Discover postsExplore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations
Highlights:
Place of Origin:
Guangdong, China (Mainland)
Brand Name:
Deviser
Model Number:
L2-725B
Type:
Acoustic Guitar
Body Material:
Sapele
Neck Material:
Manhogany
Fingerboard Material:
Rosewood
Back / Side Material:
Sapele
Product Name:
guitar deviser wholesale cheap acoustic guitars made in china(EGS112)
Size:
40 inch
Top:
Sapele
Back&Side:
Sapele
Binding:
ABS+5Lines
Finish:
Hi-gloss
Nut&Saddle:
POM
Head machine:
Gilding Die-Cast
String:
High Quality Hex Core
Color:
Natural
##Package Include (For Guitar)
1* Bag (high qality padded bag)
3* Pick
1* Align Key
1* Set String
1* Belt
1* Pick Guard
Service Warrenty: 2 Years
#দাঁতের ব্যথায় যা করবেন-
অত্যন্ত যন্ত্রণাদায়ক ও প্রচলিত একটি ব্যথার নাম দাঁতে ব্যথা। এতে দাঁত ও চোয়াল উভয় অংশেই ব্যথা করে। দাঁতের ক্ষয়, সংক্রমণ, মাড়ির রোগ, জয়েন্টে সমস্যা ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে দাঁত ব্যথা হয়। দাঁত ব্যথা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
পাশাপাশি ব্যথা কমাতে কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি মেনে চলতে পারেন।
#লবণ গরম পানি
দাঁত, মাড়ি, গলায় ব্যথা কমাতে খুব ভাল কাজ করে লবণ মিশ্রিত গরম পানি। এক গ্লাস গরম পানিতে এক চা চামচ লবণ মিশিয়ে কুলকুচি করুন। এতে যেকোনও সংক্রমণ সেরে যাবে।
#লবণ ও গোলমরিচ
লবণ ও গোলমরিচ সম পরিমাণে মিশিয়ে পানি দিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিন। দাঁতের ওপর এই পেস্ট লাগিয়ে কয়েক মিনিট রাখুন। দাঁতে ব্যথা কমে গেলেও এটা কয়েক দিন করে গেলে আরাম পাবেন।
#রসুন
এক কোয়া রসুন থেঁতলে অল্প লবণের সঙ্গে মিশিয়ে দাঁতে লাগিয়ে রাখুন। খুব বেশি যন্ত্রণা হলে এক কোয়া রসুন চিবিয়ে খান। যন্ত্রণা কমে যাবে।
#লবঙ্গ
দুটো লবঙ্গ থেঁতলে নিয়ে কয়েক ফোঁটা অলিভ অয়েলের সঙ্গে মিশিয়ে পেস্টটা দাঁতে লাগান।
#আদা
এক টুকরো আদা কেটে নিন এবং যে দাঁতে ব্যথা করছে সে দাঁত দিয়ে চিবাতে থাকুন। যদি চিবাতে বেশি ব্যথা লাগে তাহলে অন্য পাশের দাঁত দিয়ে চিবিয়ে যে রস এবং আদার পেস্ট তৈরি হবে সেটা ওই আক্রান্ত দাঁতের কাছে নিয়ে যান। জিভ দিয়ে একটু চেপে রাখুন দাঁতের কাছে। কিছুক্ষণের মাঝেই ব্যথা চলে যাবে।
#বেকিং সোডা
একটা কটন বাড একটু পানিতে ভিজিয়ে নিন। এর মাথায় অনেকটা বেকিং সোডা লাগিয়ে নিয়ে ব্যাথা হওয়া দাঁতের ওপরে দিন। অন্যভাবেও বেকিং সোডা ব্যবহার করা যায়। এক চামচ বেকিং সোডা এক গ্লাস গরম পানিতে গুলে সেটা দিয়ে কুলকুচি করুন।
#দূর্বা ঘাসের রস
এছাড়া দূর্ব ঘাসের রসও দাঁতের ব্যথা কমাতে পারে। এটা দাঁতের স্বাস্থ্য ভাল রাখতেও সহায়তা করে।
তবে মনে রাখবেন, আপনার দাঁত ব্যথা করছে তার মানে নিশ্চয়ই দাঁতের ভেতরে কোনও সমস্যা আছে এবং অবশ্যই ডেন্টিস্টের সাহায্য ছাড়া সে সমস্যার থেকে মুক্ত হওয়া যাবে না।
#চুলপড়া
অতিরিক্ত চুল পড়ার ৭ কারণ, রোধে কী করবেন?
