ফেসিয়াল এক্সারসাইজ; যেগুলির সাহায্যে আপনি ঘরে বসেই নিজে নিজে ত্বকের বলিরেখা কমিয়ে ফেলতে পারবেন।
মুখের রিংকেল দূর করতে সহজ কিছু ফেসিয়াল এক্সারসাইজ
আজকে আমি মুখের রিংকেল দূর করতে সহজ কিন্তু খুবই কার্যকরী কিছু ফেসিয়াল এক্সারসাইজ সম্পর্কে আপনাদের সামনে তুলে ধরব।

স্মাইল লাইন বা লাফ লাইন
প্রথমেই কথা বলব স্মাইল লাইন নিয়ে। স্মাইল লাইন যে শুধুমাত্র ঠোঁটের চারপাশে পড়ে তা কিন্তু না; স্মাইল লাইন চোখের চারপাশেও পড়ে। এগুলো কমাতে যেসব এক্সারসাইজ করতে পারেন সেগুলো নিচে বর্ণনা করা হল।
এক্সারসাইজ ১ঃ-
তর্জনীর সাহায্যে ঠোঁটের দুই কর্নার হালকা ভাবে চেপে ধরুন।
রেস্টিং পজিশন থেকে কোয়ার্টার ইঞ্চি পরিমান উপরের দিকে তুলে ধরুন।
এবার আঙ্গুলে চাপ ঠিক রেখে; চাপের বিপরীতে ঠোঁটের দুই কর্নার একটি আরেকটির উপর চেপে ধরুন।
এভাবে ৫-১০ সেকেন্ড ধরে থাকুন; এরপর বিরতি দিয়ে আবার করুন।
১৫-২০ বার এই প্রসেস ফলো করতে পারেন।
এক্সারসাইজ ২ঃ-
মুখের চিক মাসল বলিরেখা কমাতে এবং মুখের ত্বক টাইট রাখতে এবং স্কিন লিফটিং করতে ভীষণ ভাবে সাহায্য করে। সেই সাথে লাফ লাইন ও কমিয়ে আনে।
তর্জনীর টিপ এর সাহায্যে মুখের স্মাইল লাইনে চেপে ধরুন হালকা ভাবে।
আঙ্গুলের চাপ ধরে রাখা অবস্থায় ঠোঁট দুটি আলাদা করে হাসার চেষ্টা করুন; যতটা প্রসারিত করে সম্ভব, হাসুন।
এভাবে ৫-১০ সেকেন্ড ধরে রাখুন। বিরতি দিন আবার শুরু করুন।
১৫-৩০ বার রিপিট করুন।
এক্সারসাইজ ৩
স্মাইল লাইন কমাতে স্মাইল কিন্তু অনেক সাহায্য করে, তবে সেটা করতে হবে এক্সারসাইজের মাধ্যমে।

ঠোঁট দুটোকে একটু ফাঁক করে ঠোঁটের কর্নার দুটোকে তর্জনীর সাহায্যে চেপে মুখের পেছনের দিকে টেনে ধরুন। খুব জোরে নয় , হালকা ভাবে কিন্তু বেশ ফার্মলি।
ঠোঁট দুটিকে প্যারালালি রেখে আঙ্গুলের সাহায্যে যতদুর সম্ভব পেছনে টেনে নিন।
১০ সেকেন্ড ধরে রেখে এরপর ছেড়ে দিন, বিরতি দিয়ে আবার শুরু করুন।
এভাবে ১৫-৩০ বার প্রসেসটি ফলো করতে পারেন।
এক্সারসাইজ ৪
বিশাল হাসিও কিন্তু মুখের চারপাশের মাসল শক্ত রাখতে এবং স্মাইল লাইনের রিংকেল কমাতে সাহায্য করে। তবে সেই হাসিটা হতে হবে একটু অন্যভাবে, বুঝিয়ে বলছি।

