Discover postsExplore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations
#চন্দ্রগ্রহণ
বছরের প্রথম চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কোথা থেকে?
চলতি বছরের প্রথম চন্দ্রগ্রহণ হতে যাচ্ছে মার্চ মাসে। আজ ২৫ মার্চেই দেখা যাবে এই বছরের প্রথম চন্দ্রগ্রহণ।
বার্তা সংস্থা এপি জানিয়েছে, ২০২৪ সালের প্রথম চন্দ্রগ্রহণ সোমবার সকাল ১০টা ২৩ মিনিটে শুরু হবে। আর দুপুর ৩টা ২ মিনিট পর্যন্ত চলবে।
চন্দ্রগ্রহণ পৃথিবীর বিস্তীর্ণ এলাকা থেকে দেখা যাবে। তবে সেই তালিকায় ভারত ও বাংলাদেশ নেই। মূলত পৃথিবীর পশ্চিম গোলার্ধ থেকে সোমবারের চন্দ্রগ্রহণ দেখা যাবে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
চলতি বছরের প্রথম চন্দ্রগ্রহণের সাক্ষী থাকবে এশিয়ার উত্তর ও পূর্ব অংশ। এছাড়াও চন্দ্রগ্রহণ দেখা যাবে ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, উত্তর আমরিকা, দক্ষিণ আমেরিকা, আফ্রিকা। প্রশান্ত মহাসাগরীয় আর্কটিক ও আন্টার্টিকার বহু অংশ দেখতে পাবে গ্রহণ।
সোমবারের চন্দ্রগ্রহণের একটি বিশেষত্ব রয়েছে। এটি চাঁদের পূর্ণ বা আংশিক গ্রহণ নয়। একে বলে ‘পেনম্ব্রাল’ চন্দ্রগ্রহণ। গ্রহণের সময়ে সাধারণত সূর্য, পৃথিবী এবং চাঁদ একই সরলরেখায় অবস্থান করে। ফলে সূর্যের আলো পৃথিবীর উপরে পড়ে এবং পৃথিবীর ছায়া চাঁদকে ঢেকে দেয়। ‘পেনম্ব্রাল’ গ্রহণের ক্ষেত্রে তা হবে না। এই পর্যায়ে পৃথিবী, সূর্যের আলো পুরোপুরি ভাবে আড়াল করতে পারে না। বরং চাঁদের ঔজ্জ্বল্য খানিক হ্রাস পায়। একে আংশিক গ্রহণও বলা যায় না।
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা নাসার পরিসংখ্যান অনুযায়ী, সোমবারের পর বছরের দ্বিতীয় চন্দ্রগ্রহণটি হবে সেপ্টেম্বর মাসে। ১৮ সেপ্টেম্বর চাঁদের আংশিক গ্রহণ হওয়ার কথা। তা দেখা যাবে আফ্রিকা, আমেরিকা এবং ইউরোপের বিভিন্ন অংশ থেকে।
এদিকে, আগামী ৮ এপ্রিল বিরল এক সূর্যগ্রহণের সাক্ষী হতে চলেছে বিশ্ব। তবে সব সূর্যগ্রহণের মতো একই সাথে পৃথিবীর সব অঞ্চল থেকে দেখা যাবে না এটি। সম্প্রতি এমনই তথ্য প্রকাশ করেছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। ২০২৪ সালের প্রথম এ সূর্যগ্রহণ হবে পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ।
নাসা বলছে, এই সূর্যগ্রহণ খুবই বিশেষ। কারণ এই ঘটনা ঘটছে ৫৪ বছর পর। এর আগে ১৯৭০ সালে এই সূর্যগ্রহণ হয়েছিল। এর পরে এটি ২০৭৮ সালে ঘটবে।
#চন্দ্রগ্রহণ
বছরের প্রথম চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কোথা থেকে?