চুল পড়ার সমস্যায় কমবেশি সবাই ভোগেন। আমেরিকান একাডেমি অব ডার্মাটোলজিস্টদের মতে, প্রতিদিন প্রায় ৯০-১০০টি চুল পড়া স্বাভাবিক। কখনো কখনো ঘুমের অভাব বা অতিরিক্ত চিন্তাভাবনার কারণে বেশি চুল পড়তে পারে। আবার বংশগত বহুবিধ সমস্যার কারণেও অতিরিক্ত চুল পড়তে পারে।
এ ছাড়া অনিয়ন্ত্রিত মানসিক চাপ, চুলে ভুল প্রসাধনী ব্যবহার, মাথার ত্বকের সংক্রমণ, হরমোনের প্রভাব পিসিওএস বা ফাইব্রয়েড, থাইরয়েড, ডায়াবেটিস, ক্যানসারের চিকিৎসা, বিপাকে সমস্যা ইত্যাদি কারণেও চুল পড়া বাড়তে পারে। এর মধ্যে ৭টি কারণে বেশিরভাগ মানুষই চুল পড়ার সমস্যায় ভোগেন। বিষয়গুলো অনেকেরই অজানা। জেনে নিন কী কী—
>> বেশিরভাগ নারীই চুল স্ট্রেট বা কার্ল করাতে অতিরিক্ত তাপ দেন। এ ছাড়া দৈনিক চুলে হিট দেওয়ার কারণে চুলের কেরাটিনের ক্ষতি হয়। ফলে চুল ভঙ্গুর হয়ে যায়।
>> চুল খুব বেশি আঁটসাঁট করে বাঁধার কারণে এর ফলিকলগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ফলে চুল পড়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে। কখনো কখনো এটি ট্র্যাকশন অ্যালোপেসিয়াও হতে পারে, এ সমস্যার কারণে নতুন চুল গজায় না। তাই চুলের স্টাইল পরিবর্তন করতে হবে।
>> মাথার ত্বকে শ্যাম্পু, কন্ডিশনার ও গরম পানি অনেকেই ব্যবহার করেন। তবে এগুলো একেবারেই ভুল কাজ। মাথার ত্বকে সব সময় ঠান্ডা পানি ব্যবহার করলে চুলের আর্দ্রতা ধরে রাখা যায়।
আবার অত্যধিক শ্যাম্পু করাও চুলের জন্য ক্ষতিকর। এতে মাথার ত্বকে বেশি তেল তৈরি হয়, যা চুল পড়ার সমস্যা বাড়ায়।
>> শুধু প্রয়োজন হলেই চুল আঁচড়ান। অতিরিক্ত চুল আঁচড়াবেন না কখনো। ভেজা চুলের জন্য একটি চওড়া চিরুনি ও শুষ্ক চুলের জন্য ব্রিসলস ব্যবহার করুন।
>> নিয়মিত চুল ট্রিম করুন। প্রতি ৬-৮ সপ্তাহ অন্তর চুল ট্রিম করলে দ্রুত লম্বা হয়। গাছের যেমন ছাঁটাই প্রয়োজন, তেমনি আমাদের চুল ছাঁটাই প্রয়োজন।
>> সালফেটস, প্যারাবেনস ও অ্যালকোহলযুক্ত চুলের পণ্য ব্যবহার করবেন না। এমন ধরনের প্রসাধনীর কারণেই বেশিরভাগ মানুষের চুল শুষ্ক ও ভঙ্গুর হয়ে যায়। অর্গানিক পণ্য ব্যবহার করুন চুলের যত্নে।
>> বর্তমান কর্মব্যস্ত জীবনে সবাই স্ট্রেস বা দুশ্চিন্তায় ভোগেন। স্ট্রেস বাড়লে কর্টিসল হরমোন নিঃসরণও বেড়ে যায়। এতে প্রদাহ সৃষ্টি হয় ও চুলের বৃদ্ধিও কমে যায়।
চুল পড়া রোধে করণীয়
বাজারচলতি প্রসাধনী নাকি ঘরোয়া টোটকা, চুল ঝরার পরিমাণ কিসে কমবে, তা বুঝতে পারেন না অনেকেই। চুল উঠতে উঠতে অনেক সময় টাক পড়ে যায়। তাই চুল পাতলা হতে শুরু করলেই ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি। খাদ্যাভ্যাসের ওপর নির্ভর করে অনেক কিছুই। তাই চুল পড়া থামাতে রোজ পাতে রাখতে পারেন কয়েকটি খাবার।
ডিম
অত্যধিক পরিমাণে চুল পড়ছে? রোজ একটি করে ডিম খেতে পারেন। উপকার পাবেন। ডিমে রয়েছে ভিটামিন বি, যা চুল লম্বা ও ঘন করতে সাহায্য করে। তা ছাড়া ডিমে রয়েছে ভরপুর প্রোটিন, বায়োটিন যা চুলের গোড়া শক্ত করে।
মাছ
চুল ভালো রাখতে মাছ খাওয়া জরুরি। কারণ মাছে এমন অনেক উপাদান রয়েছে, যেগুলো চুল ভালো রাখে। ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড তার মধ্যে অন্যতম। এ ছাড়া মাছে রয়েছে ভিটামিন বি১২, যা নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।