দুই দাঁতের পাটি একসাথে মিলিয়ে যতটা সম্ভব প্রসারিত করে হাসার চেষ্টা করুন। সর্বোচ্চ পজিশনে নিয়ে ১০ সেকেন্ড ধরে রাখুন এই হাসি।
বিরতি দিয়ে ১৫-৩০ বার করুন।

image

#মুখের #রিংকেল #ফেসিয়াল #এক্সারসাইজ
মুখের রিংকেল দূর করতে সহজ কিছু ফেসিয়াল এক্সারসাইজ
পার্ট ১-

বয়স ত্রিশ পার করলেই আস্তে আস্তে মুখে বলিরেখা দেখা দিতে শুরু করে। চোখের চারপাশে, কপালে, মুখে স্মাইল লাইনের আবির্ভাব শুরু হয়ে যায়। কেননা ৩০ এর পরে শরীরে নিজে থেকে কোলাজেন, ইলাস্টিসিটি এবং প্রোটিন উৎপাদন অনেকাংশে কমতে থাকে। যে কারনে এই সময় থেকেই ধীরে ধীরে চোখের চারপাশ কুঁচকে যেতে থাকে যেটাকে বলা হয় “ক্রো’স ফীট”। মুখের রিংকেল দূর করতে অনেক ধরনের ক্রিম বাজারে পাওয়া যায়, পাশাপাশি সার্জারির মত অপশনও রয়েছে।

কিন্তু এগুলোর বাইরে যে অপশনটি একদম সহজ, কার্যকরী এবং এতে কোন ধরনের খরচ আপনাকে করতে হবে না; সেটা হল ফেসিয়াল এক্সারসাইজ। চলুন আজ তাহলে আলোচনা করা যাক মুখের রিংকেল দূর করতে সহজ কিছু ফেসিয়াল এক্সারসাইজ; যেগুলির সাহায্যে আপনি ঘরে বসেই নিজে নিজে ত্বকের বলিরেখা কমিয়ে ফেলতে পারবেন।
মুখের রিংকেল দূর করতে সহজ কিছু ফেসিয়াল এক্সারসাইজ
আজকে আমি মুখের রিংকেল দূর করতে সহজ কিন্তু খুবই কার্যকরী কিছু ফেসিয়াল এক্সারসাইজ সম্পর্কে আপনাদের সামনে তুলে ধরব।

স্মাইল লাইন বা লাফ লাইন
প্রথমেই কথা বলব স্মাইল লাইন নিয়ে। স্মাইল লাইন যে শুধুমাত্র ঠোঁটের চারপাশে পড়ে তা কিন্তু না; স্মাইল লাইন চোখের চারপাশেও পড়ে। এগুলো কমাতে যেসব এক্সারসাইজ করতে পারেন সেগুলো নিচে বর্ণনা করা হল।
এক্সারসাইজ ১ঃ-
তর্জনীর সাহায্যে ঠোঁটের দুই কর্নার হালকা ভাবে চেপে ধরুন।
রেস্টিং পজিশন থেকে কোয়ার্টার ইঞ্চি পরিমান উপরের দিকে তুলে ধরুন।
এবার আঙ্গুলে চাপ ঠিক রেখে; চাপের বিপরীতে ঠোঁটের দুই কর্নার একটি আরেকটির উপর চেপে ধরুন।
এভাবে ৫-১০ সেকেন্ড ধরে থাকুন; এরপর বিরতি দিয়ে আবার করুন।
১৫-২০ বার এই প্রসেস ফলো করতে পারেন।
এক্সারসাইজ ২ঃ-
মুখের চিক মাসল বলিরেখা কমাতে এবং মুখের ত্বক টাইট রাখতে এবং স্কিন লিফটিং করতে ভীষণ ভাবে সাহায্য করে। সেই সাথে লাফ লাইন ও কমিয়ে আনে।
তর্জনীর টিপ এর সাহায্যে মুখের স্মাইল লাইনে চেপে ধরুন হালকা ভাবে।
আঙ্গুলের চাপ ধরে রাখা অবস্থায় ঠোঁট দুটি আলাদা করে হাসার চেষ্টা করুন; যতটা প্রসারিত করে সম্ভব, হাসুন।
এভাবে ৫-১০ সেকেন্ড ধরে রাখুন। বিরতি দিন আবার শুরু করুন।
১৫-৩০ বার রিপিট করুন।
এক্সারসাইজ ৩
স্মাইল লাইন কমাতে স্মাইল কিন্তু অনেক সাহায্য করে, তবে সেটা করতে হবে এক্সারসাইজের মাধ্যমে।

