Discover postsExplore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations
#আকিলেরহ্যাটট্রিক
পাকিস্তান সুপার লিগের (পিএসএল) এবারের আসরে প্রথম হ্যাটট্রিকটি করলেন আকিল হোসেন। কোয়েটা গ্ল্যাডিয়েটর্সের প্রথম বোলার হিসেবে পিএসএলে হ্যাটট্রিকের স্বাদ পেলেন ক্যারিবিয়ান স্পিনার। তবে তার এই কীর্তি ম্লান হয়ে গেছে দল না জেতায়। বাবর আজমের ব্যাটিংয়ে তাদের হারিয়ে পয়েন্ট তালিকার দুইয়ে উঠে এসেছে পেশোয়ার জালমি।
পিএসএলে শুক্রবার পেশাওয়ার জালমির বিপক্ষে ৭৬ রানে হারা ম্যাচে হ্যাটিট্রক করেন আকিল। আসরে প্রথম হ্যাটট্রিক এটি। সব মিলিয়ে ষষ্ঠ বোলার হিসেবে পিএসএলে হ্যাটট্রিকের কীর্তি গড়লেন আকিল। আগের পাঁচ জন হলেন- মোহাম্মদ আমির (২০১৬), জুনাইদ খান (২০১৮), ইমরান তাহির (২০১৮), মোহাম্মদ সামি (২০১৯) ও আব্বাস আফ্রিদি (২০২৩)।
জুনাইদ, তাহির ও আব্বাস মুলতান সুলতান্সের হয়ে এই স্বাদ পান। আমির করাচি কিংসের জার্সিতে এবং সামি ইসলামাবাদ ইউনাইটেডের হয়ে গড়েন এই কীর্তি।
রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আকিলের হ্যাটট্রিকটি তার কোটার শেষ ও পেশাওয়ারের ইনিংসের ষোড়শ ওভারে। ওভারের দ্বিতীয় বলে কিপারের গ্লাভসে ধরা পড়েন আমের জামাল। পরের বল স্টাম্পে টেনে আনেন মেহরান মুমতাজ। চতুর্থ বলে স্লিপে ধরা পড়েন মার্ক উড।
এর আগে পেশাওয়ার অধিনায়ক বাবর আজমের উইকেটও নেন আকিল। ৪ ওভারে ২৩ রানে ৪ উইকেট নেন ক্যারিবিয়ান স্পিনার।
আকিলের বলে আউট হওয়ার আগে ৩০ বলে ৯টি চার ও ১ ছক্কায় দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৩ রান করেন বাবর। সাথে বাকি ব্যাটারদের অবদানে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামা পেশাওয়ার ২০ ওভারে ৮ উইকেটে করে ১৯৬ রান। পরে বোলারদের মিলিত প্রচেষ্টায় কোয়েটাকে ১২০ রানে গুটিয়ে বিশাল ভ্যবধানে ম্যাচ জিতে নেয় পেশোয়ার।
#অ্যান্ডারসন এর নতুন ইতিহাস
অস্ট্রেলিয়ার শেন ওয়ার্ন ও শ্রীলংকার মুত্তিয়া মুরালিধরনের পর প্রথম বোলার এবং ইতিহাসের প্রথম পেসার হিসেবে টেস্ট ক্রিকেটে ৭০০ উইকেটের মাইলফলক ছুঁয়েছেন জেমস অ্যান্ডারসন।
শনিবার ভারতের বিপক্ষে ধর্মশালা টেস্টের তৃতীয় দিন কুলদীপ যাদবকে ফিরিয়ে অনন্য এ মাইলফলক ছুঁলেন ইতিহাসের সফলতম এই ইংলিশ পেসার।
অ্যান্ডারসনের আগে ১৩৩ টেস্টে ৮০০ উইকেট নিয়ে টেস্ট ক্রিকেটের সর্বকালের সেরা মুরালিধরন। অপরদিকে প্রয়াত শেন ওয়ার্ন ১৪৫ টেস্টে নিয়েছেন ৭০৮ উইকেট। ৪১ বছর বয়সি অ্যান্ডারসনের সামনে এখন ওয়ার্ন।
সাদা পোশাকে ৭০০ উইকেট নিতে অ্যান্ডারসনের লেগেছে ১৮৭ ম্যাচ। পেসারদের মধ্যে তিনিই প্রথম ছুঁলেন এই মাইলফলক। তার সাবেক সতীর্থ স্টুয়ার্ট ব্রডের আছে ৬০৪ উইকেট। এই দুজন ছাড়া পেসারদের মধ্যে কারও ৬০০ উইকেটের বেশি নেই।
আর মাত্র ৯ উইকেট পেলে অস্ট্রেলিয়ান কিংবদন্তি লেগ স্পিনার ওয়ার্নকে ছাড়িয়ে টেস্টের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি হবেন অ্যান্ডারসন। সর্বোচ্চ উইকেট শিকারির তালিকায় তার পরে আছেন ভারতীয় কিংবদন্তি স্পিনার অনিল কুম্বলে। ১৩২ টেস্টে ৬১৯ উইকেট নিয়েছেন তিনি।