দুগ্ধজাত খাবার
দুধ খেলে ভালো থাকে হাড়। কারণ এতে ভরপুর পরিমাণে ক্যালশিয়াম রয়েছে। এই ক্যালশিয়াম কিন্তু চুল ঝরার পরিমাণও রোধ করতে পারে। ক্যালশিয়াম ছাড়াও দুগ্ধজাত খাবারে রয়েছে বায়োটিন, যা চুল ঘন করতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
ডাল
বিভিন্ন প্রকারের ডাল চুলের জন্য ভালো। ডালে রয়েছে উপকারী স্বাস্থ্য উপাদান ভিটামিন বি। এ ছাড়া ফোলেট এবং অন্যান্য উপাদানও আছে। চুল লম্বা করতে চাইলে রোজ পাতে রাখতে হবে ডাল।
বাদাম এবং বিভিন্ন বীজ
কাঠবাদাম, আখরোট, চিয়া, তিসির বীজ— এই ধরনের খাবারগুলো নিয়ম করে খেলে চুল ঝরার পরিমাণ কমে। এই খাবারগুলোতে রয়েছে বায়োটিন ও ভিটামিন বি, যা শুধু চুল প়ড়া কমায় এবং চুল মসৃণ করে।
#রোজা #বদহজম
#রোজায় বদহজম হলে করণীয়
রমজান মাসে যারা রোজা রাখেন, তাদের বেশিরভাগই রোজা শুরুর দিনগুলোতে বদহজমে ভোগেন। রোজার সময় খাওয়ার অভ্যাসের পরিবর্তন হয়। রাতে অল্প সময়ে কয়েকবার খাওয়া হয়। খাদ্যাভ্যাসের এ পরিবর্তন পেটে এসিডিটি তৈরি করে। এখান থেকে দেখা দেয় বদহজম। এ সমস্যা সাধারণত সাময়িক। কিছুদিন পর ঠিক হয়ে যায়। এছাড়া আমাদের খাবারের জন্যও হতে পারে বদহজম। তাই সচেতন হলে এ সমস্যা দূর করা যায়।
রোজার সময় ইফতারে ভাজাপোড়া খাবার না হলে অনেকের যেন চলেই না। তাই পেঁয়াজু, আলুর চপ, বেগুনি, ফ্রাই এসব খান অনেকে। এগুলো কিন্তু বদহজমের অন্যতম কারণ। ইফতারে এগুলো না খেয়ে স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে পারেন। ইফতারের খাবার দুই ভাগে ভাগ করুন। মাগরিবের নামাজের আগে ও পরে। খেজুর ও পানি, ফলের জুস দিয়ে ইফতার শুরু করুন। এ সময় পানীয় বেশি পান করুন। পানীয় বলতে কিন্তু কোমল পানীয় নয়। এগুলো পেটের সমস্যা আরো বাড়াবে। মাগরিবের নামাজ পড়ার পর ভারি কিছু, যেমন- রুটি, দই-চিড়া, ভাত ইত্যাদি খেতে পারেন।
একসঙ্গে বেশি পরিমাণে খাবার খাবেন না। এতে করে এসিডিটির সমস্যা বেশি হয়। মিষ্টিজাতীয় খাবার কম খাওয়াই ভালো। আঁশসমৃদ্ধ খাবার বেশি করে খান। রুটি, ডাল, শাকসবজি, ফলমূল, শিমের বিচি ইত্যাদিতে আঁশ বেশি থাকে।
প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। পরিমিত বিশ্রাম নিন। আশা করা যায় সমস্যা কমে যাবে। এতেও কাজ না হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
#নাসার নতুন উদ্ভাবন
মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা এমন এক এআই মডেল বানিয়েছে, যা পৃথিবীতে আসন্ন কোনো সৌরঝড়ের সম্ভাব্য আঘাত হানার জায়গা সম্পর্কে অগ্রিম ভবিষ্যদ্বাণী দেবে। নতুন এ ব্যবস্থা সম্ভাব্য সৌরঝড় সম্পর্কে ‘৩০ মিনিটের আগাম সতর্কবার্তা’ দিতে পারে। নাসার ‘গদার স্পেস সেন্টারের’ গবেষকরা বলছেন, মহাকাশের বিপজ্জনক আবহাওয়া সম্পর্কে সতর্কতা বাড়ানোর লক্ষ্যে এআই মডেলটি নাসার বিভিন্ন স্যাটেলাইট ডেটা বিশ্লেষণ করে থাকে। এ সতর্কবার্তার ফলে বিভিন্ন দেশ নিজস্ব পাওয়ার গ্রিড ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোকে ঝড়ের মারাত্মক প্রভাব থেকে বাঁচাতে দরকারি সময় পাবে। নাসার তৈরি করা এ কম্পিউটার মডেলের নাম ‘ড্যাগার’। গবেষকরা বলছেন, বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন ভূচৌম্বকীয় ব্যাঘাত ঘটার ‘৩০ মিনিট আগে’ সেগুলোর দ্রুত ও সঠিক পূর্বাভাস দিতে পারে এটি।