ঠোঁট দুটোকে একটু ফাঁক করে ঠোঁটের কর্নার দুটোকে তর্জনীর সাহায্যে চেপে মুখের পেছনের দিকে টেনে ধরুন। খুব জোরে নয় , হালকা ভাবে কিন্তু বেশ ফার্মলি।
ঠোঁট দুটিকে প্যারালালি রেখে আঙ্গুলের সাহায্যে যতদুর সম্ভব পেছনে টেনে নিন।
১০ সেকেন্ড ধরে রেখে এরপর ছেড়ে দিন, বিরতি দিয়ে আবার শুরু করুন।
এভাবে ১৫-৩০ বার প্রসেসটি ফলো করতে পারেন।
এক্সারসাইজ ৪
বিশাল হাসিও কিন্তু মুখের চারপাশের মাসল শক্ত রাখতে এবং স্মাইল লাইনের রিংকেল কমাতে সাহায্য করে। তবে সেই হাসিটা হতে হবে একটু অন্যভাবে, বুঝিয়ে বলছি।

দুই দাঁতের পাটি একসাথে মিলিয়ে যতটা সম্ভব প্রসারিত করে হাসার চেষ্টা করুন। সর্বোচ্চ পজিশনে নিয়ে ১০ সেকেন্ড ধরে রাখুন এই হাসি।
বিরতি দিয়ে ১৫-৩০ বার করুন।

image

#মুখের #রিংকেল #ফেসিয়াল #এক্সারসাইজ
মুখের রিংকেল দূর করতে সহজ কিছু ফেসিয়াল এক্সারসাইজ
পার্ট ১-

বয়স ত্রিশ পার করলেই আস্তে আস্তে মুখে বলিরেখা দেখা দিতে শুরু করে। চোখের চারপাশে, কপালে, মুখে স্মাইল লাইনের আবির্ভাব শুরু হয়ে যায়। কেননা ৩০ এর পরে শরীরে নিজে থেকে কোলাজেন, ইলাস্টিসিটি এবং প্রোটিন উৎপাদন অনেকাংশে কমতে থাকে। যে কারনে এই সময় থেকেই ধীরে ধীরে চোখের চারপাশ কুঁচকে যেতে থাকে যেটাকে বলা হয় “ক্রো’স ফীট”। মুখের রিংকেল দূর করতে অনেক ধরনের ক্রিম বাজারে পাওয়া যায়, পাশাপাশি সার্জারির মত অপশনও রয়েছে।

কিন্তু এগুলোর বাইরে যে অপশনটি একদম সহজ, কার্যকরী এবং এতে কোন ধরনের খরচ আপনাকে করতে হবে না; সেটা হল ফেসিয়াল এক্সারসাইজ। চলুন আজ তাহলে আলোচনা করা যাক মুখের রিংকেল দূর করতে সহজ কিছু ফেসিয়াল এক্সারসাইজ; যেগুলির সাহায্যে আপনি ঘরে বসেই নিজে নিজে ত্বকের বলিরেখা কমিয়ে ফেলতে পারবেন।
মুখের রিংকেল দূর করতে সহজ কিছু ফেসিয়াল এক্সারসাইজ
আজকে আমি মুখের রিংকেল দূর করতে সহজ কিন্তু খুবই কার্যকরী কিছু ফেসিয়াল এক্সারসাইজ সম্পর্কে আপনাদের সামনে তুলে ধরব।

