#হোয়াইটওয়াশ #বাংলাদেশ #অস্ট্রেলিয়া
ঘরের মাটিতে হোয়াইটওয়াশ লাল-সবুজের বাংলাদেশ
নিজেদের চেনা আঙ্গিনা, চেনা মাঠ। তবুও যেন বড্ড অচেনা। বিশ্বসেরা অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলতে নেমে ধবলধোলাই হয়েছেন নিগার সুলতানা জ্যোতিরা। ঘরের মাটিতেই হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় ডুবেছেন লাল-সবুজের প্রতিনিধিদের।

বুধবার (২৭ মার্চ) সকাল সাড়ে ৯টায় মিরপুরের শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে মুখোমুখি হয় বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়া। ম্যাচটিতে টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ২৬.২ ওভারে মাত্র ৮৯ রানে গুটিয়ে যায় বাংলাদেশের ইনিংস। জবাবে ১৮.৩ ওভারে জয় তুলে নেয় অস্ট্রেলিয়া।

এ দিন বাংলাদেশ স্কোরবোর্ডে রান তোলার আগেই উইকেট হারাতে শুরু করে। সোবহানা মোস্তারির বদলে একাদশে জায়গা পাওয়া সুমাইয়া আক্তার রানের খাতা খোলার আগেই বিদায় নেন। এরপরেই বাকিরা আসা-যাওয়ার মিছিলে নাম লেখান।
দলীয় ৮ রানে আরেক ওপেনার ফারজানা হকও বিদায় নেন। ৩২ রানের মধ্যে ৫ উইকেট পড়ে বাংলাদেশের। ৬৩ রানে দলটি হারায় নবম উইকেট। শেষ উইকেট জুটিতে মারুফা আক্তার ও সুলতানা খাতুন ২২ বলে ২৬ রান করলে দলীয় সংগ্রহ ৮৯ রানে গিয়ে দাঁড়ায়। এটিই লাল-সবুজের প্রতিনিধিদের সর্বোচ্চ রানের জুটি ছিল।

অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে কিম গার্থ ও অ্যাশলে গার্ডনার নেন ৩টি করে উইকেট। ২টি করে পেয়েছেন এলিস পেরি ও সোফি মলিনিউ।
মাত্র ৯০ রানের জবাবে নেমে ধীরেসুস্থে খেলতে থাকে অস্ট্রেলিয়া। দলীয় ৪৩ ও ৫৪ রানে দলটি উইকেট হারালেও সেটিতে জয় তুলে নিতে বেগ পেতে হয়নি। একটি উইকেট পেয়েছেন সুলতানা, অপরটি রাবেয়া।

সিরিজের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশ হেরেছিল ১১৮ রানে। আর দ্বিতীয়টিতে ১৫৭ বল বাকি থাকতে ৬ উইকেটে হেরেছিল নিগার সুলতানা জ্যোতির দল।

image

#কনটেন্ট #ক্রিয়েট #ইউটিউব #ভিডিও #altered Content
#কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য নতুন অপশন আনলো ইউটিউব।

=>ইউটিউবে ভিডিও আপলোডে নতুন অপশন, ‌‘Altered Content’ কী?
সম্প্রতি ইউটিউবে ভিডিও আপলোডের ক্ষেত্রে সংযোজন হয়েছে নতুন একটি অপশন; যার নাম ‘Altered Content’।

ভিডিও আপলোড দেয়ার সময় এই অপশন থেকে আপনাকে ‘Yes’ অথবা ‘No’ সিলেক্ট করতে হবে।

কিন্তু কী এই ‘Altered Content’? কখন ‘Yes’ অথবা ‘No’ দিবেন?

‘Altered Content’ দিয়ে মূলত বোঝানো হয়েছে- যে ভিডিওটি আপলোড দিচ্ছেন সেটাতে আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্সের (এআই) কোনো ব্যবহার আছে কি না?

