#মুখের #রিংকেল #ফেসিয়াল #এক্সারসাইজ
মুখের রিংকেল দূর করতে সহজ কিছু ফেসিয়াল এক্সারসাইজ
পার্ট ১-

বয়স ত্রিশ পার করলেই আস্তে আস্তে মুখে বলিরেখা দেখা দিতে শুরু করে। চোখের চারপাশে, কপালে, মুখে স্মাইল লাইনের আবির্ভাব শুরু হয়ে যায়। কেননা ৩০ এর পরে শরীরে নিজে থেকে কোলাজেন, ইলাস্টিসিটি এবং প্রোটিন উৎপাদন অনেকাংশে কমতে থাকে। যে কারনে এই সময় থেকেই ধীরে ধীরে চোখের চারপাশ কুঁচকে যেতে থাকে যেটাকে বলা হয় “ক্রো’স ফীট”। মুখের রিংকেল দূর করতে অনেক ধরনের ক্রিম বাজারে পাওয়া যায়, পাশাপাশি সার্জারির মত অপশনও রয়েছে।

কিন্তু এগুলোর বাইরে যে অপশনটি একদম সহজ, কার্যকরী এবং এতে কোন ধরনের খরচ আপনাকে করতে হবে না; সেটা হল ফেসিয়াল এক্সারসাইজ। চলুন আজ তাহলে আলোচনা করা যাক মুখের রিংকেল দূর করতে সহজ কিছু ফেসিয়াল এক্সারসাইজ; যেগুলির সাহায্যে আপনি ঘরে বসেই নিজে নিজে ত্বকের বলিরেখা কমিয়ে ফেলতে পারবেন।
মুখের রিংকেল দূর করতে সহজ কিছু ফেসিয়াল এক্সারসাইজ
আজকে আমি মুখের রিংকেল দূর করতে সহজ কিন্তু খুবই কার্যকরী কিছু ফেসিয়াল এক্সারসাইজ সম্পর্কে আপনাদের সামনে তুলে ধরব।

স্মাইল লাইন বা লাফ লাইন
প্রথমেই কথা বলব স্মাইল লাইন নিয়ে। স্মাইল লাইন যে শুধুমাত্র ঠোঁটের চারপাশে পড়ে তা কিন্তু না; স্মাইল লাইন চোখের চারপাশেও পড়ে। এগুলো কমাতে যেসব এক্সারসাইজ করতে পারেন সেগুলো নিচে বর্ণনা করা হল।
এক্সারসাইজ ১ঃ-
তর্জনীর সাহায্যে ঠোঁটের দুই কর্নার হালকা ভাবে চেপে ধরুন।
রেস্টিং পজিশন থেকে কোয়ার্টার ইঞ্চি পরিমান উপরের দিকে তুলে ধরুন।
এবার আঙ্গুলে চাপ ঠিক রেখে; চাপের বিপরীতে ঠোঁটের দুই কর্নার একটি আরেকটির উপর চেপে ধরুন।
এভাবে ৫-১০ সেকেন্ড ধরে থাকুন; এরপর বিরতি দিয়ে আবার করুন।
১৫-২০ বার এই প্রসেস ফলো করতে পারেন।
এক্সারসাইজ ২ঃ-
মুখের চিক মাসল বলিরেখা কমাতে এবং মুখের ত্বক টাইট রাখতে এবং স্কিন লিফটিং করতে ভীষণ ভাবে সাহায্য করে। সেই সাথে লাফ লাইন ও কমিয়ে আনে।
তর্জনীর টিপ এর সাহায্যে মুখের স্মাইল লাইনে চেপে ধরুন হালকা ভাবে।
আঙ্গুলের চাপ ধরে রাখা অবস্থায় ঠোঁট দুটি আলাদা করে হাসার চেষ্টা করুন; যতটা প্রসারিত করে সম্ভব, হাসুন।
এভাবে ৫-১০ সেকেন্ড ধরে রাখুন। বিরতি দিন আবার শুরু করুন।
১৫-৩০ বার রিপিট করুন।
এক্সারসাইজ ৩
স্মাইল লাইন কমাতে স্মাইল কিন্তু অনেক সাহায্য করে, তবে সেটা করতে হবে এক্সারসাইজের মাধ্যমে।