#উড়ালগাড়ি
বিশ্বে প্রথমবারের মতো ছাড়পত্র পেল উড়াল গাড়ি-
বিশ্বে প্রথমবারের মতো উড়ন্ত গাড়ির অনুমোদন দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। যে দৃশ্য একসময় কেবল কল্পবিজ্ঞানের দুনিয়া অথবা সিনেমাতে দেখা যেত তা এবার খালি চোখে বাস্তবে দেখতে পাবেন সবাই। এমনকি সেই বাহনে চড়ে মুহূর্তে পৌঁছে যাবেন অফিস, স্কুল অথবা ইউনিভার্সিটি।
অ্যাভিয়েশন ল’ ফার্ম অ্যারো ল সেন্টার অনুযায়ী, মার্কিন সংস্থা ‘আলেফ অ্যারোনেটিক্স’-এর তৈরি একটি বৈদ্যুতিক উড়ন্ত যানবাহনকে ছাড়পত্র দিল। যা সড়কপথে চলাচলের পাশাপাশি বিমানের মতোই আকাশে উড়তে এবং অবতরণ করতে সক্ষম।
জানা গেছে, গাড়িটির মূল্য ৩ লাখ মার্কিন ডলার। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৩ কোটি ৩০ লাখ টাকা। তবে ‘আলেফ অ্যারোনটিক্স’ এখনো এ গাড়ির বিক্রয়যোগ্য মডেল নির্মাণ শুরু করেনি। আশা করা হচ্ছে ২০২৫ সাল নাগাদ এটি বিক্রির উদ্দেশ্যে তৈরি করা শুরু হবে। এর আগে, আলেফের তৈরি গাড়িটি ২০২২ সালে আত্মপ্রকাশ করেছিল। বৈদ্যুতিক এ গাড়িটি একবার চার্জ দিলে ১৭৭ কিলোমিটার আকাশপথে ও ৩২২ কিলোমিটার সড়কপথে পাড়ি দিতে সক্ষম।
এ অনুমতি পাওয়া গেলেও মার্কিন সরকার জানিয়েছে, প্রস্তুতকারী সংস্থা আলেফ-কে উড়ন্ত গাড়ির লোকেশন এবং ব্যবহারের উদ্দেশ্য সীমিত রাখতে হবে। ক্যালিফোর্নিয়াভিত্তিক সংস্থা আলেফ অ্যারোনটিক্স। তাদের দাবি, এ গাড়ি শতভাগ বৈদ্যুতিক। একসঙ্গে ২ জন মানুষকে সঙ্গে নিতে পারে। এ গাড়ির মাধ্যমে শুধু ভিড় এড়ানোই সহজ হবে না, সড়ক দুর্ঘটনার সম্ভাবনাও অনেকটা হ্রাস পাবে। গাড়ি প্রস্তুতকারী সংস্থার আরও দাবি, ব্যক্তিগত গ্রাহক এবং করপোরেট গ্রাহক মিলিয়ে এখন পর্যন্ত তারা ৪৪০টি উড়ন্ত গাড়ির অর্ডার পেয়েছেন।
:#ত্বকের উজ্জ্বলতা ফেরাতে তিনটি প্রাকৃতিক উপাদান-
আমরা অনেকেই কম-বেশি ত্বকের যত্ন নিয়ে সচেতন। আবার অনেকে আছি যারা খুব একটা সময় পান না ত্বকের যত্ন নেওয়ার। যার ফলে ত্বক হয়ে যায় নিষ্প্রাণ, অনুজ্জ্বল। ত্বকের হাল ফেরাবার জন্য দরকার বিশেষ যত্ন।
সবসময়ই যে দামী ক্রিম বা পার্লারের ফেসিয়াল ট্রিটমেন্টের মাধ্যমে ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরে আসে এমনটা কিন্তু নয়। চাইলে বাসায় সহজলভ্য কিছু প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে খুব সহজেই ত্বকের উজ্জ্বলতা ফেরানো সম্ভব।
#অ্যালোভেরাঃ
অ্যালোভেরা আমাদের প্রায় সবারই বাসায় থাকে, বাসায় না থাকলেও আশপাশে কিংবা বাজারে সহজেই পাওয়া যায়। এই জিনিস ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখার জন্য বেশ পরিচিত।
শুধু তাই-ই নয়, অ্যালোভেরার নির্যাস ব্যবহারে ত্বকের উজ্জ্বলতাও ফিরে আসবে। চাইলে সপ্তাহে দুইদিন ভিটামিন-ই ক্যাপসুলের নির্যাসের সঙ্গে অ্যালোভেরার নির্যাস মিশিয়ে মুখে ব্যবহার করে দেখতে পারেন।
#গোলাপঃ