চলতি বছরের প্রথম চন্দ্রগ্রহণ হতে যাচ্ছে মার্চ মাসে। আজ ২৫ মার্চেই দেখা যাবে এই বছরের প্রথম চন্দ্রগ্রহণ।
বার্তা সংস্থা এপি জানিয়েছে, ২০২৪ সালের প্রথম চন্দ্রগ্রহণ সোমবার সকাল ১০টা ২৩ মিনিটে শুরু হবে। আর দুপুর ৩টা ২ মিনিট পর্যন্ত চলবে।
চন্দ্রগ্রহণ পৃথিবীর বিস্তীর্ণ এলাকা থেকে দেখা যাবে। তবে সেই তালিকায় ভারত ও বাংলাদেশ নেই। মূলত পৃথিবীর পশ্চিম গোলার্ধ থেকে সোমবারের চন্দ্রগ্রহণ দেখা যাবে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
চলতি বছরের প্রথম চন্দ্রগ্রহণের সাক্ষী থাকবে এশিয়ার উত্তর ও পূর্ব অংশ। এছাড়াও চন্দ্রগ্রহণ দেখা যাবে ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, উত্তর আমরিকা, দক্ষিণ আমেরিকা, আফ্রিকা। প্রশান্ত মহাসাগরীয় আর্কটিক ও আন্টার্টিকার বহু অংশ দেখতে পাবে গ্রহণ।
সোমবারের চন্দ্রগ্রহণের একটি বিশেষত্ব রয়েছে। এটি চাঁদের পূর্ণ বা আংশিক গ্রহণ নয়। একে বলে ‘পেনম্ব্রাল’ চন্দ্রগ্রহণ। গ্রহণের সময়ে সাধারণত সূর্য, পৃথিবী এবং চাঁদ একই সরলরেখায় অবস্থান করে। ফলে সূর্যের আলো পৃথিবীর উপরে পড়ে এবং পৃথিবীর ছায়া চাঁদকে ঢেকে দেয়। ‘পেনম্ব্রাল’ গ্রহণের ক্ষেত্রে তা হবে না। এই পর্যায়ে পৃথিবী, সূর্যের আলো পুরোপুরি ভাবে আড়াল করতে পারে না। বরং চাঁদের ঔজ্জ্বল্য খানিক হ্রাস পায়। একে আংশিক গ্রহণও বলা যায় না।
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা নাসার পরিসংখ্যান অনুযায়ী, সোমবারের পর বছরের দ্বিতীয় চন্দ্রগ্রহণটি হবে সেপ্টেম্বর মাসে। ১৮ সেপ্টেম্বর চাঁদের আংশিক গ্রহণ হওয়ার কথা। তা দেখা যাবে আফ্রিকা, আমেরিকা এবং ইউরোপের বিভিন্ন অংশ থেকে।
এদিকে, আগামী ৮ এপ্রিল বিরল এক সূর্যগ্রহণের সাক্ষী হতে চলেছে বিশ্ব। তবে সব সূর্যগ্রহণের মতো একই সাথে পৃথিবীর সব অঞ্চল থেকে দেখা যাবে না এটি। সম্প্রতি এমনই তথ্য প্রকাশ করেছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। ২০২৪ সালের প্রথম এ সূর্যগ্রহণ হবে পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ।
নাসা বলছে, এই সূর্যগ্রহণ খুবই বিশেষ। কারণ এই ঘটনা ঘটছে ৫৪ বছর পর। এর আগে ১৯৭০ সালে এই সূর্যগ্রহণ হয়েছিল। এর পরে এটি ২০৭৮ সালে ঘটবে।
#চন্দ্রগ্রহণ
বছরের প্রথম চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কোথা থেকে?