ঠোঁট দুটোকে একটু ফাঁক করে ঠোঁটের কর্নার দুটোকে তর্জনীর সাহায্যে চেপে মুখের পেছনের দিকে টেনে ধরুন। খুব জোরে নয় , হালকা ভাবে কিন্তু বেশ ফার্মলি।
ঠোঁট দুটিকে প্যারালালি রেখে আঙ্গুলের সাহায্যে যতদুর সম্ভব পেছনে টেনে নিন।
১০ সেকেন্ড ধরে রেখে এরপর ছেড়ে দিন, বিরতি দিয়ে আবার শুরু করুন।
এভাবে ১৫-৩০ বার প্রসেসটি ফলো করতে পারেন।
এক্সারসাইজ ৪
বিশাল হাসিও কিন্তু মুখের চারপাশের মাসল শক্ত রাখতে এবং স্মাইল লাইনের রিংকেল কমাতে সাহায্য করে। তবে সেই হাসিটা হতে হবে একটু অন্যভাবে, বুঝিয়ে বলছি।

দুই দাঁতের পাটি একসাথে মিলিয়ে যতটা সম্ভব প্রসারিত করে হাসার চেষ্টা করুন। সর্বোচ্চ পজিশনে নিয়ে ১০ সেকেন্ড ধরে রাখুন এই হাসি।
বিরতি দিয়ে ১৫-৩০ বার করুন।

image
image
image

#গৃহসজ্জায় সঠিক কার্পেট বেছে নেওয়ার দারুণ টিপস-
ঘরে নিয়মিত ব্যবহারের কার্পেটটিও হতে পারে আপনার ইন্টেরিওরের একটি আর্টওয়ার্ক। কাঠ, কনক্রিট কিংবা টালি করা ফ্লোরে কার্পেট বা এরিয়া রাগ ব্যবহার আপনার স্পেসকে ফুটিয়ে তুলবে। ঘরকে পছন্দ অনুযায়ী সাজাতে এমন কার্পেট দিয়ে শুরু করুন, যা আপনার ঘরের সাথে মানিয়ে যায়। ঘরের ইন্টেরিওরে একঘেয়েমি দূর করতে ব্যবহার করতে পারেন প্যাটার্নড বা নকশা করা কার্পেট। অথবা ঘরে ছিমছাম আবহ বজায় রাখতে ঘরের ইন্টেরিওর অনুযায়ী সিম্পল ধরনের কার্পেটও বেছে নিতে পারেন।
ঘরে ব্যবহার করা কার্পেটগুলো ঘরের সৌন্দর্যকে বাড়িয়ে দিতে পারে বহুগুণে, কিন্তু সঠিক প্যাটার্ন কিংবা আকার বেছে নিতে ভুল হলে ঘটতে পারে বিপত্তি। কিন্তু এতে ভয়ের কিছু নেই! আজকে এই ব্লগে আমরা জানব, কার্পেটের বিভিন্ন ধরন এবং এর ব্যবহারের দারুণ কিছু টিপস।

সঠিক মাপের কার্পেট বেছে নেওয়া
সঠিক মাপের একটি কার্পেট পুরো ঘরের আভ্যন্তরীণ সৌন্দর্য বাড়িয়ে দিতে পারে। এক্ষেত্রে আপনি কার্পেটটি এমন ভাবে সেট করতে পারেন যেন ঘরের আসবাবপত্র কার্পেটের ওপরে থাকে অথবা আপনি সোফা কিংবা আসবাবাপত্রের ফ্রন্ট লেগ বা সামনের দু’পা কার্পেটে সেট করতে পারেন। এটি আপনার ঘরকে তুলনামূলক বড় দেখাতে সাহায্য করবে।
সাধারণত বেশিরভাগ রুমের ক্ষেত্রে কার্পেট এবং দেয়ালের মাঝে ১০ থেকে ২০ ইঞ্চি পরিমাণ খালি জায়গা রাখা হয়। এছাড়া আরেকটি বিষয় নিশ্চিত করতে হবে যে, কার্পেটটির চারপাশ দেয়ালের প্রান্তগুলোর সাথে সমান ভাবে সেট করা থাকে।

সলিড রঙের কার্পেট বনাম প্যাটার্ন কার্পেট
প্যাটার্ন বা নকশা করা কার্পেট ব্যবহারের ব্যাপারে সবাই আগ্রহী হয়না। আপনার ঘরে যদি ভারী নকশার আসবাব হয়ে থাকে তাহলে সলিড ডিজাইনের কার্পেট ব্যবহার করাই শ্রেয়। অপরদিকে, আপনার দেয়াল যদি সলিড বা একরঙা হয়ে থাকে তাহলে রুমে বৈচিত্র আনতে প্যাটার্নড বা নকশা করা কার্পেট ব্যবহার করতে পারেন।