যেমন- অনেকেই এআই প্রেজেন্টার কিংবা এআই ক্যারেক্টার দিয়ে কনটেন্ট তৈরি করেন, এআই ব্যবহার করে কোনো বিশেষ জায়গার ভিডিও কিংবা স্টিল ইমেজ তৈরি করেন। আবার অনেকে এআই ভয়েস দিয়েও কনটেন্ট তৈরি করেন। এছাড়া ডিপফেকের মাধ্যমেও অনেকে কনটেন্ট তৈরি করেন।
মূলত ইউটিউব তার দর্শকদের জানিয়ে দিতে চায় যে, তারা যে ভিডিওটি দেখছেন সেটি বাস্তব নাকি কৃত্রিমভাবে তৈরি। এআইর সংমিশ্রণে আংশিক বাস্তবকে পুরোপুরি বাস্তবের মতো তৈরি করা হয়েছে নাকি কাল্পনিক কিছুকে এআই ব্যবহার করে বাস্তবে রূপ দেয়া হয়েছে।

তাই ভিডিও আপলোড দেয়ার সময় যদি আপনার তৈরি কনটেন্টে এআইর সংশ্লিষ্টতা থাকে তাহলে ‘Yes’ দিবেন আর তা নাহলে সরাসরি ‘No’ দিবেন।

ইউটিউবের অফিসিয়াল ব্লগে জানানো হয়েছে, দর্শকদের কাছে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা এবং কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের প্রতি দর্শকদের আস্থা তৈরির উদ্দেশ্যে নতুন এই লেবেলটি রাখা হয়েছে।

তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে এআই ব্যবহার করলেও তা জানানোর প্রয়োজন নাই। ব্লগ পোস্টে ইউটিউব বলেছে, তারা জানে যে অনেক ক্রিয়েটর বিভিন্ন উপায়ে জেনারেটিভ এআই ব্যবহার করেন। স্ক্রিপ্ট, বিষয়বস্তুর ধারণা বা স্বয়ংক্রিয় ক্যাপশন তৈরি করার মতো কাজে জেনারেটিভ এআই ব্যবহার করা হলে তা প্রকাশ করার প্রয়োজন নাই।

image

#গরমে #মেকআপ #টিপস
গরমে মেকআপ যেন ক্র্যাক না হয়ে যায় বা গলে না যায়
বাইরে ক্রমশ বাড়ছে তাপমাত্রার পারদ। বাইরে বেরোলেই ঘেমেনেয়ে একাকার অবস্থা। তবে কাজের প্রয়োজনে বাড়ির বাইরে বেরোনো ছাড়া উপায় নেই। গরমে গাঢ় রঙের বদলে হালকা রঙের পোশাক পরা প্রয়োজন। সেই সঙ্গে দরকার মানানসই রূপটান। বিশেষ করে দিনের বেলা বাইরে যাওয়ার আগে একেবারে হালকা রূপটান হলেই ভালো। রূপটান না হয় হালকা হলো কিন্তু এ গরমে তা বেশিক্ষণ টিকিয়ে রাখাটাই আসল।

সঠিক নিয়মে মেকআপ দেওয়ার বিকল্প নেই। কারণ ত্বকে মেকআপ সরাসরি ব্যবহার করা হয়, তাই এ ক্ষেত্রে কোনো হেলাফেলা করা যাবে না বলে মনে করেন রূপ-বিশেষজ্ঞরা। তাদের মতে, গরমে হালকা মেকআপের ট্রেন্ড চললেও অনেক সময় একটু ভারী মেকআপ করতেই হয়। যদিও মিনিমাল মেকআপের সব থেকে বড় সুবিধা হলো তা লম্বা সময় ফ্রেশ থাকে। অন্যদিকে ভারী মেকআপে যেহেতু অনেক ধরনের প্রসাধনী ব্যবহার করা হয়, তাই গরমে গলে যাওয়া বা চিটচিটে হওয়ার সুযোগ বেশি। কিন্তু মেকআপ দীর্ঘ সময় ফ্রেশ রাখতে ছোটখাটো কয়েকটি কৌশলই যথেষ্ট।

=>ক্লে মাস্ক
মেকআপের আগে ভালো করে ত্বক পরিষ্কার করে নিন। তৈলাক্ত ত্বকে ক্লে মাস্ক ভালো কাজ করে। যদিও সব উপাদানের ক্লে মাস্ক সব ত্বকের জন্য যথাযথ না-ও হতে পারে, সে ক্ষেত্রে ত্বক বুঝে ক্লে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। এটি মেকআপের প্রথম ধাপ।