ভালোবাসার প্রতীক হিসেবে পরিচিত এই ফুল কিন্তু ত্বকের যত্নেও বেশ কার্যকর। এতে থাকা ভিটামিন ও মিনারেল ত্বকের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।
নিয়মিত গোলাপের ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরে আসবে সহজেই।
#জবাঃ
প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সমৃদ্ধ জবা ফুল ত্বকের উজ্জ্বলতা ফেরাতে বেশ সহায়ক। আমরা সাধারণত চুলের যত্নে এই ফুল ব্যবহার করে থাকি। শুধু চুলই নয়, জবার ফেসপ্যাক ত্বকে ব্যবহার করলে ত্বকের হারানো উজ্জ্বলতা ফিরে আসবে সহজেই। তাই সপ্তাহে দুইদিন চাইলে ব্যবহার করতে পারেন জবা ফুলের ফেসপ্যাক।
"বিয়েবাড়ির কাচ্চির স্বাদই আলাদা"
এখন আপনিও বাড়িতেই রাঁধতে পারবেন বিয়েবাড়ির স্বাদের কাচ্চি -
কাচ্চি রান্নার প্রয়োজনীয় উপদান সামগ্রী-
পোলাও চাল ১ কেজি, খাসির মাংস ২ কেজি, পেঁয়াজকুচি দেড় কাপ, আদাবাটা ১ টেবিল চামচ, তেল ১ কাপ, কিশমিশ বাটা ১ চা–চামচ, গোটা আলু মাঝারি ৬-৭টি, রসুনবাটা দেড় চা–চামচ, টক দই আধা কাপ, কিশমিশ ২ টেবিল চামচ, তরল দুধ ১ কাপ, পোস্তদানাবাটা ১ চা–চামচ, জাফরান ১ চা–চামচ, বাদামবাটা ১ চা–চামচ, মরিচগুঁড়া ২ চা–চামচ, কাবাব চিনি ৩-৪টি, জায়ফল–জয়ত্রী গুঁড়া আধা চা–চামচ, আলুবোখারা ৭-৮টি, শাহি জিরা ১ চা–চামচ, টমেটো সস ২ টেবিল চামচ, এলাচি, দারুচিনি, তেজপাতা কয়েকটা, লবণ পরিমাণমতো, তারা মসলা ২টি, কাচ্চি মসলা ১ টেবিল চামচ, বড় এলাচি ২টি, লবঙ্গ ২-৩টি, সাদা গোলমরিচের গুঁড়া, গোলাপ জল ২ চা–চামচ। (জায়ফল, জয়ত্রী, বড় এলাচি, দারুচিনি, জিরা, এলাচি, তারা মসলা অল্প অল্প একসঙ্গে মিশিয়ে কাচ্চি মসলা তৈরি করে নেবেন)
প্রস্তুত প্রণালি:
পেঁয়াজকুচি ভেজে বেরেস্তা করে রাখুন। মাংসের টুকরায লবণ মেখে পরিষ্কার পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নিন। এতে মাংসের গন্ধ দূর হয়। এবার মাংসের পানি ঝরিয়ে টক দই, আদাবাটা, রসুনবাটা, কিশমিশবাটা, বাদামবাটা, মরিচগুঁড়া, সাদা গোলমরিচের গুঁড়া, ১ চা–চামচ গোলাপজল, জায়ফল–জয়ত্রীর গুঁড়া, বড় এলাচি, পোস্তদানাবাটা, লবণ ও তেল (বেরেস্তা ভাজার তেল) দিয়ে ২ ঘণ্টা ম্যারিনেট করে রাখুন। বড় আলু হলে দুই টুকরা করে নেবেন। আর যদি মাঝারি আলু হয়, তাহলে আস্ত ভেজে রাখুন। পোলাওয়ের চাল সেদ্ধ করার জন্য পানিতে তারা মসলা, এলাচি, লবঙ্গ, দারুচিনি, তেজপাতা, লবণ দিয়ে ফুটতে দিন। ফুটন্ত পানিতে চাল ঢেলে দিন। চাল আধা সেদ্ধ হলে পানি ঝরিয়ে নেবেন। কাচ্চি যে পাত্রে রান্না করবেন, সে পাত্রে মাংস ঢালুন। এর ওপর কিছুটা বেরেস্তা, ভাজা আলু দিন। এর ওপর আধা সেদ্ধ চাল দিন। এভাবে লেয়ারের পর জাফরান ভেজানো দুধ, কিশমিশ, আলুবোখারা, বেরেস্তা, গোলাপজল, কাচ্চি মসলাগুঁড়া, ঘি দিয়ে ঢাকনা আটা দিয়ে আটকে দিন। ১ ঘণ্টার কম আঁচে রান্না করবেন।
"মহাকাশের গভীরে উত্তপ্ত পানির সমুদ্র"
জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা দাবি করেছেন, তাঁরা সৌরজগতের বাইরে এমন একটি দূরবর্তী গ্রহের (এক্সোপ্লানেট) সন্ধান পেয়েছেন, যেখানে গভীর সমুদ্র থাকতে পারে। দীর্ঘদিন ধরেই পৃথিবীর বাইরে বাসযোগ্য কোনো স্থানের খোঁজ পাওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা।