সঠিক ধরন বেছে নেওয়া
ঘরের অন্যান্য আসবাবপত্রের মতো কার্পেটরও বিভিন্ন ধরন রয়েছে। আপনার ঘরের জন্য হুট করে কার্পেট বেছে নেওয়ার আগে আপনার ঘরের আবহের সাথে যায়, এমন ধরনটি বাছাই করুন। এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে যে, আপনার পুরো ঘরের আনুসাঙ্গিক এবং আসবাবপত্রের সাথে আপনার কার্পেটটিও সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে।
অ্যাজটেক কার্পেটগুলো ঘরে একটি বোহেমিয়ান ভাব যোগ করে। ঘরের অন্দরসজ্জায় জন্য এগুলো অত্যন্ত দারুণ। এ ধরনের কার্পেটগুলো কালজয়ী কিছু নকশা এবং বিখ্যাত ডিজাইনের কারণে বিখ্যাত। হালকা ধরনের ফার্নিচারের সাথে এ কার্পেটগুলো খুব সুন্দর মানিয়ে যায় এবং সকলের নজর কাড়ে। আপনি যদি সিম্পল বা ছিমছাম ভাবে ঘরকে ফুটিয়ে তুলতে চান, তাহলে হাল্কা ধূসর, বেইজ কিংবা সাদা রঙের মতো কিছু নিউট্রাল রঙ বেছে নিতে পারেন।
এছাড়া আপনার ফার্নিচার এবং কফি টেবিলকে আরও সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলতে পারেন একটি স্টাইলিশ কার্পেট দিয়েই। নিউট্রাল রঙের মাঝে জ্যামিতিক নকশা করা কার্পেট আপনার ঘরে এনে দিতে পারি একটি শান্তিপূর্ণ আবহের ছোঁয়া। ঘরের জন্য মানানসই একটি কার্পেট আপনার ঘরে এনে দেয় স্বাচ্ছন্দ্যম অনুভূতি। ছিমছাম উপায়ে গর্জিয়াস ভাবে ঘরের সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলার জন্য এটি একটি দারুণ উপায়।

সঠিক শেপ বেছে নেওয়া
আমরা সাধারণত যে আয়তকার ধাঁচের কার্পেটগুলো ব্যবহার করে থাকি, এর থেকে বের হয়ে নতুন কিছু শেপ বেছে নিতে হবে। আপনার ঘরের শেপ এবং আসবাব অনুযায়ী সঠিক কোনটি হবে তা বুঝে কার্পেট নির্বাচন করতে হবে। হয়তো চারকোণা একটি কার্পেট আপনার ইন্টেরিওরকে কমপ্লিমেন্ট করবে দারুণভাবে অথবা গোলাকৃতি কিংবা অভাল শেপ এর কার্পেট মানিয়ে যাবে আপনার ইন্টেরিওরের সাথে।
বৃত্তাকার কার্পেট ঘরের পরিবেশে নতুনত্ব নিয়ে আসে। এটি ব্যবহারে ঘরের ছোট স্পেসকেও আরও বড় দেখায়। এটি ঘরে যেকোন জায়গায় ব্যবহারের চেয়ে ঘরের মাঝে রাখার জন্য বেশি উপযোগী। পাটের বৃত্তাকার কার্পেটগুলো ঘরে একটি আরামদায়ক কিংবা রিল্যাক্সিং পরিবেশ তৈরি করে।
আপনার ঘরের ইন্টেরিওরে নতুনত্ব নিয়ে আসতে পারে আপনার ডাইনিং টেবিল এর নিচে একটি অসম আকৃতির কার্পে্ট রাখার মাধ্যমেই। এর ব্যবহার খুব বেশি প্রচলিত না হলেও ইন্টেরিওরের জন্য এটি নতুন একটি ধারা। কার্পেট নির্বাচনের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কিছু শেপ বা আকার থেকে বেরিয়ে আসতে হবে এবং আপনার ঘরের ইন্টেরিওরের ধরন অনুযায়ী শেপ নির্ধারণ করতে হবে।
আরামদায়ক কার্পেট বেছে নেওয়া
সারাদিনের ব্যস্ততা আর ক্লান্তির পর কখনো কি মনে হয়েছে নরম কিংবা ফ্লাফি কোন বসার জায়গার গা এলিয়ে দিতে? এক্ষেত্রে আপনার ঘরের কার্পেট একটি বড় ভুমিকা রাখতে পারে। এক্ষেত্রে আপনি বেছে নিতে পারেন কটন কিংবা উলের তৈরি তুলতুলে ধরনের পশমি কার্পেট, যা আপনাকে দিবে শান্তি। অত্যন্ত আরামদায়ক হওয়ার পাশপাশি এটি এগুলো অত্যন্ত বাজেট ফ্রেন্ডলি।
আরামদায়ক কার্পেটের কথা ভাবতেই নির্দ্বিধায় মাথায় আসে পশমি কার্পেটগুলোর কথাই। এগুলো খুবই আরামদায়ক এবং বর্তমানে ইন্টেরিওরের সাথে ভীষণ ট্****! আর এটির আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলো এ কার্পেটগুলো ঘরে একটি বিলাসবহুল কিংবা লাক্সারি ইন্টেরিওর লুক পেতে সাহায্য করে।
কটন কার্পেট ঘরে ব্যবহারের জন্য সবচেয়ে আরামদায়ক। এগুলো খুব সহজেই ধোয়া যায়, এমনকি ওয়াশিং মেশিনেও এগুলো পরিষ্কার করা যায়। এ ধরনের কার্পেটগুলো আপনার বিছানার পাশে সেট করুন, যা আপনাকে দিবে স্বস্তি এবং ফ্লোরের সৌন্দর্যও বৃদ্ধি করবে।