=>মেকআপের আগে বরফ

দ্বিতীয় প্রস্তুতি হিসেবে এক টুকরো বরফ ঘষে নিতে পারেন। দীর্ঘ সময় মেকআপ ফ্রেশ রাখতে কৌশলটি বেশ কার্যকর। কারণ, মেকআপ গলে যাওয়ার প্রথম কারণ তেল। আর শুষ্ক ত্বকে এ সমস্যা কম দেখা যায়। তবে অতিরিক্ত ঘেমেনেয়ে বাধে বিপত্তি। এ বরফ ঘষার কারণে আপনার মুখের ত্বকে গর্ত বা পোড়গুলো বড় হয়ে যাবে না, যাতে বাড়তি তেল আসাও কমে। ফ্রেশ থাকে বেশিক্ষণ।

=>ক্রিম বা লোশনজাতীয় প্রসাধনে না

গরমে সিমারি যে কোনো প্রসাধনী থেকে দূরে থাকতে হবে। ক্রিম বা লোশনজাতীয় মেকআপ প্রসাধনী ও সিমারি প্রাইমার মেকআপ অল্প সময়ের মধ্যে গলে যায়। যতটা সম্ভব পাউডারজাতীয় পণ্য ব্যবহার করার চেষ্টা করুন। এতে ম্যাট লুক আসবে।

পরবর্তী ধাপ মেকআপ

মেকআপ দেওয়ার সময় প্রথমেই পরিষ্কার ত্বকে ভালো ব্র্যান্ডের কোনো ওয়েল ফ্রি ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে নিন। এরপর এর ওপর সেট করুন ওয়াটার প্রুফ প্রাইমার। প্রাইমার ব্যবহারে ত্বকের পোর্স বন্ধ হয়। এক্ষেত্রে ওয়াটার প্রুফ প্রাইমার বেস্ট অপশন। মেকআপ গলে যাওয়া এড়াতে মুখে সেট করুন হোয়াইট পাউডার।

=>লিপগ্লোস এড়িয়ে চলুন

রাত বা দিন যখনই বাইরে যাওয়া হোক না কেন, গ্লোসি লিপস্টিক গরমে ব্যবহার করা যাবে না। আবার খুব ম্যাট লিপস্টিকও ঠোঁটে ফাটাভাব আনে। তাই মাঝামাঝি ধরনের লিপস্টিকই যথাযথ। লিপস্টিক যেন গলে ছড়িয়ে না যায়, তাই লিপলাইনার ব্যবহারের কৌশল কাজে আসবে। চাইলে হালকা পাউডার দিয়ে লিপস্টিক সেট করা যায়।

=>ওয়াটার স্প্রে

খুব ভারী মেকআপ করলে ওয়াটার স্প্রের দরকার নেই। কারণ, তাতে মেকআপ আরও গলবে। কিন্তু মিনিমাল মেকআপ ফ্রেশ দেখাতে ওয়াটার স্প্রে হতে পারে সমাধান।

=>বাদ দিন ক্রিম আইশ্যাডো

চোখে ক্রিমজাতীয় আইশ্যাডো গরমে গলবে দ্রুত। তাই যতটা সম্ভব পাউডার আইশ্যাডো ব্যবহার করা উচিত। এ ক্ষেত্রেও ওয়াটার প্রুফ আইলাইনার ব্যবহার করুন। চোখে প্রাকৃতিক লুক আনতে এখন পাউডার আইশ্যাডোই ব্যবহার হচ্ছে বেশি। চোখের মেকআপের ওপর ট্রান্সলুসেন্ট পাউডার ব্যবহার মেকআপ সতেজ রাখতে বেশ সাহায্য করবে। কয়েক ঘণ্টা হলেও মেকআপ গলবে না।

image

#ঘর #পর্দা
ঘরের পর্দা নির্বাচনে যা মনে রাখবেন-
ঘর বা আবাস আমরা যত্ন নিয়ে গড়ে তুলি। যান্ত্রিক শহরে নিজের মতো করে ঘর তৈরি করা বেশ কঠিন। মধ্যবিত্ত পরিবারে ঘরের সাজ অনেক সীমার মধ্যে রাখতে হয়। ঘরের সৌন্দর্য তৈরি করতে বা নতুন আঙ্গিক আনতে পর্দার জুড়ি নেই।রঙের সঙ্গে পর্দার ডিজাইন খুব জরুরি। পর্দা হতে হবে আপনার ঘরের ডেকোরেশন স্টাইল ও আপনার ব্যক্তিগত পছন্দ অনুযায়ী।