সমুদ্র আচ্ছাদিত এই এক্সোপ্লানেটটির সন্ধান তাঁদের প্রচেষ্টাকে আরও এগিয়ে নেবে বলে মনে করছেন যুক্তরাজ্যের এক দল গবেষক। তাঁরা যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসার জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ ব্যবহার করে এই পর্যবেক্ষণ করেছেন। তাঁরা আমাদের সৌরজগতের বাইরের ওই এক্সোপ্লানেটটির বায়ুমণ্ডলে পানির বাষ্প, মিথেন ও কার্বন ডাই–অক্সাইডের রাসায়নিক নমুনা দেখার দাবি করেছেন। এই এক্সোপ্লানেটটির নাম টিওআই–২৭০ ডি।
জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা বলেছেন, ওই গ্রহটির আকার পৃথিবীর ব্যাসার্ধের দ্বিগুণ এবং এটি পৃথিবী থেকে ৭০ আলোকবর্ষ দূরে।
যুক্তরাজ্যের কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা বলেন, তাঁরা যে রাসায়নিকের মিশ্রণ পর্যবেক্ষণ করেছেন, তা পানির এক দুনিয়ার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। সেখানে রয়েছে হাইড্রোজেনসমৃদ্ধ বায়ুমণ্ডল আর গ্রহজুড়ে বিস্তৃত এক সমুদ্র।
জেমস ওয়েব টেলিস্কোপের তথ্য বিশ্লেষণের নেতৃত্বে থাকা অধ্যাপক নিক্কু মধুসূদন বলেন, ‘ওই গ্রহের সমুদ্রের যে পানি, তা ১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা তার চেয়েও বেশি উষ্ণ হতে পারে। বায়ুমণ্ডলীয় চাপ অনেক বেশি থাকায় এই মহাসাগর তরল অবস্থায় বিরাজ করতে পারে।’ তবে ওই গ্রহ বসবাসযোগ্য কি না, তা তিনি স্পষ্ট করে বলতে পারেননি।
অ্যাস্ট্রোনমি অ্যান্ড অ্যাস্ট্রোফিজিক্স লেটারস জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্রে জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের ব্যাখ্যাটির পক্ষে বলা হয়েছে। তবে কানাডার এক দল বিজ্ঞানী এই এক্সোপ্লানেটটি নিয়ে আরও পর্যবেক্ষণ করে তাদের সঙ্গে দ্বিমত প্রকাশ করেছেন। তাঁরাও এক্সোপ্লানেটটির বায়ুমণ্ডলে একই রাসায়নিক থাকার কথা বলেছেন। তবে তাঁদের যুক্তি, তরল পানির জন্য ওই এক্সোপ্লানেটটি অনেক বেশি উষ্ণ। তাঁদের যুক্তি, সেখানকার পৃষ্ঠ পাথুরে হতে পারে। এর বায়ুমণ্ডলে ঘন হাইড্রোজেন ও পানির বাষ্প থাকতে পারে।
তবে জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের যে মতটিই প্রাধান্য পাক না কেন, সাম্প্রতিক পর্যবেক্ষণ থেকে জেমস ওয়েব টেলিস্কোপের অত্যাশ্চর্য অন্তর্দৃষ্টির বিষয়টিই সামনে আসছে। এ টেলিস্কোপ গ্রহের বায়ুমণ্ডলের মধ্য দিয়ে ফিল্টার করা তারকারাজির আলোকে ধারণ করে এবং তাতে থাকা রাসায়নিক উপাদানগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পেতে সহায়তা করে।
২০২১ সালের ডিসেম্বরে জেমস ওয়েব টেলিস্কোপকে মহাকাশে পাঠানো হয়। এটি পৃথিবী থেকে ১০ লাখ মাইল দূরে অবস্থিত। ২০২২ সালের ১১ জুলাই মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে ধারণ করা প্রথম পূর্ণাঙ্গ রঙিন ছবি প্রকাশ করেন। ১ হাজার ৩০০ কোটি বছরের মধ্যে এটি মহাজগতের সবচেয়ে স্পষ্ট ছবি বলে দাবি করা হয়।