image

#অ্যাসিডিটি দূর করুন সহজেই
ইফতারির নানা ধরনের খাবার থেকে পেটে ব্যথা, গলা-বুক জ্****া, মাথাব্যথা বা বুকে চাপ ধরে থাকে, এগুলো অ্যাসিডিটির লক্ষণ। অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি পেতে আমাদের ঘরেই রয়েছে বেশ কিছু উপাদান।

চেষ্টা করে দেখুন...
• আখের গুড়ের সঙ্গে গোল মরিচের গুঁড়া মিশিয়ে খেলে বেশ ভালো ফল পাওয়া যায়।

• গোল মরিচের গুঁড়া, আদা গুঁড়া, ধনিয়া গুঁড়া এবং সমান পরিমাণ শুকনো পুদিনা পাতা একসঙ্গে মিশিয়ে দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে।

• খাওয়ার পরে আমলকী ও হরীতকীর রস নিয়মিত খেলে এর ফল পাবেন খুব দ্রুত। কারণ এটা খেলে অ্যাসিডিটির সমস্যার স্থায়ী সমাধান হবে।

• তুলসী ও আমলকীর রস অম্লতা দূর করতে খুবই কার্যকর। প্রতিদিন খাওয়ার আগে আধা কাপ এই রস খেতে হবে।

• অর্ধেকটা পাকা টমেটো নিয়মিত খেলে অ্যাসিডিটির কষ্ট থেকে আমাদের মুক্তি দেবে।

• পাকা পেঁপে অম্লতা দূর করতে খুবই সহায়ক

• নিয়মিত দই খেলে অ্যাসিডিটি দূর হয়।

এই উপকরণগুলো প্রায় সবসময়ই আমাদের ঘরে থাকে। তাই রমজানে অ্যাসিডিটি হলে ঘরোয়াভাবেই সমাধান করুন।

image
Kurtibari added new product for sell.
51 w
image

0 Reviews
In stock· New

Pure Cotton Kurti Collection TCK0055

৳1.150.00 (BDT)

N/A

#মেয়ো #পাস্তা
ঝটপট সুস্বাদু মেয়ো পাস্তা
বড় কিংবা ছোট অনেকেরই পছন্দের খাবার পাস্তা। ঝটপট রান্না করা যায় বলে এ খাবার পছন্দের তালিকায় আরো একটু এগিয়ে। খেতে সুস্বাদু আবার অল্প সময়ে তৈরিও করা যায়, তাই ইফতারেও রাখতে পারেন মজাদার পাস্তা।
জেনে নিন মজাদার মেয়ো পাস্তার রেসিপি-

#উপকরণঃ-

#পাস্তা সিদ্ধ করার জন্য―

পাস্তা-২ থেকে ৩ কাপ

লবণ-হাফ চা চামচ

তেল-সামান্য

মেয়ো মিক্সচার তৈরির জন্য―

মেয়োনেজ-৫ টেবিল চামচ

টমেটো সস-৩ টেবিল চামচ


#পাস্তা রান্নার জন্য―


চিকেন/মাশরুম/চিংড়ি-ইচ্ছেমতো

তেল/বাটার-২ টেবিল চামচ

পছন্দের সবজি (পেঁয়াজ, কাঁচা মরিচ, ক্যাপসিকাম ইত্যাদি)