স্মাইল লাইন বা লাফ লাইন
প্রথমেই কথা বলব স্মাইল লাইন নিয়ে। স্মাইল লাইন যে শুধুমাত্র ঠোঁটের চারপাশে পড়ে তা কিন্তু না; স্মাইল লাইন চোখের চারপাশেও পড়ে। এগুলো কমাতে যেসব এক্সারসাইজ করতে পারেন সেগুলো নিচে বর্ণনা করা হল।
এক্সারসাইজ ১ঃ-
তর্জনীর সাহায্যে ঠোঁটের দুই কর্নার হালকা ভাবে চেপে ধরুন।
রেস্টিং পজিশন থেকে কোয়ার্টার ইঞ্চি পরিমান উপরের দিকে তুলে ধরুন।
এবার আঙ্গুলে চাপ ঠিক রেখে; চাপের বিপরীতে ঠোঁটের দুই কর্নার একটি আরেকটির উপর চেপে ধরুন।
এভাবে ৫-১০ সেকেন্ড ধরে থাকুন; এরপর বিরতি দিয়ে আবার করুন।
১৫-২০ বার এই প্রসেস ফলো করতে পারেন।
এক্সারসাইজ ২ঃ-
মুখের চিক মাসল বলিরেখা কমাতে এবং মুখের ত্বক টাইট রাখতে এবং স্কিন লিফটিং করতে ভীষণ ভাবে সাহায্য করে। সেই সাথে লাফ লাইন ও কমিয়ে আনে।
তর্জনীর টিপ এর সাহায্যে মুখের স্মাইল লাইনে চেপে ধরুন হালকা ভাবে।
আঙ্গুলের চাপ ধরে রাখা অবস্থায় ঠোঁট দুটি আলাদা করে হাসার চেষ্টা করুন; যতটা প্রসারিত করে সম্ভব, হাসুন।
এভাবে ৫-১০ সেকেন্ড ধরে রাখুন। বিরতি দিন আবার শুরু করুন।
১৫-৩০ বার রিপিট করুন।
এক্সারসাইজ ৩
স্মাইল লাইন কমাতে স্মাইল কিন্তু অনেক সাহায্য করে, তবে সেটা করতে হবে এক্সারসাইজের মাধ্যমে।

ঠোঁট দুটোকে একটু ফাঁক করে ঠোঁটের কর্নার দুটোকে তর্জনীর সাহায্যে চেপে মুখের পেছনের দিকে টেনে ধরুন। খুব জোরে নয় , হালকা ভাবে কিন্তু বেশ ফার্মলি।
ঠোঁট দুটিকে প্যারালালি রেখে আঙ্গুলের সাহায্যে যতদুর সম্ভব পেছনে টেনে নিন।
১০ সেকেন্ড ধরে রেখে এরপর ছেড়ে দিন, বিরতি দিয়ে আবার শুরু করুন।
এভাবে ১৫-৩০ বার প্রসেসটি ফলো করতে পারেন।
এক্সারসাইজ ৪
বিশাল হাসিও কিন্তু মুখের চারপাশের মাসল শক্ত রাখতে এবং স্মাইল লাইনের রিংকেল কমাতে সাহায্য করে। তবে সেই হাসিটা হতে হবে একটু অন্যভাবে, বুঝিয়ে বলছি।

দুই দাঁতের পাটি একসাথে মিলিয়ে যতটা সম্ভব প্রসারিত করে হাসার চেষ্টা করুন। সর্বোচ্চ পজিশনে নিয়ে ১০ সেকেন্ড ধরে রাখুন এই হাসি।
বিরতি দিয়ে ১৫-৩০ বার করুন।

image
image
image

#গৃহসজ্জায় সঠিক কার্পেট বেছে নেওয়ার দারুণ টিপস-
ঘরে নিয়মিত ব্যবহারের কার্পেটটিও হতে পারে আপনার ইন্টেরিওরের একটি আর্টওয়ার্ক। কাঠ, কনক্রিট কিংবা টালি করা ফ্লোরে কার্পেট বা এরিয়া রাগ ব্যবহার আপনার স্পেসকে ফুটিয়ে তুলবে। ঘরকে পছন্দ অনুযায়ী সাজাতে এমন কার্পেট দিয়ে শুরু করুন, যা আপনার ঘরের সাথে মানিয়ে যায়। ঘরের ইন্টেরিওরে একঘেয়েমি দূর করতে ব্যবহার করতে পারেন প্যাটার্নড বা নকশা করা কার্পেট। অথবা ঘরে ছিমছাম আবহ বজায় রাখতে ঘরের ইন্টেরিওর অনুযায়ী সিম্পল ধরনের কার্পেটও বেছে নিতে পারেন।
ঘরে ব্যবহার করা কার্পেটগুলো ঘরের সৌন্দর্যকে বাড়িয়ে দিতে পারে বহুগুণে, কিন্তু সঠিক প্যাটার্ন কিংবা আকার বেছে নিতে ভুল হলে ঘটতে পারে বিপত্তি। কিন্তু এতে ভয়ের কিছু নেই! আজকে এই ব্লগে আমরা জানব, কার্পেটের বিভিন্ন ধরন এবং এর ব্যবহারের দারুণ কিছু টিপস।