সেই পর্দার গল্প-
একটা সময়ে পর্দা শুধু ঘরের সুরক্ষা আর ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষায় ব্যবহৃত হতো। সেই গণ্ডি পেরিয়ে পর্দা এখন আপনার ঘর বা অ্যাপার্টমেন্টের বেশ গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। আপনার ঘরের পর্দা আপনার ব্যক্তিত্ব ও রুচির পরিচয় দেয়।
শুধু তাই নয়, পর্দা আপনার মানসিক ও শারীরিক সুস্থতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক পর্দা নির্বাচন করা সহজ কাজ নয়। পর্দা নির্বাচনের যেসব দিক মাথায় রাখবেন তা জেনে নিন।
পর্দা নির্বাচনের সময় পর্দার মানের দিকে খেয়াল রাখুন।

ভালো মানের ফেব্রিকের পর্দা ঘরের পরিবেশের মান উন্নত করতে সাহায্য করে। কাপড়ের মানের ওপরে পরিষ্কার করার সুবিধা-অসুবিধা নির্ভর করে। খেয়াল রাখতে হবে, পর্দার কাপড়টি যেন খুব সহজে ধুলা****ি শোষণ না করে। সঙ্গে অবশ্যই চলতি সময়ে পর্দার স্টাইল এবং ডিজাইনও মাথায় রাখতে হবে।
পর্দা নির্বাচনে রং আর ডিজাইন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
ঘরের দেয়াল ও আসবাবের রঙের সঙ্গে মিল রেখে পর্দার রং নির্বাচন করা উচিত। ঘরের দেয়ালের রঙের মতো একই রং কিংবা গাঢ রঙের পর্দা বেশ মানানসই হতে পারে। আবার আসবাবের রঙের বিপরীতের রং ঘরের আবেদন বাড়াতে সাহায্য করবে।

রঙের সঙ্গে পর্দার ডিজাইন খুব জরুরি। পর্দা হতে হবে আপনার ঘরের ডেকোরেশন স্টাইল ও আপনার ব্যক্তিগত পছন্দ অনুযায়ী। যদি ঘরের সাজসজ্জায় আধুনিকতা ও গাম্ভীর্য আনতে চান, তাহলে হালকা এক রঙের লাইন চেক বা জ্যামিতিক প্যাটার্ন ব্যবহার করতে পারেন। আপনি যদি ক্লাসিক ও ইউরোপীয় ডেকোরেশন স্টাইল পছন্দ করেন, তাহলে ফ্লোরাল ডিজাইনের পর্দা ব্যবহার করা উচিত। যদি সরলসোজা বা মিনিমালিস্ট চিন্তধারার অনুসারী হন, তাহলে এক রঙের পর্দা আপনার জন্য মানানসই হবে। দেশি আঙ্গিকে ঘর সাজাতে চাইলে পর্দায় দেশি কাপড় ব্যবহার করতে পারেন। দেশীয় বাটিক, ব্লক, তাঁতের কাপড় বা গামছার কাপড় খুব জনপ্রিয় এখন পর্দা হিসেবে। বাঁশের চাটাইকে পর্দা হিসেবে আধুনিক ট্রেন্ড হিসেবে ব্যবহারের চল এখন বেশ খেয়াল করা যায়।

পর্দা আপনার ঘরের প্রাইভেসি বজায় রেখে বাইরের আলোকে বাধা দেয়। আপনি যদি ঘরে প্রাকৃতিক আলো চান, তাহলে পর্দা হালকা রঙের আর পাতলা কাপড়ের হওয়া উচিত। ঘরের প্রাইভেসি গুরুত্বপূর্ণ হলে ভারি ও গাঢ় রঙের পর্দা ব্যবহার করতে হবে। যদি গোপনীয়তা ও আলো উভয়েই চান, তাহলে দুই লেয়ারের পর্দা ব্যবহার করা যেতে পারে।