লবণ-স্বাদ অনুযায়ী

গোল মরিচের গুঁড়া-সামান্য

টেস্টিং সল্ট-সামান্য

চিকেন কিউব করে কেটে আগেই অল্প পরিমাণে আদা বাটা, রসুন বাটা, মরিচের গুঁড়া, লবণ দিয়ে মেরিনেট করে ফ্রিজে রেখে দিন। মাশরুম বা প্রন দিয়েও মেয়ো পাস্তা তৈরি করতে পারেন।

প্রস্তুত প্রণালীঃ-
প্রথমে একটি বড় প্যানে পানি (সামান্য তেল ও লবণসহ) গরম করে নিন। এবার এই গরম পানিতে পাস্তা সিদ্ধ করে নিন।পাস্তা সিদ্ধ হয়ে গেলে ছেঁকে নিন ও ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ওয়াশ করে রাখুন।এবার চুলায় আরেকটি প্যানে তেল বা বাটার গরম করে তাতে মেরিনেট করা মাংস/প্রন/মাশরুম ভালোমতো ভেজে নিন এবং তাতে পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ, ক্যাপসিকাম ও পছন্দমতো সবজি অ্যাড করে ভাজতে থাকুন। সামান্য লবণ দিতে ভুলবেন না।
এ পর্যায়ে ছেঁকে নেওয়া সিদ্ধ পাস্তাগুলো দিয়ে নাড়াচাড়া করুন এবং স্বাদমতো টেস্টিং সল্ট ও গোলমরিচের গুঁড়া ছড়িয়ে দিন।
এবার পাস্তার মধ্যে মেয়োনিজ আর টমেটো সস দিয়ে তৈরি করা মেয়ো মিক্সচার দিয়ে ভালোমতো নেড়ে নিন। তারপর চুলা বন্ধ করে নামিয়ে ফেলুন।
ওপরে আরো একটু মেয়োনিজ ছড়িয়ে পরিবেশন করুন মজাদার মেয়ো পাস্তা।
ব্যস, খুব সহজেই তৈরি হয়ে গেল মেয়ো পাস্তা, যা ছোট-বড় সবারই পছন্দের।

image

#এনদ্রিক #ইংল্যান্ড #ব্রাজিল
#এনদ্রিক এর গোলে ১৫ বছর পর ইংল্যান্ডকে হারাল ব্রাজিল
এনদ্রিক ব্রাজিলের জার্সিতে খেলতে নেমেছেন তৃতীয়বার, আর ওয়েম্বলিতে প্রথমবার। ম্যাচের ৭১ মিনিটে বদলি নামার ৯ মিনিট পরেই পেয়ে গেলেন প্রথম গোল। তার গোলেই ইংল্যান্ডকে ১–০ ব্যবধানে হারিয়ে দিল ব্রাজিল। তাতে দলটির নতুন কোচ দরিভাল জুনিয়রের শুরুটাও হলো রঙিন।

২০০৯ সালের পর ইংল্যান্ডের বিপক্ষে এটাই ব্রাজিলের প্রথম জয়। প্রায় ১৫ বছর আগের জয়টাও এসেছিল ১–০ ব্যবধানে, আজকের মতো সেটাও ছিল আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচ। কাতারের আল রাইয়ানে অনুষ্ঠিত সেই ম্যাচে গোল করেছিলেন নিলমার।

২০২২ কাতার বিশ্বকাপের পর থেকে প্রায় ১৩ মাস অন্তবর্তীকালীন কোচ দিয়ে কাজ চালিয়েছে ব্রাজিল ফুটবল কনফেডারেশন (সিবিএফ)। এ সময়ে কোচের দায়িত্ব পালন করা রামন মেনেজেস ও ফার্নান্দো দিনিজের কেউই প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেননি। দিনিজের অধীনে সর্বশেষ ৩ ম্যাচেই হেরে যায় ব্রাজিল। ৩টি ম্যাচই আবার ছিল ২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাই পর্বের।

ওই ৩ হারে দক্ষিণ আমেরিকান অঞ্চলের (কনমেবল) বাছাইয়ের পয়েন্ট তালিকার ছয়ে নেমে যায় রেকর্ড পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা।