চলতি বছরের প্রথম চন্দ্রগ্রহণ হতে যাচ্ছে মার্চ মাসে। আজ ২৫ মার্চেই দেখা যাবে এই বছরের প্রথম চন্দ্রগ্রহণ।
বার্তা সংস্থা এপি জানিয়েছে, ২০২৪ সালের প্রথম চন্দ্রগ্রহণ সোমবার সকাল ১০টা ২৩ মিনিটে শুরু হবে। আর দুপুর ৩টা ২ মিনিট পর্যন্ত চলবে।
চন্দ্রগ্রহণ পৃথিবীর বিস্তীর্ণ এলাকা থেকে দেখা যাবে। তবে সেই তালিকায় ভারত ও বাংলাদেশ নেই। মূলত পৃথিবীর পশ্চিম গোলার্ধ থেকে সোমবারের চন্দ্রগ্রহণ দেখা যাবে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
চলতি বছরের প্রথম চন্দ্রগ্রহণের সাক্ষী থাকবে এশিয়ার উত্তর ও পূর্ব অংশ। এছাড়াও চন্দ্রগ্রহণ দেখা যাবে ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, উত্তর আমরিকা, দক্ষিণ আমেরিকা, আফ্রিকা। প্রশান্ত মহাসাগরীয় আর্কটিক ও আন্টার্টিকার বহু অংশ দেখতে পাবে গ্রহণ।
সোমবারের চন্দ্রগ্রহণের একটি বিশেষত্ব রয়েছে। এটি চাঁদের পূর্ণ বা আংশিক গ্রহণ নয়। একে বলে ‘পেনম্ব্রাল’ চন্দ্রগ্রহণ। গ্রহণের সময়ে সাধারণত সূর্য, পৃথিবী এবং চাঁদ একই সরলরেখায় অবস্থান করে। ফলে সূর্যের আলো পৃথিবীর উপরে পড়ে এবং পৃথিবীর ছায়া চাঁদকে ঢেকে দেয়। ‘পেনম্ব্রাল’ গ্রহণের ক্ষেত্রে তা হবে না। এই পর্যায়ে পৃথিবী, সূর্যের আলো পুরোপুরি ভাবে আড়াল করতে পারে না। বরং চাঁদের ঔজ্জ্বল্য খানিক হ্রাস পায়। একে আংশিক গ্রহণও বলা যায় না।
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা নাসার পরিসংখ্যান অনুযায়ী, সোমবারের পর বছরের দ্বিতীয় চন্দ্রগ্রহণটি হবে সেপ্টেম্বর মাসে। ১৮ সেপ্টেম্বর চাঁদের আংশিক গ্রহণ হওয়ার কথা। তা দেখা যাবে আফ্রিকা, আমেরিকা এবং ইউরোপের বিভিন্ন অংশ থেকে।
এদিকে, আগামী ৮ এপ্রিল বিরল এক সূর্যগ্রহণের সাক্ষী হতে চলেছে বিশ্ব। তবে সব সূর্যগ্রহণের মতো একই সাথে পৃথিবীর সব অঞ্চল থেকে দেখা যাবে না এটি। সম্প্রতি এমনই তথ্য প্রকাশ করেছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। ২০২৪ সালের প্রথম এ সূর্যগ্রহণ হবে পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ।
নাসা বলছে, এই সূর্যগ্রহণ খুবই বিশেষ। কারণ এই ঘটনা ঘটছে ৫৪ বছর পর। এর আগে ১৯৭০ সালে এই সূর্যগ্রহণ হয়েছিল। এর পরে এটি ২০৭৮ সালে ঘটবে।
লজ্জাজনক হারের মুখে বাংলাদেশ
সিলেট টেস্ট চতুর্থদিনে গড়াল বটে কিন্তু ম্যাচের কোনো আকর্ষণ আর অবশিষ্ট নেই। শ্রীলংকার রান-পাহাড়ে পিষ্ট হওয়ার পর রোববার শেষ বিকালে অবিশ্বাস্য ব্যাটিংধসে তৃতীয়দিন শেষেই পরাজয়ের ডাক শুনছে বাংলাদেশ। চতুর্থ ইনিংসে ৫১১ রানের বিশাল লক্ষ্য তাড়ায় ভয়াবহ ব্যাটিং ব্যর্থতায় পাঁচ উইকেটে ৪৭ রানে তৃতীয়দিন শেষ করা স্বাগতিকরা দাঁড়িয়ে নিশ্চিত হারের মুখে। সর্বোচ্চ রান তাড়ার নতুন বিশ্বরেকার্ড গড়ে জিততে বাকি পাঁচ উইকেটে করতে হবে আরও ৪৬৪ রান! সাত রানে অপরাজিত মুমিনুল হকের সঙ্গে ক্রিজে আছেন তাইজুল ইসলাম (৬*)।