পর্দার লেআউট ও স্টাইল নির্বাচন করার সময় ঘরের আয়তন, উচ্চতা, ব্যক্তিগত পছন্দ আর ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা মনে রাখতে হবে। স্লাইডিং পর্দা, রোলডাউন কার্টেন, রোমান শেড, বাঁশের চাটাইসহ বিভিন্ন ধরনের পর্দা এখন জনপ্রিয়। যদি ঘরের পর্দায় নতুনত্ব আনতে চান, তাহলে একেবারে অপ্রচলিত কোনো উপকরণ ব্যবহার করতে পারেন। প্রিয় অথবা অব্যবহৃত শাড়ি দিয়ে পর্দা তৈরি করতে পারেন। গামছা দিয়ে তৈরি করা যেতে পারে রোমান শেড। শীতল পাটি দিয়ে হতে পারে রোলডাউন কার্টেন। সব শেষে একটা কথা ভুলে গেলে চলবে না- পর্দার স্থায়িত্ব ও ব্যবহারযোগ্যতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত বিরতিতে পর্দা ধুতে হবে আর কয়েক বছর পর পর বদলাতে হবে।

image

#মালাই #চা
#এক কাপ মালাই চা!
ইফতার শেষে এক কাপ চা হলে মুহূর্তেই শরীর সতেজ হয়ে ওঠে। চা শেষে সারাদিনের ক্লান্তি বিদায় নেয়। তাই এসময় মুখে স্বাদ লেগে থাকা এক কাপ চা না হলেই না। সেদিক থেকে মালাই চা একদম নিখুঁত পছন্দ।

কিন্তু কিভাবে তৈরি করবেন এক কাপ পারফেক্ট মালাই চা ?
জেনে নিন সে রেসিপি-

=>উপকরণঃ-
চা পাতা- ৪ টেবিল চামচ কিংবা ৪টা টি ব্যাগ
দুধ- ৩ কাপ
চিনি- স্বাদমত
ডিমের কুসুম- ১টি কুসুমের অর্ধেক
এলাচ- ১ টি (ঐচ্ছিক)
দুধের সর বা মালাই- ইচ্ছামত
জাফরানের দানা- এক চিমটি (ঐচ্ছিক)
জাফরান দানা আর এলাচ ঐচ্ছিক হলেও কখনও ব্যবহার করে দেখবেন। অন্যরকম একটি স্বাদ তৈরি হবে। যারা ডিমের কুসুম দিতে চান না, তারা খুব ভালো কোনও বাটার বিস্কুটের গুঁড়া ব্যবহার করবেন।বিস্কুট যেন একদম টাটকা হয়।

=>প্রস্তুত প্রণালীঃ-

->ডিমের কুসুম বা বিস্কুটের গুঁড়া দুধের মাঝে ভালো করে মিশিয়ে দিন। তারপর চুলায় বসিয়ে জ্**** দিন। দুধ যেন উথলে না ওঠে, বা উপচে না পড়ে।দুধ ফুটে উঠলে এলাচ দানা দিয়ে দিবেন, জাফরান দানা দিতে চাইলে ছড়িয়ে দিবেন সেটাও।
->এবার দিয়ে দিন চা পাতা, এবং জ্**** হতে দিন। জাফরান দানার কারণে সুন্দর একটা গভীর কমলা- বাদামী রঙ আসবে। জাফরান না দিলেও সমস্যা নেই, আপনার চা পাতাটি ভালো হলে সুন্দর রঙ আপনা আপনি আসবে। পছন্দ মতন রঙ ধরা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন, চা যত কড়া খেতে চান তত বেশি সময় জ্**** দিবেন।

->অনেকেই ভাবেন যে চা ঢালার পর মালাই ছড়িয়ে দেওয়া উচিত। এটা একেবারে ভুল ধারণা। চা ঢালার আগেই প্রতিটি কাপে অল্প অল্প করে মালাই দিয়ে দিন। এবার চা ঢালুন। তবে একবারে ঝপাস করে অনেকখানি নয়। চায়ের কাপে ফেনা তুলবার পদ্ধতি নির্ভর করবে আপনার ঢালবার কৌশলের ওপর।

->ছাঁকনিটা একটু ওপরে ধরুন, তারপর সরু ধারায় চা ঢালুন। সরু ধারায় চা গিয়ে যখন কাপের মালাইয়ের ওপরে পড়বে, আস্তে আস্তে আপনার কাপ ভরে উঠবে শুধু চায়ে নয়, সঙ্গে সুন্দর শুভ্র ফেনায়। নাকে ভেসে আসবে এক মিষ্টি ঘ্রাণ।