অবশেষে গত জানুয়ারিতে দরিভালকে স্থায়ী কোচ হিসেবে নিয়োগ দেয় সিবিএফ। দায়িত্ব নেওয়ার প্রায় আড়াই মাস পর তার অধীনে প্রথম ম্যাচ খেলতে নেমেই সুখস্মৃতি নিয়ে মাঠ ছাড়ল ব্রাজিল।

এদিন ম্যাচের ৭১ মিনিটে পাকুয়েতা ও রদ্রিগোর বদলি হয়ে মাঠে নামেন আন্দ্রেস পেরেইরা ও এনদ্রিক। এর ৯ মিনিট পর গোলমুখ খোলে ব্রাজিল। ৮০ মিনিটে পেরেইরার পাস ধরে বল নিয়ে বক্সে ঢোকেন ভিনিসিয়ুস। তার শট পিকফোর্ড ফিরিয়ে দিলেও জায়গামতো ছিলেন এনদ্রিক । বাঁ পা দিয়ে খালি জালে বল ঠেলে দেন ১৭ বছর ২৪৬ দিন বয়সি ফরোয়ার্ড। অফসাইড যাচাইয়ে বেশ কয়েকবার রিপ্লে দেখা হলেও গোল বহাল থাকে।

image

#পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে মাউন্ট এভারেস্ট আকারের ধূমকেতু

পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে মাউন্ট এভারেস্টের আকারের একটি ধূমকেতু। আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পৃথিবীর খুব কাছাকাছি চলে আসতে যাচ্ছে। প্রায় এক শতাব্দীর মধ্যে এটি প্রথমবারের মতো পৃথিবীর কাছাকাছি আসবে। এটি খালি চোখেও দৃশ্যমান হবে।

ধূমকেতুটি 12P/Pons-Brooks নামে পরিচিত। এর অপর নাম ডেভিল ধূমকেতু। এর পৃষ্ঠে বরফ এবং গ্যাসের একটি শিং-আকৃতির বিস্ফোরণের পর থেকে এই নাম রাখা হয়েছে। ধূমকেতুটি ২১ এপ্রিল সূর্যের খুব কাছাকাছি পৌঁছে যাবে। প্রায় এই সময়ে এটি আকাশে উজ্জ্বল হতে শুরু করবে।

ইতোমধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা দূরবীন বা টেলিস্কোপের সাহায্যে এটি দেখছেন এবং এর দুর্দান্ত ছবি তুলছেন। এটি ২ জুন পৃথিবীর খুব কাছে আসবে। এই সময়ে, পৃথিবী থেকে এর দূরত্ব হবে ১৪৪ মিলিয়ন মাইল।
ধূমকেতু 12P/Pons-Brooks পর্যায়ক্রমে পৃথিবীর কাছে আসে। সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে একটি ধূমকেতু প্রতি ৭০ বছরে সৌরজগতে প্রবেশ করে। জ্যোতির্বিজ্ঞানী জিন-লুই পন্স ১৮১২ সালে প্রথম ধূমকেতু আবিষ্কার করেন।
উইলিয়াম রবার্ট ব্রুকস একজন জ্যোতির্বিজ্ঞানী, ১৮৮৩ সালে এটি আরও একবার দেখেছিলেন। তাদের নামে এটির নামকরণ করা হয়েছে। শেষবার ধূমকেতুটি সূর্যের কাছাকাছি এসেছিল ১৯৫৪ সালে। এরপর ২০৯৫ সালে এটি আবার সূর্যের কাছাকাছি আসতে পারে। ধূমকেতুটি ২১ এপ্রিলের মধ্যে বৃষ রাশিতে আবির্ভূত হবে। তারপর এটি উত্তর গোলার্ধ থেকে সন্ধ্যায় সবচেয়ে ভাল দৃশ্যমান হবে। এই সময়ে এটি পশ্চিম এবং উত্তর-পশ্চিম দিগন্তের কাছাকাছি উপস্থিত হবে। এটি এপ্রিলজুড়ে সূর্যের কাছাকাছি যাওয়ার সাথে সাথে আরও উজ্জ্বল দেখাবে।

তবে যুক্তরাজ্যের রয়্যাল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটির ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর রবার্ট ম্যাসি বলেছেন, ‘ছবিতে যতটা উজ্জ্বল দেখায়, বাস্তবে ততটা উজ্জ্বল নাও দেখাতে পারে। আকাশে চাঁদ না থাকলে তা খালি চোখে দেখা যায়। পরিষ্কার আকাশ না থাকলে এটি দৃশ্যমান হবে না । কিন্তু টেলিস্কোপ থাকলে তা দেখা সহজ হবে।

image

image

🥰

image