সঠিক মাপের কার্পেট বেছে নেওয়া
সঠিক মাপের একটি কার্পেট পুরো ঘরের আভ্যন্তরীণ সৌন্দর্য বাড়িয়ে দিতে পারে। এক্ষেত্রে আপনি কার্পেটটি এমন ভাবে সেট করতে পারেন যেন ঘরের আসবাবপত্র কার্পেটের ওপরে থাকে অথবা আপনি সোফা কিংবা আসবাবাপত্রের ফ্রন্ট লেগ বা সামনের দু’পা কার্পেটে সেট করতে পারেন। এটি আপনার ঘরকে তুলনামূলক বড় দেখাতে সাহায্য করবে।
সাধারণত বেশিরভাগ রুমের ক্ষেত্রে কার্পেট এবং দেয়ালের মাঝে ১০ থেকে ২০ ইঞ্চি পরিমাণ খালি জায়গা রাখা হয়। এছাড়া আরেকটি বিষয় নিশ্চিত করতে হবে যে, কার্পেটটির চারপাশ দেয়ালের প্রান্তগুলোর সাথে সমান ভাবে সেট করা থাকে।

সলিড রঙের কার্পেট বনাম প্যাটার্ন কার্পেট
প্যাটার্ন বা নকশা করা কার্পেট ব্যবহারের ব্যাপারে সবাই আগ্রহী হয়না। আপনার ঘরে যদি ভারী নকশার আসবাব হয়ে থাকে তাহলে সলিড ডিজাইনের কার্পেট ব্যবহার করাই শ্রেয়। অপরদিকে, আপনার দেয়াল যদি সলিড বা একরঙা হয়ে থাকে তাহলে রুমে বৈচিত্র আনতে প্যাটার্নড বা নকশা করা কার্পেট ব্যবহার করতে পারেন।

সঠিক ধরন বেছে নেওয়া
ঘরের অন্যান্য আসবাবপত্রের মতো কার্পেটরও বিভিন্ন ধরন রয়েছে। আপনার ঘরের জন্য হুট করে কার্পেট বেছে নেওয়ার আগে আপনার ঘরের আবহের সাথে যায়, এমন ধরনটি বাছাই করুন। এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে যে, আপনার পুরো ঘরের আনুসাঙ্গিক এবং আসবাবপত্রের সাথে আপনার কার্পেটটিও সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে।
অ্যাজটেক কার্পেটগুলো ঘরে একটি বোহেমিয়ান ভাব যোগ করে। ঘরের অন্দরসজ্জায় জন্য এগুলো অত্যন্ত দারুণ। এ ধরনের কার্পেটগুলো কালজয়ী কিছু নকশা এবং বিখ্যাত ডিজাইনের কারণে বিখ্যাত। হালকা ধরনের ফার্নিচারের সাথে এ কার্পেটগুলো খুব সুন্দর মানিয়ে যায় এবং সকলের নজর কাড়ে। আপনি যদি সিম্পল বা ছিমছাম ভাবে ঘরকে ফুটিয়ে তুলতে চান, তাহলে হাল্কা ধূসর, বেইজ কিংবা সাদা রঙের মতো কিছু নিউট্রাল রঙ বেছে নিতে পারেন।
এছাড়া আপনার ফার্নিচার এবং কফি টেবিলকে আরও সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলতে পারেন একটি স্টাইলিশ কার্পেট দিয়েই। নিউট্রাল রঙের মাঝে জ্যামিতিক নকশা করা কার্পেট আপনার ঘরে এনে দিতে পারি একটি শান্তিপূর্ণ আবহের ছোঁয়া। ঘরের জন্য মানানসই একটি কার্পেট আপনার ঘরে এনে দেয় স্বাচ্ছন্দ্যম অনুভূতি। ছিমছাম উপায়ে গর্জিয়াস ভাবে ঘরের সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলার জন্য এটি একটি দারুণ উপায়।