ব্যস, তৈরি হয়ে গেল পারফেক্ট মালাই চা।

image

#ইফতারের পর এনার্জেটিক থাকবেন যেভাবে
সারা দিন ঠিক অতটা কষ্ট না হলেও ইফতারের পর অনেকেরই শরীর একেবারে ছেড়ে দেয়। যেন এক মিনিটও চলতে চায় না। বিছানায় গা এলিয়ে দিলেই যেন শান্তি । সারা দিনের সব ক্লান্তি তখনই জেঁকে বসে।এমন অবস্থাকে বিদায় জানাতে কিছু কাজ করতে পারেন। যা ইফতারের পরও আপনাকে রাখবে ভীষণ এনার্জেটিক-

হাইড্রেটেড থাকুন-
ইফতারের সময় প্রচুর পানি, ফলের শরবত, অন্যান্য তরল যেমন- ডাবের পানি, ভেষজ চা, দুধ খেতে পারেন। অতিরিক্ত চিনিযুক্ত পানীয় এড়িয়ে চলাই ভালো, কারণ সেগুলো ডিহাইড্রেশনের কারণ হতে পারে। আর ডিহাইড্রেশন বা পানিশূন্যতা থেকে ক্লান্তি ভর করে।

পুষ্টিকর খাবার বেছে নিন-
ফাইবার, প্রোটিন ও স্বাস্থ্যকর চর্বিযুক্ত খাবার বেছে নিন, যেমন হোল গ্রেইন, ফল, শাকসবজি, বাদাম, বীজ। এই খাবারগুলো ইফতারের পরও পূর্ণ ও প্রাণবন্ত রাখতে সাহায্য করবে।

চিনিযুক্ত ও প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলুন-
চিনি, প্রক্রিয়াজাত কার্বোহাইড্রেট বা আল্ট্রা প্রসেস ফুড খাওয়ার ফলে ব্লাড সুগার বেড়ে যায়, যা ক্ষুধা বৃদ্ধি ও ক্লান্তির কারণ হতে পারে। রমজান মাসে এই খাবারগুলো এড়িয়ে চলুন এবং খাওয়ার সময় স্বাস্থ্যকর খাবারগুলো বেছে নিন।

ধীরে ধীরে খাবার খেতে হবে-
ইফতারের সময় তাড়াহুড়ো না করে সময় নিয়ে নিন এবং প্রতিটি খাবারের স্বাদ বোঝার চেষ্টা করুন। খুব তাড়াতাড়ি করে খাওয়া হজমের সমস্যা এবং অতিরিক্ত খাওয়ার কারণ হতে পারে।

নিয়মিত ব্যায়াম করুন-
ব্যায়াম রোজাদারদের এনার্জি লেভেল ঠিক রাখবে এবং মন ভালো রাখতেও সাহায্য করবে। এ ক্ষেত্রে ইফতারের পর ঘরে বসে ইয়োগাও করতে পারেন।

পর্যাপ্ত ঘুম-
ঘুম শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য।প্রতি রাতে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন এবং প্রয়োজনে দিনের বেলা বিশ্রাম নেওয়ার কথাও বিবেচনা করুন।

image

#মেসিকে ছাড়াই কোস্টারিকার বিরুদ্ধে আর্জেন্টিনার জয়

ক্যালিফোর্নিয়ার ফিল্ড দ্য মেমোরিয়াল কলোসিয়ামে ফিফা প্রীতি ম্যাচে লিওনেল স্কালোনির দল জিতেছে ৩-১ গোলে। বাংলাদেশ সময় বুধবার সকালে শুরু হয় খেলাটি।

খেলার প্রথমার্ধে গোল খেয়ে পিছিয়ে পড়েছিল আর্জেন্টিনা। দ্বিতীয়ার্ধে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়ালো তারা। চার মিনিটের ব্যবধানে আনহেল ডি মারিয়া আর আলেক্সিস ম্যাক আলিস্টারের দুই গোলে এগিয়ে যায় বর্তমান বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা। শেষ দিকে বদলি নামা লাউতারো মার্টিনেজ।

এদিন খেলার ৩৪ মিনিটে মানফ্রেড উগালদের গোলে এগিয়ে যায় কোস্টারিকা। ৫২ মিনিটে ফ্রি কিক থেকে দারুণ গোলে দলকে সমতায় ফেরান ডি মারিয়া। ৫৬ মিনিটে আলিস্টারের গোলের পর প্রভাব বিস্তার আর্জেন্টিনার জয় নিশ্চিত হয়ে যায় ৭৭ মিনিটে লাউতারোর গোলে।

image

Abu Sayem changed his profile cover
51 w

image
Abu Sayem changed his profile picture
51 w

image