সিলেট টেস্টে বাংলাদেশের ব্যাটিংকে ‘হরর শো’ বললেও কম বলা হবে। যে উইকেটে শ্রীলংকার দুই ব্যাটার ধনঞ্জয়া ডি সিলভা ও কামিন্দু মেন্ডিস গড়েছেন জোড়া সেঞ্চুরির বিরল কীর্তি, সেখানেই প্রথম ইনিংসে ১৮৮ রানে অলআউট হওয়ার পর দ্বিতীয় ইনিংসে মাত্র নয় ওভারের মধ্যে ৩৭ রানে পাঁচ উইকেট হারিয়ে বসে বাংলাদেশ। দায়িত্বজ্ঞানহীন শটে উইকেট বিলিয়ে আসেন সবাই। বিশ্ব ফার্নান্ডোর করা প্রথম ওভারেই এলবিডব্লু হয়ে ফেরেন মাহমুদুল হাসান জয়। পরের ওভারে রাজিথার অফ-স্টাম্পের অনেক বাইরের বল তাড়া করে সাজঘরের পথ ধরেন অধিনায়ক নাজমুল হাসান। পালটা আক্রমণে চাপ কমানোর ব্যর্থ চেষ্টায় জাকির হাসানও (১৯) টিকতে পারেননি বেশিক্ষণ। নবম ওভারে টানা দুই বলে শাহাদত হোসেন ও লিটন দাসকে শূন্য রানে ফিরিয়ে বাংলাদেশকে খাদের কিনারে ঠেলে দেন বিশ্ব ফার্নান্ডো।
এর আগে পাঁচ উইকেটে ১১৯ রান নিয়ে তৃতীয়দিনের খেলা শুরু করা শ্রীলংকার দ্বিতীয় ইনিংস থামে ৪১৮ রানে। বাংলাদেশের নিষ্প্রভ বোলিং ও ছন্নছাড়া ফিল্ডিংয়ের সুযোগ কাজে লাগিয়ে কাল বাকি পাঁচ উইকেটে আরও ২৯৯ রান যোগ করেছে তারা। প্রথম ইনিংসের দুই সেঞ্চুরিয়ান ধনঞ্জয়া ও কামিন্দু দ্বিতীয় ইনিংসেও স্পর্শ করেন তিন অঙ্ক। প্রায় দেড়শ বছরের টেস্ট ইতিহাসে একই ম্যাচে এক দলের দুই ব্যাটারের জোড়া সেঞ্চুরির মাত্র তৃতীয় নজির এটি। এর আগে এই কীর্তি ছিল শুধু অস্ট্রেলিয়ার গ্রেগ চ্যাপেল ও ইয়ান চ্যাপেল এবং পাকিস্তানের মিসবাহ-উল-হক ও আজহার আলীর। সেঞ্চুরির আগে ও পরে দুবার জীবন পাওয়া ধনঞ্জয়াকে ১০৮ রানে থামিয়ে সপ্তম উইকেটে ১৭৩ রানের জুটি ভাঙেন মেহেদী হাসান মিরাজ। অধিনায়কের বিদায়ের পর সেঞ্চুরি পূর্ণ করা কামিন্দু লেজের ব্যাটারদের নিয়ে বাংলাদেশকে আরও ভুগিয়ে শেষ ব্যাটার হিসাবে আউট হন ১৬৪ রানে। মিরাজের চার উইকেটের পরও বাংলাদেশের আশার বেলুন ততক্ষণে চুপসে গেছে। এরপর শেষ বিকালে সেই বিভীষিকাময় ব্যাটিং।
#হোমমেড #ফেসওয়াশ
বাড়িতেই বানান ফেসওয়াশ
বাইরে থেকে ফিরে মুখ পরিষ্কার করা খুবই জরুরি। মুখ পরিষ্কার করতে অনেকেই ফেসওয়াশ ব্যবহার করেন। একটু ভালো মানের ফেসওয়াশের দাম একটু বেশিই হয়। আবার অনেকসময় এতে নানা ধরনের রাসায়নিক মেশানো থাকে, যা ত্বকের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে। চাইলে বাড়িতেই বানিয়ে নিতে পারেন ফেসওয়াশ। এতে ত্বকের ক্ষতিও হবে না আর টাকাও বাঁচবে।