সঠিক শেপ বেছে নেওয়া
আমরা সাধারণত যে আয়তকার ধাঁচের কার্পেটগুলো ব্যবহার করে থাকি, এর থেকে বের হয়ে নতুন কিছু শেপ বেছে নিতে হবে। আপনার ঘরের শেপ এবং আসবাব অনুযায়ী সঠিক কোনটি হবে তা বুঝে কার্পেট নির্বাচন করতে হবে। হয়তো চারকোণা একটি কার্পেট আপনার ইন্টেরিওরকে কমপ্লিমেন্ট করবে দারুণভাবে অথবা গোলাকৃতি কিংবা অভাল শেপ এর কার্পেট মানিয়ে যাবে আপনার ইন্টেরিওরের সাথে।
বৃত্তাকার কার্পেট ঘরের পরিবেশে নতুনত্ব নিয়ে আসে। এটি ব্যবহারে ঘরের ছোট স্পেসকেও আরও বড় দেখায়। এটি ঘরে যেকোন জায়গায় ব্যবহারের চেয়ে ঘরের মাঝে রাখার জন্য বেশি উপযোগী। পাটের বৃত্তাকার কার্পেটগুলো ঘরে একটি আরামদায়ক কিংবা রিল্যাক্সিং পরিবেশ তৈরি করে।
আপনার ঘরের ইন্টেরিওরে নতুনত্ব নিয়ে আসতে পারে আপনার ডাইনিং টেবিল এর নিচে একটি অসম আকৃতির কার্পে্ট রাখার মাধ্যমেই। এর ব্যবহার খুব বেশি প্রচলিত না হলেও ইন্টেরিওরের জন্য এটি নতুন একটি ধারা। কার্পেট নির্বাচনের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কিছু শেপ বা আকার থেকে বেরিয়ে আসতে হবে এবং আপনার ঘরের ইন্টেরিওরের ধরন অনুযায়ী শেপ নির্ধারণ করতে হবে।
আরামদায়ক কার্পেট বেছে নেওয়া
সারাদিনের ব্যস্ততা আর ক্লান্তির পর কখনো কি মনে হয়েছে নরম কিংবা ফ্লাফি কোন বসার জায়গার গা এলিয়ে দিতে? এক্ষেত্রে আপনার ঘরের কার্পেট একটি বড় ভুমিকা রাখতে পারে। এক্ষেত্রে আপনি বেছে নিতে পারেন কটন কিংবা উলের তৈরি তুলতুলে ধরনের পশমি কার্পেট, যা আপনাকে দিবে শান্তি। অত্যন্ত আরামদায়ক হওয়ার পাশপাশি এটি এগুলো অত্যন্ত বাজেট ফ্রেন্ডলি।
আরামদায়ক কার্পেটের কথা ভাবতেই নির্দ্বিধায় মাথায় আসে পশমি কার্পেটগুলোর কথাই। এগুলো খুবই আরামদায়ক এবং বর্তমানে ইন্টেরিওরের সাথে ভীষণ ট্****! আর এটির আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলো এ কার্পেটগুলো ঘরে একটি বিলাসবহুল কিংবা লাক্সারি ইন্টেরিওর লুক পেতে সাহায্য করে।
কটন কার্পেট ঘরে ব্যবহারের জন্য সবচেয়ে আরামদায়ক। এগুলো খুব সহজেই ধোয়া যায়, এমনকি ওয়াশিং মেশিনেও এগুলো পরিষ্কার করা যায়। এ ধরনের কার্পেটগুলো আপনার বিছানার পাশে সেট করুন, যা আপনাকে দিবে স্বস্তি এবং ফ্লোরের সৌন্দর্যও বৃদ্ধি করবে।

image