এই ফেসওয়াশ বানাতে লাগবে ওটস গুঁড়ো, বাদাম, হলুদ, বেসন ও ল্যাভেন্ডার অয়েল। ওটস ত্বককে ভিতর থেকে পরিষ্কার করতে সাহায্য করে, বাদাম প্রাকৃতিক এক্সফ্লয়েটর হিসেবে কাজ করে। অন্যদিকে হলুদে রয়েছে প্রদাহ-প্রতিরোধী এবং অ্যান্টি-সেপটিক বৈশিষ্ট্য, যা ত্বককে ক্ষতর হাত থেকে রক্ষা করে। আর বেসন ত্বকের অতিরিক্ত তেল শোষণে সাহায্য করে। এই ফেসওয়াশে ব্যবহৃত ল্যাভেন্ডার অয়েল ত্বককে উজ্জ্বল করে তোলে।
কীভাবে তৈরি করবেন ফেসওয়াশ-
একটি বাটিতে ল্যাভেন্ডার তেলসহ সমস্ত উপাদান ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। এয়ারটাইট কনটেনার সংরক্ষণ করুন। এখান থেকে নিয়ে ব্যবহার করুন। তবে ত্বক সংবেদনশীল হলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞর পরামর্শ নেবেন।
#ডায়াবেটিস#প্রতিষেধক #সজনে #ডাঁটা
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য প্রতিষেধক সজনে ডাঁটা
স্থানীয় বাজারে, গলির মোড়ে এমনকি আবাসিক এলাকায় ঘুরে বেড়ানো ভ্যানগুলোতে এখন পাওয়া যাচ্ছে অতি লোভনীয় সজনে ডাঁটা। যা তার স্বাদ ও ভেষজ গুণাগুণের জন্য অনেকের কাছেই বিশেষভাবে সমাদৃত।
খুব অল্প সময়ের জন্য বসন্তের শুরুর দিকে পাওয়া যায় এ মৌসুমি সবজি। তবে এটা এখন বসন্ত শেষেও বেশ কিছুদিন পাওয়া যায়। সজনে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় ডালের সঙ্গে। এছাড়া সরিষা ও আলু, টমোটো যেভাবেই রান্না করা হোক না কেন, তা বাঙালিদের জন্য এক বিশেষ খাবার। এটা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও প্রতিষেধক স্বরূপ।
সজনেতে যেহেতু উচ্চমাত্রায় ভিটামিন A, C, E আছে তাই এতে anti-oxidant, অত্যাবশ্যকীয় অ্যামাইনো acid এবং মিনারেলের পরিমাণ বেশি। সম্প্রতি গবেষণায় দেখা গেছে, আমাদের দেশের সহজলভ্য এ সজনে anti-ageing প্রক্রিয়াতে সহায়তা করে এবং এর anti-inflammatory ও anti-carcinogenic বিশেষত্ব রয়েছে।
যদি সজনে কাঁচা অবস্থায় খাওয়া যায় তাহলে তিতা স্বাদ Insulin এর মাত্রাকে Regulate করতে সহায়তা করে কিন্তু যখন রান্না করা হয় তখন এটা আঁশ (Fibre) বা Complex Carbohydrate এ রূপান্তরিত হয় যা monopause এর সঙ্গে সম্পৃক্ত edema অথবা Inflammatory Disease যেমন gout এ ভূমিকা রাখে।
পুষ্টিগত দিক দিয়ে সজনে বিশেষভাবে প্রচুর পরিমাণে antioxidant সমৃদ্ধ। সজনে গাছের প্রায় প্রতিটি অংশেরই বিশেষ পুষ্টিগত বিশেষজ্ঞ রয়েছে। সুতরাং আমাদের উচিত মৌসুমি এই সবজিটিকে তৃপ্তির সঙ্গে উপভোগ করা।